আপন ও পরবুদ্ধিজীবী
সলিমুল্লাহ খান
বাংলা ‘বু্দ্িধজীবী’ কথাটার চল সম্ভবত ইংরেজি ‘ইন্টেলেকচুয়াল’ পদের তর্জমা আকারে শুরু হয়। ইংরেজিনবিশ বাংলার আগের বাংলায় একবচনে ‘বিদ্বান’ আর বহুবচনে ‘বিদ্বৎসমাজ’ লেখারই রেওয়াজ ছিল। ‘বুদ্ধিজীবী’ কথাটা চালু হওয়ায় সমস্যা অতত দুই প্রত বেড়ে গেছে। বিদ্বান মাত্রই বু্দ্িধজীবী তবে বুদ্ধিজীবী মাত্রেই বিদ্বান নন। আর ‘বুদ্ধিজীবী’ পদটির সীমাহীনতাও আমাদের হাতের সমস্যার একমাত্র সীমা নয়।
১.
বুদ্ধিজীবী কি বস্তু? এ প্রশ্নের দক্ষিণে আরেক প্রশ্ন আছে, হয়তো আরও গাঢ় নীল সে প্রশ্ন: বুদ্ধিজীবী কে? সমাজে বুদ্ধিজীবী কি করেন? বুদ্ধিজীবীর ভেতরে কি আছে জানবার আগেভাগেই তাই জানা দরকার বুদ্ধিজীবীর বাইরে, মানে সমাজে কি আছে। ‘বাইরে’ কথাটা খাস করে বলা দরকার। কারণ বুদ্ধিজীবীর সংজ্ঞা যাই হোক, এ সংজ্ঞাকে আগে আলাদা করা চাই তার জুড়ি, তার অপর বা ‘অ-বুদ্ধিজীবী’ থেকে। তারপর আমরা দেখব সে সংজ্ঞার অসংজ্ঞা বা অজ্ঞান কি জিনিশ।
আমাদের যুগে ‘বুদ্ধিজীবীর বাইরে’ যে আছে সে কে? সে আর কেউ নয় শ্রমজীবী, শ্রমিক, খোদ মজুর। এই সংজ্ঞাটা তৈয়ের হয় যে যুগে বা মনে সে যুগে বা মনে বুদ্ধি মানেই ছিল ‘পরিশ্রমবিমুখতা’। শ্রম করত অন্যলোকে, বুদ্ধিজীবীর বাইরে, অপর কেউ। তাই বুদ্ধিজীবী পদের অর্থই তখন দাঁড়িয়েছিল ‘যে লোক পরিশ্রমী নয়, পরশ্রমী’। এ কথাটি বিশ্বাসের কথা, কল্পনার কথা, নিরেট সত্য নয়। বুুদ্ধিজীবীর মূলধন বিদ্যা। সে তো চিরকালই সাধনার ধন। বু্দ্িধজীবীর সংজ্ঞা বুদ্ধির ‘স্বভাব’ বা অন্দরমহল থেকে তৈয়ের হয় নাই। হয়েছে তার ‘পরভাব’ বা সদর থেকে। রাজার জ্যামিতি শেখার সহজ রাতা নাই। বাদশাহ সেকান্দর ও তদীয় গৃহশিক্ষক মহাত্মা আরতুর এই গল্প সেই সত্যেরই সাক্ষী। বুদ্ধিজীবীর অর্থই একদিন মনে হয়েছিল পরিশ্রমজীবী নয়, নেহায়েৎ পরশ্রমী। এর কারণ বুদ্ধিজীবীর ভেতরে ছিল না, ছিল বাইরে, সমাজগড়নের ভেতরমহলে। বুদ্ধিজীবীর বাইরে যে ছিল সে তো আর অন্য কেউ নয় শ্রমজীবী মানুষ, শ্রমিক, খোদ মজুর। বুদ্ধিজীবীর সংজ্ঞার অজ্ঞানটা এখানেই প্রকাশ ছিল। আমরা তা চিনতাও করি নাই, তাই চিনতেও পারি নাই।
এতক্ষণ যা লিখলাম তা জগদ্বিখ্যাত এয়ুরূপ মহাদেশি বুদ্ধিজীবী মহাত্মা আতনিয়ো গ্রামসির (১৮৯০-১৯৩৭) কথার অনুবাদ মাত্র। তবে একটা কথা এখানে বলে রাখছি। এই লেখার শেষ নাগাদ আমরা দেখব গ্রামসি পর্যত নিজের কথায় শেষ পর্যত নিজে স্থির থাকতে পারছেন না। খোদ শ্রমিকই যদি বুদ্ধিজীবী হয়ে ওঠেন তো বুদ্ধিজীবী-শ্রমজীবীর পুরাতন ভেদভিত্তিক জ্ঞানটা কি আর টিকতে পারে? বুদ্ধিজীবীর মানে তখন কি দাঁড়াবে? বুদ্ধিজীবীও এখন অধুনাতন যুগে পুঁজির রাজ্যে বেতনভোগী শ্রমিক। ওদিকে গ্রামসি বলছেন এই পরকালে আধুনিক ধনতন্ত্রে খোদ শ্রমিকও কিছু না কিছু বুদ্ধিজীবী হতে বাধ্য। বাধ্য উৎপাদন ব্যবহারের ভেতরের প্রয়োজনেই। কৃষকসমাজের অনেক লোক বুদ্ধিজীবী হয়, হয়ে উপরের শ্রেণীতে ওঠে, শহরে যায়। ততদিনে তারা আর কৃষক সমাজের বুদ্ধিজীবী থাকেন না। উপরের সমাজের পালিত সতান হয়ে ওঠেন। চাষি চায় তার ছেলে বুদ্ধিজীবী হোক, আলেম হোক, পাদরি হোক। ছেলে চাষি হোক তা চায় না চাষি মা-বাপ। গ্রামসি বলেন যে শ্রেণী নিজ সমাজে গৃহথ বুদ্ধিজীবী লালন বা পালন করতে পারে না সে শ্রেণী অপূর্ব নয়। এই হিসাবেই গ্রামসি বলেন এয়ুরোপ মহাদেশে সামতবাদ পর্বেও কৃষকশ্রেণী অপূর্বশ্রেণী নয়।
কিন্তু বর্তমান যুগের শ্রমিকশ্রেণী নিজেই নিজের বুদ্ধিজীবী লালন করতে পারে। সেই কারণেই এই শ্রেণী ‘অপূর্ব’ বা আমূল নতুন। বুদ্ধিজীবী মানে যদি ‘অশ্রমিক’ না হয় তাহলে বাকি থাকে কি? এই বাকি জিনিসটা কোন ‘জিনিস’ই নয়। এর নাম ‘সত্য’। সত্য কোন ‘বস্তু’ বা ‘চিজ’ হতে পারে না। কি তা হলে সত্য? এর উত্তর দেওয়ার জায়গা এখানে নাই। তবে নিশান আকারে বলে রাখি শ্রমজীবী-বুদ্ধিজীবী নির্বিশেষে মানুষ মাত্রেই আর এক ‘বড় পর’ বা পরমের অধীন। সে পরম কারণ তার কোন অপর বা পরম নাই। মানুষের ভাষা এই পরমের সবচেয়ে সহজপাচ্য উদাহরণ। পরমের সাথে অধমের সম্পর্কের মধ্যেই আছে সে সত্যের ইশারা। নিজের ভেতরের পরকে যে শনাক্ত করতে’ পেরেছে সত্যের দেখা সে-ই পেয়েছে।
আধুনিক যুগের শ্রমিক শুদ্ধ নিজের মজুরি বৃদ্ধিতেই জীবনের মোক্ষ দেখবে না। সমাজের সকলের মোক্ষই তার আপন মোক্ষের অপূর্ব শর্ত। এখানেই সে বুদ্ধিজীবী হয়ে উঠেছে। বুদ্ধিজীবীতে আর মানুষে এই অর্থে ভেদ সামান্য। যে সত্যের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে, পরমের সঙ্গে প্রাণ যার বাঁধা একমাত্র সে অধমই বুদ্ধিজীবী। বুদ্ধিজীবীই মাত্র নি:সংকোচে প্রাণ দান করে। কোন কোন পাখি পত্রিকান্তরে প্রকাশ দলে দলে আত্মহত্যা করে। এই পাখিদেও নি:সন্দেহে বুদ্ধিজীবী উপাধি দেওয়া যায়।
২.
গোটা দুই ডিম ভেজে খায় নাই কিংবা ছেঁড়া কোর্তা রিপু করে গায়ে দেয় নাই এমন মানুষ দুনিয়ায় চারজন পাওয়া যাবে কি না সন্দেহের বিষয়। তাই বলে লোকে তাদের ‘বাবুর্চি’ কি ‘দরজি’ নামে ডাকে না। ঘোড়ার ঘাস কাটতেও সে রকম কিছু না কিছু বুদ্ধিশুদ্ধির ডাক পড়ে। তাই বলে মানুষ বুদ্ধিজীবী বা ইন্টেলেকচুয়াল বলতে ঘোড়ার ঘাসকাটা বোঝে না। জগদ্বিখ্যাত আতনিয়ো গ্রামসি (১৮৯০-১৯৩৭) বলতেন, ‘বুদ্ধিজীবী সকলেই, তবে ব্যবহারবিচারে পেশার হিসাবে কেউ কেউ মা্ত্র।’ বুদ্ধিজীবী সকলেই, কারণ সকলেই ভাষার জীব, পদের অধীন। কিন্তু বুদ্ধিজীবীর পেশা সকলেই গ্রহণ করেন না্ বুদ্ধিজীবী মানে ভাষা ব্যবহারের, পদের দাস বুদ্ধিজীবী নয়, পেশাবিচারের, ‘পদবীর’, ‘পদ বীর’ বুদ্ধিজীবী। ইংরেজির ন্যায় বাংলায়ও ‘বুদ্ধিজীবী’ এখন আর বিশেষণ মা্ত্র নয়, বিশেষ্য পদ হয়ে আছে।
‘বু্দ্িধজীবী’ নিয়ে সমস্যা আছে আরও একপ্রত। এ সমস্যা উঁচুনিচুর। বুদ্ধিজীবীসমাজেও শ্রেণীভেদ, না কথাটি ঠিক বললাম না, জাতিবর্ণভেদ আছে। ১৯৭১ সালের জাতীয় স্বাধীনতার যুদ্ধে বাংলাদেশের অগুণতি মানুষ পরান দিয়েছেন, তাদের আমরা শহিদ বলি। শহিদের একদলকে আমরা শহিদ বুদ্ধিজীবী বলি। আমাদের গ্রামের শহিদ চাষি সিপাহি হোমিওপ্যাথ ডাক্তার ও আয়ুর্বেদজ্ঞ কবিরাজকে আমরা শুদ্ধ ‘শহিদ’ বলি কিন্তু ঢাকা শহরের কি জেলা সদরের শহিদ ডাক্তার অধ্যাপক সাংবাদিক আর এডভোকেট পেলে বলি ‘শহিদ বুদ্ধিজীবী’। শহিদ বুদ্ধিজীবী পরিবারের ছেলেমেয়েরা যে সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান গড়েছেন সে প্রতিষ্ঠানেও কথা হয় কার বাবা বিশ্ববিদ্যালযে পড়াতেন আর কার কার বাবা মফস্বলে কলেজ শিক্ষক ছিলেন। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক কি বুদ্ধিজীবী?
বাংলায় এখন আমরা বুদ্ধিজীবী বলতে উচ্চবর্ণের বিদ্বান বা বিদ্বজ্জন বুঝি। বুদ্ধিজীবীর দায়িত্ব বলতে সম্ভবত এই উঁচুতরের কথাই বোঝান হয়। জন্মসুত্রে মার্কিনদেশের ফিলিতিনি অধ্যাপক মহাত্মা এডোয়ার্ড সায়িদ বলতেন ক্ষমতাবানের মুখের ওপর অকপটে সত্য উচ্চারণ করাই বুদ্ধিজীবীর দায়। বুদ্ধিজীবী বলতে সায়িদও যে উঁচুতরই বোঝাচ্ছিলেন সে কথা কি পরিষ্কার নয়? এই বুঝেরও সমস্যা আছে। বুদ্ধিজীবীসমাজ কি চিরকালই একরকম থাকে? না, তারও ইতিহাস, মানে রূপাতর, আছে? থাকলে সে রূপাতরের হিসাব কি ভাবে মিলবে? হিসাবে গোল বাধলে অনেকে গোলে হরিবোল দেয়। আমরা দেখব সায়িদের কথায়ও সত্য আছে। তবে অন্য অর্থে। সায়িদেও বুদ্ধিজীবী সত্য বলবেন, কিন্তু সত্য কি বস্তু তিনি কিভাবে জানবেন।
৫৬ বছর বয়সে বঙ্কিমচন্দ্রাস্তের বছর? মোতাবেক ১৮৯৪ সালে? অরবিন্দ ঘোষের বয়স হয়েছিল ২২ বছর। অরবিন্দ লিখলেন, ‘তিনি মানে বঙ্কিম বানিয়ে দিয়েছেন একাধারে এক ভাষা এক সাহিত্য আর এক জাতি।’ বঙ্কিম আর অরবিন্দ দুইজনই বুদ্ধিজীবী লোক। এই ছিল তাদের সত্য। কী জাতি বানিয়েছিলেন তিনি? ঊনি বানিয়েছিলেন সেই জাতি যারা বলতে পারে ‘ইংরেজ মিত্ররাজা।’ আনন্দমঠ মহাকাব্যের শেষকথা বা মূলমন্ত্র এই নয় কি? অস্বীকার করার জো কোথায়? বুদ্ধিজীবীর জোর সাধারণ জোরজবরদচ্চি নয়। বুদ্ধিজীবীর সহজ উদাহরণ বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
৩.
বুদ্ধিজীবী নিয়ে সহজকথা বলা শুদ্ধ মার্কিন মূল্লুকে কেন, এই সাম্রাজ্যের সব প্রদেশেই, গরিবের দেশ এই বাংলাদেশেও নিতাত সহজ নয়। সহজকথা মানে সত্যকথা। আর একটা উদাহরণ দিচ্ছি।
এই গরিবের জীবন তেমন লম্বা নয়। এই খাট ছোট মফস্বল জীবনে বুদ্ধিজীবীর দেখা বেশি পাই নাই। যে দুই চারিজনের সাক্ষাৎ জুটেছে তার মধ্যে রাখঢাক না করে বলা দরকার পায়ের নখ থেকে মাথার খুলি পর্যত বুদ্ধিজীবী দেখেছি একজন মাত্র। নাম আহমদ ছফা (১৯৪৩-২০০১)। বুদ্ধিজীবী কথাটার তাৎপর্য বিচার তিনি করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু অসীম ক্ষমার সীমার ভেতর ভালমন্দ সকলি মিলায়ে আমি বলতে বাধ্য তিনিও সত্য ঠাহর করতে পারেন নাই বুদ্ধিজীবী ঠিক কি বস্তু, কী চিজ। সেই দুঃখেই হয়তো আজকার এই প্রচারপত্র দাঁড় করাচ্ছি।
১৯৭১ সালে আগরতলা হয়ে কলকাতা গিয়েছিলেন আহমদ ছফা। সেখানে ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা কমরেড মুজফ্ফর আহমদের আশ্রয়ে ঘুমানোর সুবিধা তিনি পেয়েছিলেন। ১৯৭১ সনের ২৮শে জুলাই নাগাদ ছফার ধুরন্ধর, জিন্দাবিপ্লবী প্রবন্ধসংগ্রহ ‘জাগ্রত বাংলাদেশ’ নামে ছাপা হয়। ‘স্বাধীন বাংলা সাহিত্য পরিষদ’ ওরফে মুক্তধারা প্রকাশ করেছিলেন এই বই। লেখকের বয়স তখন টেনেটুনে ২৭-২৮ বছর। ঘটনাচক্রে ৩০ গ্রীষ্ম পর একই তারিখে ২০০১ সনের ২৮শে জুলাই মহান আহমদ ছফা ঢাকা শহরে এতেকাল করেন। ১৯৭১ সালের আগরতলা কলকাতায় আমাদের এই লেখকের অভিজ্ঞতাই ‘অলাতচক্র’ নামে বাংলা কথাসাহিত্যের এক অসামান্য দলিল হয়ে উঠেছে। এই সাহিত্যে কলকাতায় আশ্রয়প্রাপ্ত বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবী মহলানবিশ এক প্রভাবশালী গোষ্ঠীর আচারব্যবহার অবলম্বন করে ১৯৭১ সালের জাতীয় যুদ্ধ পরিচালনা নীতির আমূল বিচার ও সমালোচনা হাজির করেন আহমদ ছফা। পাকিতান পালিয়ে জাতীয় মুক্তিযুদ্ধে শামিল তরুণ সেনানায়ক আবু তাহের ভারত সরকার নিয়ন্ত্রিত সমরনীতির যে সমালোচনা সেদিন হাজির করেন তার সঙ্গে আহমদ ছফার নীতিবিচারের ভাব দেখা যায় গলায় গলায়।
১৯৭২ সালে দেশে ফিরতে না ফিরতেই গরিব মহাত্মা আহমদ ছফা ‘বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস’ নামে একগুচ্ছ প্রচারপত্র প্রথমে ‘গণকণ্ঠ’ পত্রিকার সম্পাদকীয় পাতায় প্রকাশ করেন। পরে ইশতেহার আকারেও আলাদা প্রচারিত হয় এই পত্রমালা। বইয়ের প্রথম বাক্যেই ছফা লিখেছেন: ‘বুদ্ধিজীবীরা যা বলতেন শুনলে বাংলাদেশ স্বাধীন হতো না আর এখন যা বলছেন শুনলে সমাজ কাঠামোর আমূল পরিবর্তন হবে না। ‘বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস’ বইটির পূর্বাভাস লিখেছিলেন খানদানি মধ্যবিত্ত বুদ্ধিজীবী, এককালের বিখ্যাত অধ্যাপক বদরুদ্দীন উমর। আহমদ ছফার এই প্রচারকাণ্ড, জানালেন উমর সাহেব, বাংলাদেশের মধ্যশ্রেণীভুক্ত বুদ্ধিজীবীদের বিরুদ্ধে তাঁদেরই একজনের, জনৈক জ্ঞাতিভাইয়ের, নালিশ বৈ নয়।
বুদ্ধিজীবীগোষ্ঠী (ছফার রেওয়াজে বলতে ‘বুদ্ধিজীবীরা’) বুদ্ধিলব্ধ সত্যে মোটেও আস্থাবান নন, ওরা বেচারা। খালি জীবিকার পেছনে, খালি সুবিধার সন্ধানে ছোটাই ওঁদের নিয়তি। সারানুবাদে আহমদ ছফার অভিযোগের যোগফল দাঁড়ায় এই। ছফা বললেন বুদ্ধিজীবীরা পাকিস্তান আমলে পাকিস্তানী ভাবের গান লিখেছেন, পাকিস্তান গাছের গন্দম খেয়েছেন। স্বাধীন বাংলাদেশে এই একই বুদ্ধিজীবীরাই আবার জয়বাংলার, মানে অধুনাবিস্মৃত চার খাম্বার জয়ধ্বনি আওড়াচ্ছেন, এক কথায় তলারটাও কুড়াচ্ছেন। আহমদ ছফারটিত এইসব ঘটনা যদি মোটের ওপরও ঘটিত সত্য হয় তবে প্রশ্ন জাগে ‘এখান থিকা বাইরে যাইবা কোন পথে?’ ভাই আহমদ ছফাও সে কয়েকটা কথা পুরাপুরি আমল করেন নাই। যদি করতেন তো তিনি আবারও সেই একই বুদ্ধিজীবীদের দিকে তাকাবেন কেন? নিশিদিন ভরসা রাখার জায়গা তিনিও পান নাই, সত্য বলতে আমিও পাই নাই। এখানে তার দুয়েকটা তওবা তওবা কথা বলতে চাই। তবে আমি মনে হয় শুদ্ধ সমস্যার চেহারাটা দেখতে পেয়েছি।
বাংলাদেশের মধ্যবিত্ত বুদ্ধিজীবী সমাজ এখন আর আহমদ ছফার মতন ‘বাংলার রেনেসাঁস’ ‘বাংলার রেনেসাঁস’ বলে চিৎকার আর করেন না, তাঁরা এখন ওনাসিস হতে চান। ‘বাংলার বুদ্ধিজীবীসমাজ আজ যা ভাবে তা ভারতবর্ষের বুদ্ধিজীবীসমাজ তা ভাবেন কাল।’ এই ধরণের সংষ্কারেও এখন আর বেশি লোকে ভোগে না। তবু বুদ্ধিজীবীসমাজ এক জাতীয় স্বয়ম্ভূ এমন কথা আজও অনেকেই ভেবে থাকেন। আহমদ ছফাও ভাবতেন।
৪.
তবে এহেন সংস্কার একা আহমদ ছফার নয়। অনেকের সংস্কার বুদ্ধিজীবীগোষ্ঠী বুঝি কোন এক আলাদা শ্রেণীর মানুষ। এই বুঝ কি ঠিক বুঝ? কথাটা পরিষ্কার করে বলেছেন আতনিয়ো গ্রামসি। গ্রামসি বলেন ‘বুদ্ধিজীবী শ্রেণী’ একটা কথার কথা মাত্র, আলাদা শ্রেণী নয়। প্রত্যেক অপূর্ব সমাজশ্রেণীই নিজ নিজ বুদ্ধিজীবীগোষ্ঠী গড়ে । কিছু সে মৌরসি নেয় পূর্বগামী অপূর্ব শ্রেণী থেকে আর কিছু জন্মায় তার নিজেরই ঔরসে। এয়ুরোপের ইতিহাসনিঙড়ানো উদাহরণ অনেক দিয়েছেন গ্রামসি। এখানে তার নমুনা মাত্র উল্লেখ করছি।
এয়ুরোপের ইতিহাসের যে পর্ব সামতবাদ নামে পরিচিত সে পর্বের অপূর্ব শ্রেণী একদিকে জমিদার অন্যদিকে চাষী। হজরত ঈসার উম্মতসংঘের সদস্য বুদ্ধিজীবীরাই গ্রামসির দেখা এয়ুরূপী জমিদারশ্রেণীর মৌরসি বা ‘পোষা’ বা ‘পালিত’ বুদ্ধিজীবীর পরম উদাহরণ। ‘পালিত’ কথাটি আমি গ্রামসিরই আঁকশি ব্যবহার করে বাংলার বিখ্যাত হিন্দু বুদ্ধিজীবী ভূদেব মুখোপাধ্যায় থেকে পাড়লাম। ভূদেববাবু ভারতবর্ষের মুসলমানদের বলেছিলেন ভারতমাতার ‘পালিত’ সতান। গ্রামসি যাদের ‘ট্র্যাডিশনাল’ বুদ্ধিজীবী বলেন তারাও অন্য কারও ‘পালিত’। আমরা তাঁদের ‘ভাড়াটিয়া’ও বলতে পারতাম। সমাজে বিপ্লব ঘটে। বিপ্লব মানে ওলট পালট, এক শ্রেণীর জায়গায় অন্য শ্রেণী ক্ষমতাসীন হয়। সম্পর্কের রূপবদল হলে ক্ষমতাসীন নতুন বা উত্তর শ্রেণী উত্তরাধিকারস্বরূপ পুরানা ক্ষমতাসীন বা পূবের অপূর্র্ব শ্রেণীর আপন সতানতুল্য বুদ্ধিজীবীদের কাজে নিয়োগ করে। তারা ‘পালিত’ সন্তান সন্দ্েহ কি!
আহমদ ছফা যে বুদ্ধিজীবী গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে নালিশ খাড়া করেছিলেন তাঁরা একসময় পাকিতানপন্থী ছিলেন, পরে বাঙ্গালি হয়েছেন, ছফার ভাষায় ‘তাও ঠেলায় পড়ে’। মহাত্মা ছফা একটা কথা মাত্র ভুলে গিয়েছিলেন। বাঙ্গালি মুসলমান সমাজে একদা জনপ্রিয় পাকিতান আন্দোলনও একটা আপন সমাজজাত বুদ্ধিজীবীগোষ্ঠী খাড়া করতে সক্ষম হয়। তাদেরই ছোট একটি অংশ বাংলাদেশ আন্দোলনের বিরোধিতা করেছে, অনেকে আর বাংলাদেশে বসবাসও করে নাই। মোহাম্মদ মোহর আলী কিংবা সৈয়দ সাজ্জাদ হোসায়নের নাম এই প্রসংেগ নেওয়ায় আশা করি অন্যায় হয় না। কিন্তু সৈয়দ আলী আহসান, অধ্যাপক আবুল ফজল, কবি শামসুর রাহমান কিম্বা বেগম সুফিয়া কামালের বাঙ্গালি জাতীয়তাবাদীতে রূপাতর ছফার অকল্পনীয় হবে কেন?
ক্ষমতাসীন নতুন বা অপূর্ব শাসকশ্রেণীর আপন সতানবৎ বুদ্ধিজীবীগোষ্ঠীর নাম গ্রামসি রাখেন ‘ঔরসি বুদ্ধিজীবী’ বা কোলের সতান বা আপনজন। আমরা বলতে পারতাম ‘গৃহস্থ’ বুদ্ধিজীবী’। ইংরেজি তর্জমাকাররা এঁদেরই নাম রেখেছেন ‘অর্গানিক ইন্টেলেকচুয়াল’। সমাজ পরিবর্তনকামী প্রত্যেক অপূর্ব শাসক শ্রেণীর আপন বুদ্ধিজীবীগোষ্ঠী থাকবেই। এই আপন বুদ্ধিজীবীগোষ্ঠীর তাঁবেদার হবেন ‘পালিত’ বা ‘ভাড়াটিয়া’ বুদ্ধিজীবীগোষ্ঠী। যদি না হয় তো বিপ্লব ফল প্রসব করবে না। বাংলাদেশে যে সমাজবিপ্লব আহমদ ছফা প্রার্থনা করেছিলেন তা ফল প্রসব করে নাই। কেন কওে নাই তার একটা উত্তর তো এখানেই মিলছে। তাই আমাদের খোঁজ করতে হয় ‘গৃহথ’ বুদ্ধিজীবীর। আহমদ ছফার অনেক নালিশের জন্ম এই মনোমালিন্যের ভেতর। তিনি মালিকের ভাড়াখাটা বুদ্ধিজীবীদের বিরূদ্ধে অনুযোগ করছিলেন তারা কেন শ্রমিকের বুদ্ধিজীবী হবেন না। দীর্ঘদিবস দীর্ঘরজনী পরের অধীনে বসবাস করতে করতে মানুষ পরম সত্য ভুলতে বসে। পরাধীনতার নানা বিকারের মধ্যে এই বিকারও পড়ে।
৫.
কার্ল মার্কসের নিকটতম আত্মীয় দার্শনিক ফ্রেডারিখ এঙ্গেলস কোন এক জায়গায় বলেছিলেন ‘চিতা করার মতো দার্শনিক আর লড়াই করার মতন শ্রমিক যখন আমাদের সঙ্গে তখন আমাদের জয়যাত্রা ঠেকিয়ে রাখার সাধ্য কে রাখে!’ এই কথার ভেতরে একটা ফাঁকও আছে। এই ফাঁকটাই পরে উন্নীত হয় ফাঁকির মর্যাদায়। এই নীতি মূলধন করেই জার্মান সমাজতন্ত্রী দলের নেতা কার্ল কাউটস্কি প্রভৃতি দার্শনিকের ব্যবহার দাঁড়িয়েছিল। সে দলের বুদ্ধিজীবীর বেশির ভাগই এসেছিলেন পুরানা শাসকশ্রেণীর আপন বা ‘গৃহথ’ বুদ্ধিজীবীগোষ্ঠী থেকে। তারা তো শ্রমিক হন নাই আর শ্রমিকদের বুদ্ধিজীবী করে গড়ে নেবেন সে সুযোগও পান নাই।
রূশ সমাজতন্ত্রী দলের নেতা বুদ্ধিজীবীশ্রেষ্ঠ লেনিন শ্রমিকশ্রেণীর দলে একদিকে বুদ্ধিজীবী আর অন্যদিকে মজুর এই পুরানা ভাগাভাগিটা বিলোপের পথ প্রতাব করলেন। তিনি বললেন শ্রমিকশ্রেণীর রাজনৈতিক দল মানে শ্রমিকশ্রেণীর নতুন বুদ্ধিজীবী। ইংরেজিতে একেই বলে ‘ভ্যানগার্ড’ বা সামনের কাতার। ধনিক শ্রেণীর পালিত বুদ্ধিজীবীরা এখানে আসবেন বটে তবে পুরানা বুদ্ধিজীবীর জামাটা খুলে আসবেন। আগের গো ধরে থাকবেন না। আলাদা বসবাস করবেন না্।
লেনিনের এই বিচারের সঙ্গে আঠারো আনা একমত আতনিয়ো গ্রামসি। তবে একটা নতুন কথাও তিনি যোগ করেছেন। সে কথাটি অপূর্ব। তিনি বললেন শ্রমিকশ্রেণীর মধ্যে যেমন সামনের কাতার নতুন বুদ্ধিজীবী বা নতুন ক্ষাত্রশক্তি (মহাত্মা মাকিয়াভেল্লির ‘প্রিন্স’ মানেও একালের বিপ্লবী পার্টি? এ বাক্যটিও গ্রামসির) তেমনি সমাজের মধ্যেও শ্রমিকশ্রেণীকে নতুন নেতা হয়ে উঠতে হবে। নেতা হতে হলে বুদ্ধিজীবী হওয়া বিনে গতি নাই। খোদ শ্রমিক শ্রেণীরই কর্তব্য দাঁড়ায় সমাজের প্রথম কাতার বা বুদ্ধিজীবী হওয়া। সত্যের দেখা না পাওয়া অবধি এই জাতীয় নেতা হওয়ার যোগ্যতা বা ‘এগেমনিয়া’ তার আয়ত্তে আসছে না।
পুরানা শাসকশ্রেণীর বুদ্ধিজীবী দিয়ে?কি ‘পালিত’, কি ‘গৃহথ’? শ্রমিকশ্রেণীর কাজ হবে কতখানি? গ্রামসি বলেন সে উত্তর নির্ভর করে শ্রমিকশ্রেণীর আপন বা গৃহত বুদ্ধিজীবীগোষ্ঠী কতখানি পাকা তার ওপর। একদিন বুদ্ধিজীবী মানে ছিল যাদুকর, যাদুর চেরাগধরা আলায়ুদ্দিন। চেরাগের এক ঘষায় সত্য? মানে দৌলত? এসে ঘর ভরে দেবে। আর এক যুগে বুদ্ধিজীবী মানে ধর্মবাদক, অবতার বা পয়গাম্বর। মানুষ সত্য ভাবে না, অবতার ভাবে।
১৯৪২ সালের ‘ভারত ছাড়ো’ আন্দোলন অধ্যায়ে মৌলানা আবুল খালাম আজাদ লিখেছেন ভারতবর্ষের বিতর মানুষ ভাবতেন কোন না কোন মন্ত্রের জোরে কিংবা সামান্য মানুষ জানেন না এমন কোন অজ্ঞান পথে দেশের স্বাধীনতা এনে দেবেন গান্ধিজি। দুঃখের মধ্যে অনেকে আরও ধরে নিয়েছিলেন স্বাধীনতার খাতে সে জন্য কারো আর মাথার ঘাম পায়ে ফেলার দরকার নাই। যা করবার গান্ধি মহারাজ করবেন। বর্তমান যুগে বুদ্ধিজীবী মানে ‘বৈজ্ঞানিক’, ‘বিজ্ঞানী’ বা ‘বিশেষজ্ঞ’। সত্য কি তা বৈজ্ঞানিক জানেন। আর আমাদের চিতা করার সময়ও বা কোথায়? খোদ গান্ধিজির রাজনীতি ধর্মাশ্রয়ী বলে অনেক নিন্দামন্দ হয়েছে। ধর্মবাদ্যও এক প্রকার যাদুবিদ্যা ওরফে মোজেজা (ওরফে মুসার লাঠি) আশ্রয়ী বলে গালিগালাজ কম হয় নাই।
আগের যুগের কি যাদু, কি ধর্মবাদ্য আর একালের বিজ্ঞান কোনটাই সত্য আবিষ্কার করতে পারে না। অতত আজও পারে নাই। কিন্তু কেন পারে না সে জিজ্ঞাসা খুব বেশি কেউ আজ তর্ক করে সারতে পারেন নাই। গুজব আছে আমাদের জমানা বিজ্ঞানের জমানা। বিজ্ঞানে আমাদের বিশ্বাস অগাধ। একদা আমরা যাদু কিম্বা ধর্মে যেভাবে ঈমান এনেছিলাম আজ বিজ্ঞানেও আমাদের তেমন আস্থা আমদানি করেছি। আমাদের ঈমানদার বিজ্ঞানী বন্ধুদেও, বেশি নয়, একখানা সওয়াল করুন: কেন বিজ্ঞান? তারা জওয়াব করবেন ‘বিজ্ঞানে কাজ হয়, দাদা, কাজ হয়।’ যাদুতে কাজ হয়, হয় ধর্মবিশ্বাসেও। আজিকালি যাদুবিজ্ঞান আর ধর্মবিজ্ঞানের বেশ চাহিদা ধরেছে। বাজিকর আর পয়গম্বরের জমানা আর নাই। কিন্তুু বিজ্ঞানী আর বুদ্ধিজীবীর জমানা দুয়ারে দাঁড়ায়ে। এ বিজ্ঞান আমাদের কোথায় নিয়ে যাবে? পজিটিভিজম বা বিজ্ঞানবাদ বুর্জোয়া সমাজের বিকার। আপসোস, আমরা অনেকে না বুঝে এই বিকারের আরেক নাম রেখেছি কঠিন গান্ধার, বৈজ্ঞানিক বস্তুবাদ। বিজ্ঞান হয়ে উঠেছে নতুন ধর্মতত্ত্ব। বিগ ব্যাং।
কিন্তু সত্যের চিরস্থায়ী কোন বন্দোবত কায়েম হয় নাই। সত্যকে প্রতিদিন নতুন করে, আপনার করে পেতে হয়। আতনিয়ো গ্রামসির লেখায় আছে বর্তমান যুগের বুদ্ধিজীবীরা মূলত বিজ্ঞানীই। আধুনিক পুঁজির যুগের পরেও যদি কোন মানবযুগ কল্পনা করার থাকে তবে সে যুগেও বুদ্ধিজীবীর পথ হবে এই বিজ্ঞানী ও কারিগরদের পথই। কিন্তু আমার সন্দেহ গ্রামসিও পুরাপুরি দূর করতে পারেন নাই। বস্তু কি জিনিশ তার উত্তর না দিলে বিজ্ঞান কি বস্তু তা আমরা বুঝব কি করে? যে বিজ্ঞান যাদু নয়, ধর্মকল্পনা নয়, সে বিজ্ঞান তো আজকের ইহবিজ্ঞানও নয়। বুদ্ধিজীবীর কাজই হয়তো এই। এই অশান্তির বীজ বপন করা।
সত্য বা অসত্য কারিগরি বা কৌশলের মামলা নয়। কাজের মানুষ (ওমো ফবের) আর রসের মানুষ (ওমো সপিয়েন) আলাদা মানুষ নয়। কাজের মধ্যে রস আর রসের মধ্যেই কাজ। সমাজ গড়ার স্বার্থে মানুষ যে সত্যকে চাপা দিয়েছে যে সত্যের সঙ্গে দেখা হয় নাই দোয়েলের, ফড়িঙ্গের সে সত্যের আবিষ্কার, সে সত্যের দেখা পাওয়াই বুদ্ধিজীবীর দায়।
আপন ও পরবুদ্ধিজীবী
If Download link doesn't work then please comment below. Also You can follow us on Twitter, Facebook Page, join our Facebook Reading Group to keep yourself updated on all the latest from Bangla Literature. Also try our Phonetic Bangla typing: Avro.app
Labels:
ebooks,
muktijuddho,
আপন ও পরবুদ্ধিজীবী,
ই-বই,
মুক্তিযুদ্ধ,
সলিমুল্লাহ খান
Authors
- অগ্নিপুত্র
- অজয় দাশগুপ্ত
- অজিত রায়
- অজিতকুমার দত্ত
- অতুলচন্দ্র গুপ্ত
- অদিতি ফাল্গুনী
- অদ্বৈত মল্লবর্মণ
- অদ্রীশ বর্ধন
- অনন্যা
- অনীশ দাস অপু
- অনীশ দেব
- অনুবাদ
- অন্তহীন
- অন্নদাশংকর রায়
- অন্যদিন
- অন্যান্য
- অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর
- অভিজিৎ রায়
- অভিধান
- অভ্র বসু
- অমর মিত্র
- অমরত্ব
- অমরেন্দ্র চক্রবর্তী
- অমর্ত্য সেন
- অমল দাশগুপ্ত
- অমিতাভ ঘোষ
- অমিতাভ চৌধুরী
- অরবিন্দ চক্রবর্তী
- অরবিন্দু আডিগা
- অরুণ সোম
- অরুন্ধতী মুখোপাধ্যায়
- অরুন্ধতী রায়
- অর্ঘ দাস
- অর্ণব সাহা
- অর্ধেক জীবন
- অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত
- অশোক ঘোষ
- অশোক মিত্র
- অ্যাইজাক আজিমভ
- অ্যালান মার্কস
- অ্যালেক্স রাদারফোর্ড
- আইন
- আকবর আলি খান
- আখতার হুসেন
- আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
- আজহার ইসলাম
- আজিজুল হক
- আত্মঘাতী বাঙ্গালী
- আত্মজীবনী
- আত্মপক্ষ
- আনন্দবাজার
- আনন্দমেলা
- আনন্দলোক
- আনা ফ্রাঙ্ক
- আনিসুজ্জামান
- আনিসুল হক
- আনু মুহাম্মদ
- আনোয়ার হোসেন মঞ্জু
- আন্দালিব রাশদী
- আপন ও পরবুদ্ধিজীবী
- আবদুল করিম সাহিত্য বিশারদ
- আবদুল গাফফার চৌধুরী
- আবদুশ শাকুর
- আবদুস সাঈদ
- আবদেল মাননান
- আবীর হাসান
- আবু ইসহাক
- আবু জাফর
- আবু জাফর শামসুদ্দীন
- আবু মোহাম্মদ ফজলুল করিম
- আবু সাইয়িদ
- আবুল আহসান চৌধুরী
- আবুল কালাম মনজুর মোরশেদ
- আবুল কাশেম
- আবুল ফজল
- আবুল বাশার
- আবুল হাসান
- আব্দুল মান্নান সৈয়দ
- আমাদের বইমেলা
- আমার ছেলেবেলা
- আয়েশা ফয়েজ
- আরজ আলী মাতুব্বর
- আরতি দাস
- আরব্য রজনী
- আলফ্রেড হিচকক
- আলম খোরশেদ
- আলমগীর রহমান
- আলাউদ্দিন আল আজাদ
- আলি দস্তি
- আলী আহমদ
- আলী যাকের
- আলেকজান্দার দ্যুমা
- আলেক্সেই তলস্তয়
- আলোর গন্ধ
- আশাপূর্ণা দেবী
- আশীফ এন্তাজ রবি
- আংশুমান চক্রবর্তী
- আসজাদুল কিবরিয়া
- আসাদ চৌধুরী
- আসাদুজ্জামান নূর
- আহমদ ছফা
- আহমদ রফিক
- আহমদ শরীফ
- আহমাদ মোস্তফা কামাল
- আহমেদ ছফা
- আহসান হাবিব
- আহসান হাবীব
- ই-বই
- ই-বুক
- ইতিহাস
- ইত্তেফাক
- ইন্দিরা গান্ধী
- ইফতেখার আমিন
- ইবনে ইসহাক
- ইমদাদুল হক মিলন
- ইয়স্তেন গার্ডার
- ইয়ান মার্টেল
- ইয়াসমীন হক
- ইরফান হাবিব
- ইরা লেভিন
- ইলা মিত্র
- ইশতিয়াক আহমেদ
- ঈদ সংখ্যা
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
- উইল ডুরান্ট
- উইলবার স্মিথ
- উজ্জ্বল কুমার দাস
- উজ্জ্বল চক্রবর্তী
- উজ্জ্বলকুমার দাস
- উত্তম কুমার
- উত্তরঙ্গ
- উৎপলকুমার দত্ত
- উনিশ কুড়ি
- উন্মাদ
- উপন্যাস
- উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী
- উম্মে মুসলিমা
- উল্লাস মল্লিক
- উল্লাসকর দত্ত
- ঊপন্যাস
- ঋতুপর্ণ ঘোষ
- ঋত্বিক ঘটক
- এ কে খন্দকার
- এ টি এম শামসুদ্দীন
- এ বি এম মূসা
- এ. জি. স্টক
- এ. পি. জে. আবদুল কালাম
- এ. বি. গুথরী
- এইচ এম মনিরুজ্জামান
- একজন জলদাসীর গল্প
- একুশের বইমেলা
- এখানে ওজন মাপা হয়
- এটিএম শামসুল হুদা
- এডওয়ার্ড সাঈদ
- এডগার অ্যালান পো
- এন্থনি হোপ
- এফ. করিম
- এম আর আখতার মুকুল
- এম.এ.খান
- এলিস মুনরো
- এষা দে
- এস এম সুলতান
- এহসান উল হক
- এ্যারিস্টটল
- ঐতিহাসিক উপন্যাস
- ওমেগা পয়েন্ট
- ওরহান পামুক
- কঙ্কর সিংহ
- কথামালা
- কন্স্তান্তিন উশিন্স্কি
- কবরখানার চাবি
- কবি
- কবিতা
- কবীর চৌধুরী
- কবীর সুমন
- কমলকুমার মজুমদার
- কমলেন্দু সরকার
- কমিকস
- কম্পিউটার
- করুণা রাণী সাহা
- কলকাতা
- কলাম
- কল্যাণী দত্ত
- কাজলের দিনরাত্রি
- কাজি মাহবুব হোসেন
- কাজী আনোয়ার হোসেন
- কাজী ইমদাদুল হক
- কাজী গোলাম গউস সিদ্দিকী
- কাজী নজরুল ইসলাম
- কাজী মাহবুব হাসান
- কাটপেষ্ট
- কাফকা
- কাফি খাঁ
- কামরুদ্দীন আহমদ
- কামাল চৌধুরী
- কামিলা শামসি
- কায়কোবাদ
- কার্ল মার্ক্স
- কালকূট
- কালি ও কলম
- কালিদাস
- কালীপ্রসন্ন বন্দ্যোপাধ্যায়
- কালেরকন্ঠ
- কিউ.এন. জামান
- কিঙ্কর আহসান
- কিঙ্কর আহ্সান
- কিশোর আলো
- কিশোর ভারতী
- কিশোর সাহিত্য
- কুটুমিয়া
- কুসুমকুমারী দাস
- কৃষণ চন্দর
- কৃষ্ণেন্দু মুখোপাধ্যায়
- কেতাবি খবর
- কোরানশরিফ
- কৌরব
- ক্যাথরিন নাভিল
- ক্যাপিটাল
- ক্যারেন আর্মস্ট্রং
- ক্লদ লেভিং স্ত্রস
- ক্লিনটন বুথ সিলি
- ক্ষিতীশ সরকার
- খবর
- খলিল জিব্রান
- খুশবন্ত সিং
- খেলাধুলা
- গঙ্গা
- গজেন্দ্রকুমার মিত্র
- গণিত
- গল্প
- গল্প সংকলন
- গান্ধি
- গান্ধী
- গাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেস
- গিরীশচন্দ্র সেন
- গীতিকা
- গুলবদন বেগম
- গোধূলি
- গোপাল ভাঁড়
- গোলাম মওলা নঈম
- গোলাম মুরশিদ
- গোঁসাইবাগানের ভূত
- গৌতম ভদ্র
- গ্রন্থ পরিচিতি
- গ্রামসি
- গ্রেজিয়া দেলেদ্দা
- ঘনাদা
- চন্দ্রিল ভট্টাচার্য
- চল অচিনপুরে
- চলচ্চিত্র
- চার্লস ডারউইন ও বিবর্তনবাদ
- চিঙ্গিস আইৎ্মাতভ
- চিঠিপত্র
- চিত্তরঞ্জন মাইতি
- চিত্রনাট্য
- চিত্রা দেব
- চিনুয়া আচেবে
- চিলেকোঠার সেপাই
- চেতন ভগত
- ছোটগল্প
- জওহরলাল নেহরু
- জগদস্বাপ্রসাদ দীক্ষিত
- জগদীশ গুপ্ত
- জগন্নাথ প্রামাণিক
- জন গ্রিসহাম
- জয় গোস্বামী
- জয়শ্রী গঙ্গোপাধ্যায়
- জর্জ অরওয়েল
- জর্জ লুকাস
- জলদাসীর গল্প
- জলপুত্র
- জসিমউদ্দিন মন্ডল
- জসীমউদ্দিন
- জসীমউদ্দীন
- জহির রায়হান
- জাকির তালুকদার
- জাফর আলম
- জাফর ইকবাল
- জাহানারা ইমাম
- জি এইচ হাবিব
- জীবন স্মৃতি
- জীবনতারা হালদার
- জীবনানন্দ
- জীবনানন্দ ও কল্লোল যুগ
- জীবনানন্দ দাশ
- জীবনীগ্রন্থ
- জুকারবার্গের দুনিয়া
- জুলফিকার নিউটন
- জুলভার্ন
- জে কে রাওলিং
- জে বি এস হ্যালডেন
- জে বি বিউরি
- জেমস ওয়াইজ
- জেরোম কে জেরোম
- জোকস
- জোছনা ও জননীর গল্প
- জ্যাক দেরিদা
- জ্যোতি বসু
- জ্যোতিভূষণ চাকী
- জ্যোতিরিন্দ্র নন্দী
- জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর
- ঝুম্পা লাহিড়ি
- টেকচাঁদ ঠাকুর
- ডঃ নীহার কুমার সরকার
- ডঃ মোহাম্মদ হাননান
- ডঃ সুশীলকুমার দে
- ড: ভবানীপ্রসাদ সাহু
- ড. ইসরাইল খান
- ড. নূরুন নবী
- ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
- ড. মোহাম্মদ আবদুর রশীদ
- ড. সুনীল কুমার মুখোপাধ্যায়
- ডক্টর রমেশচন্দ্র মজুমদার
- ডক্টর হরিশংকর শ্রীবাস্তব
- ডরিস লেসিং
- ডাকঘর
- ডেল কার্নেগী
- ড্যান ব্রাউন
- ড্রাগনের মুখোশ
- তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দায়ভার
- তপন বাগচী
- তপন রায়চৌধুরী
- তপন শাহেদ
- তপন সিনহা
- তপশ্রী
- তমাল বন্দ্যোপাধ্যায়
- তসলিমা নাসরিন
- তাকাশি হাইয়াকাওয়া
- তানজীম রহমান
- তানবীরা তালুকদার
- তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
- তারেক মাসুদ
- তারেক শামসুর রেহমান
- তাহমিমা আনাম
- তিলোত্তমা মজুমদার
- ত্রিপুরা বসু
- ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায়
- দর্শন
- দান্তে
- দিলারা জামান
- দিলীপ কুমার মুখোপাধ্যায়
- দিলীপ দাস
- দীনেশচন্দ্র সেন
- দুলিরামের বউ
- দুলেন্দ্র ভৌমিক
- দেবব্রত মুখোপাধ্যায়
- দেবযান
- দেবাশিস ঘোষ
- দেবাশীষ দেব
- দেবীপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায়
- দেবেশ রায়
- দেশ
- দেশ কবিতা সংকলন
- দেশ গল্প
- দ্বিজেন শর্মা
- দ্য গুড মুসলিম
- ধর্ম
- ধীরাজ ভট্টাচার্য
- ধীরেশচন্দ্র ভট্টাচার্য
- ধূর্জটিপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়
- নচিকেতা চক্রবর্তী
- নতুন বাড়ি
- নবকল্লোল
- নবকুমার বসু
- নবনীতা দেব সেন
- নবারুণ ভট্টাচার্য
- নবারুন ভট্টাচার্য
- নবীন চাওলা
- নবেন্দু ঘোষ
- নরেন্দ্রনাথ মিত্র
- নলিনী দাস
- নলিনী বাবু BSc
- নাগীব মাহফুজ
- নাজিম মাহমুদ
- নাটক
- নারায়ণ দেবনাথ
- নাসরীন জাহান
- নাসিমা আনিস
- নিকোলাই গোগোল
- নিকোলাই তিখনভ
- নিমাই ভট্টাচার্য
- নিরঞ্জন মজুমদার
- নির্বাসনের কথা
- নির্মলেন্দু গুণ
- নিশাত জাহান রানা
- নীতীশ সেনগুপ্ত
- নীরদচন্দ্র চৌধুরী
- নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী
- নীহাররঞ্জন গুপ্ত
- নেসার আহমেদ
- নোবেল প্রাইজ
- পঞ্চতন্ত্র
- পত্র সাহিত্য
- পত্রিকা
- পরমা
- পরশুরাম
- পরিতোষ সেন
- পরিমল ভট্টাচার্য
- পল্লীকবি জসীমউদ্দীনের নকশী কাঁথার মাঠ
- পাওলো কোয়েলহো
- পাঠ্যপুস্তক
- পাপিয়া ভট্টাচার্য
- পাবলো নেরুদা
- পারভেজ হোসেন
- পারমিতা ঘোষ মজুমদার
- পার্থ চট্টোপাধ্যায়
- পি জি ওডহাউস
- পিনাকী ঘোষ
- পিয়াস মজিদ
- পিরিমকুল কাদিরভ
- পুজাবার্ষিকী
- পুণ্যলতা চক্রবর্তী
- পুলক বন্দোপাধ্যায়
- পুশকিন
- পূরবী বসু
- পূর্ণিমা মিত্র
- পূর্ণেন্দু পত্রী
- পৃথ্বীরাজ সেন
- পৌলমী সেনগুপ্ত
- প্রচেত গুপ্ত
- প্রডিজি
- প্রতিভা বসু
- প্রথম আলো
- প্রদোষ চৌধুরী
- প্রফুল্ল রায়
- প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী
- প্রফেসর আব্দুর রাজ্জাক
- প্রফেসর মুহম্মদ ইউনূস
- প্রবন্ধ
- প্রবীর ঘোষ
- প্রবোধকুমার সান্যাল
- প্রমথ গুপ্ত
- প্রমথ চৌধুরী
- প্রমথনাথ বিশী
- প্রশান্ত দাস
- প্রসেনজিত দাশগুপ্ত
- প্রিসিলা রাজ
- প্রীতি কুমার মিত্র
- প্রেমচন্দ
- প্রেমময় দাশগুপ্ত
- প্রেমেন্দ্র মজুমদার
- প্রেমেন্দ্র মিত্র
- ফওজুল করিম
- ফকির লালন সাঁই
- ফজলুল আলম
- ফয়েজ আলম
- ফরিদুর রেজা সাগর
- ফল্গু কর
- ফাউনটেনপেন
- ফাতেমা জাহেরা সুলতানা
- ফাতেমা ভুট্টো
- ফারহানা মিলি
- ফারুক চৌধুরী
- ফিরে পাওয়া
- ফিরোজা বেগম
- ফিলিপ কে. হিত্তি
- ফেরদৌসী
- ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণী
- ফেরদৌসী মজুমদার
- ফেলুদা
- ফ্রানৎস কাফকা
- ফ্রেডরিক এঙ্গেলস
- ফ্রেডরিখ ফরসাইথ
- বই
- বই আলোচনা
- বই কেনা
- বইমেলা
- বইমেলা ২০১১
- বইয়ের দুনিয়া
- বইয়ের দেশ
- বঙ্কিম রচনাবলী
- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
- বদরুদ্দীন উমর
- বদিউদ্দিন নাজির
- বদিউর রহমান
- বনফুল
- বনসাই
- বরিস পাস্টেরনাক
- বরুণ মজুমদার
- বরেন বসু
- বর্তমান
- বশীর বারহান
- বাউল
- বাণী বসু
- বারাক ওবামা
- বার্ট্রান্ড রাসেল
- বাংলা ইপাব
- বাংলা একাডেমি
- বাংলা কবিতা
- বাংলা বই
- বাংলা রহস্য গল্প
- বাংলাদেশ
- বাংলাভাষা
- বাংলার পাখি
- বাল্মীকি
- বি এম বরকতউল্লাহ
- বিকাশ ভট্টাচার্য
- বিজনবাবুর রহস্যময় ছবি
- বিজয়া রায়
- বিজিত ঘোষ
- বিজ্ঞান
- বিজ্ঞান তৃষা
- বিধান চন্দ্র পাল
- বিপুল দাস
- বিপ্লব দাশগুপ্ত
- বিবেকানন্দ ঝা
- বিবেকানান্দ
- বিভাস দাসগুপ্ত
- বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
- বিমল কর
- বিমল মিত্র
- বিমল মুখার্জি
- বিমল রায়
- বিষ্ণু প্রভাকর
- বীরবল
- বুদ্ধদেব গুহ
- বুদ্ধদেব বসু
- বুলবুল চৌধুরী
- বৃক্ষকথা
- বৃন্দাবন কর্মকার
- বেগম রোকেয়া
- বেঞ্জামিন ওয়াকার
- বেলাল চৌধুরী
- বেলাল বেগ
- বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীর
- ব্যাকরণ
- ভক্তি প্রসাদ মল্লিক
- ভগত সিং
- ভাঙা বাড়ির রহস্য
- ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়
- ভি এস নইপাল
- ভিক্টর হুগো
- ভিন ভাষার চারটি গল্প
- ভুল ভোর
- ভূতের গল্প
- ভূমেন্দ্র গুহ
- ভ্রমণ কাহিনী
- ভ্রমন কাহিনী
- ভ্সেভলোদ নেস্তাইকো
- মঈদুল হাসান
- মঈনুল আহসান সাবের
- মওদুদ আহমদ
- মকবুল ফিদা হুসেইন
- মঞ্জু সরকার
- মণিলাল গঙ্গোপাধ্যায়
- মতি নন্দী
- মতিউর রহমান
- মনসুর মুসা
- মনিরউদ্দীন ইউসুফ
- মনের মানুষ
- মনোরঞ্জন রায়
- মন্দাক্রান্তা সেন
- মফিদুল হক
- মমতা ব্যানার্জি
- মমতাজ শহীদ
- মমতাজউদদীন আহমদ
- মলয় বসু
- মল্লিকা সেনগুপ্ত
- মশিউল আলম
- মহাদেব সাহা
- মহাভারত
- মহাশ্বেতা দেবী
- মহিউদ্দিন আহমদ
- মহুয়ার বান্ধবী
- মাই নেম ইজ রেড
- মাইক জান
- মাইকেল মধুসূদন দত্ত
- মাওলানা ভাসানী
- মাজহারুল ইসলাম
- মাঠরঙ্গ
- মাদার তেরিজা
- মানদা দেবী
- মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
- মান্না দে
- মামুনুর রশীদ
- মারিও পূজো
- মাসরুর আরেফিন
- মাসুদ রানা
- মাসুদুজ্জামান
- মাহবুব আলম
- মাহবুবুল আলম
- মাহবুবুল হক
- মাহমুদুল হক
- মিখহল শলোখফ
- মিগেল দে থের্ভান্তেস সাভেদ্রা
- মিজানুর রহমান কল্লোল
- মির্জা গালিব
- মিশেল ফুকো
- মিহির সেনগুপ্ত
- মীজানুর রহমান
- মীনাক্ষী দত্ত
- মীর মশাররফ হোসেন
- মীর মোশাররফ হোসেন
- মুক্তিযুদ্ধ
- মুখোমুখি
- মুজফফর আহমদ
- মুনতাসীর মামুন
- মুনীর আহমেদ
- মুনীর চৌধুরী
- মুহম্মদ জালালউদ্দীন বিশ্বাস
- মুহম্মদ নূরুল হুদা
- মুহম্মদ হান্নান
- মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান
- মেঘের উপর বাড়ি
- মেজর কামরুল হাসান ভূঁইয়া
- মৈত্রেয়ী দেবী
- মোঃ আবদুল হামিদ
- মোজাফফ্র হোসেন
- মোতাহের হোসেন চৌধুরী
- মোনাজাত উদ্দিন
- মোবাশ্বের আলী
- মোবাশ্বের খানম
- মোশাররফ হোসেন ভূঞা
- মোস্তফা কামাল
- মোস্তফা সরয়ার ফারুকী
- মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী
- মোহাম্মদ আবদুল হাই
- মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন
- মোহিতলাল মজুমদার
- মৌ ভট্টাচার্য
- মৌর্য যুগ
- ম্যাক্সিম গোর্কি
- ম্যাজিক
- যতীন সরকার
- যদুনাথ সরকার
- যশোধরা রায়চৌধুরী
- যশোবন্ত সিংহ
- যামিনীকান্ত সোম
- যাযাবর
- যুগান্তর
- রং পেন্সিল
- রইসউদ্দিন আরিফ
- রকিব হাসান
- রচনাবলী
- রচনাসমগ্র
- রঞ্জন
- রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়
- রঞ্জিত মজুমদার
- রঞ্জিত সেন
- রফিক উল ইসলাম
- রফিক-উম-মুনীর চৌধুরী
- রফিকুর রশীদ
- রবিঠাকুর
- রবিশংকর
- রবিশংকর বল
- রবীন্দ্র কুমার দাশগুপ্ত
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
- রমাপদ চৌধুরী
- রমেন মজুমদার
- রমেশদা’র আত্মকথা
- রম্যরচনা
- রশীদ করিম
- রশীদ হায়দার
- রহস্য পত্রিকা
- রহীম উদ্দীন সিদ্দিকী
- রাও ফরমান আলী
- রাজনীতি
- রাজশেখর বসু
- রাজা রামমোহন রায়
- রাজেশ বসু
- রাফিক হারিরি
- রামকিঙ্কর বেইজ
- রামচন্দ্র গুহ
- রামশরণ শর্মা
- রায়হান আবীর
- রাশিফল
- রাসসুন্দরী দাসী
- রাহুল সাংকৃত্যায়ন
- রিচার্ড ডকিন্স
- রিজিয়া রহমান
- রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ
- রুশ অনুবাদ
- রূপক সাহা
- রূপকথা
- রেজা ঘটক
- রেজাউর রহমান
- রোকন রহমান
- রোজা লুক্সেমবুর্গ
- রোনডা বার্ন
- রোববার
- রোমিলা থাপার
- লাবণ্য দাশ
- লালন
- লালবিহারী দে
- লি কুন শিন
- লিওনার্দ ম্লডিনাও
- লিলিয়ান তুমি অন্ধ বালিকা
- লীলা মজুমদার
- লুৎফর রহমান রিটন
- লুস্যুন
- লেখক
- লেনিন
- লেভ কাস্সিল
- লেম্যান ফ্রাঙ্ক বউম
- শ ম রেজাউল করিম
- শওকত আলী
- শওকত ওসমান
- শওকত হোসেন
- শংকর
- শংকরলাল ভট্টাচার্য
- শকুন্তলা
- শক্তিপদ রাজগুরু
- শঙ্কু মহারাজ
- শঙ্খ ঘোষ
- শচীন দেববর্মন
- শফিকুর রহমান
- শরৎচন্দ্র
- শরৎচন্দ্র রচনাবলী
- শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়
- শহিদ হোসেন খোকন
- শহিদুল্লাহ কায়সার
- শহীদ আখন্দ
- শহীদ কাদরী
- শহীদুল জহির
- শহীদুল্লা কায়সার
- শাকুর মজিদ
- শান্তনু মজুমদার
- শামসুদ্দিন চৌধুরি
- শামসুদ্দীন আবুল কালাম
- শামসুর রাহমান
- শামসুল আলম সাঈদ
- শামিম আহমেদ
- শারদীয়া পত্রিকা
- শার্লক হোমস
- শাহ আহমদ রেজা
- শাহজাহান মানিক
- শাহাদুজ্জামান
- শাহানা কায়েস
- শাহীন আখতার
- শিক্ষামূলক
- শিবব্রত বর্মন
- শিবরাম চক্রবর্তী
- শিশির চক্রবর্তী
- শিশু-কিশোর সাহিত্য
- শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
- শুকতারা
- শুভ দাশগুপ্ত
- শুভ নববর্ষ
- শুভেন্দু দত্ত
- শেকসপিয়র
- শেখ আবদুল হাকিম
- শেখ মুজিবুর রহমান
- শেখ মুহম্মদ নূরুল ইসলাম
- শেখ হাসিনা
- শেখর সেনগুপ্ত
- শৈলেন ঘোষ
- শৈলেশ দে
- শৈলেশ্বর ঘোষ
- শ্বাশত নিপ্পন
- শ্রাবণ সন্ধ্যাটুকু
- শ্রী প্রহ্লাদকুমার প্রামাণিক
- শ্রী বসন্তকুমার পাল
- শ্রী ভূদেব চৌধুরী
- শ্রীজাত
- শ্রীপান্থ
- শ্রীপারাবত
- শ্রীভুবনচন্দ্র মুখোপাধ্যায়
- শ্রীলাল শুক্লা
- শ্রীশচন্দ্র দাশ
- ষষ্টীপদ চট্টোপাধ্যায়
- সংকলন
- সখী রঙ্গমালা
- সঙ্গীতা বন্দ্যোপাধ্যায়
- সচিত্র ভারত প্রদক্ষিন
- সতীনাথ ভাদুড়ী
- সত্য গুপ্ত
- সত্যজিৎ রায়
- সনৎকুমার সাহা
- সন্জীদা খাতুন
- সন্দীপ রায়
- সন্দীপন চট্টোপাধ্যায়
- সফোক্লিস
- সংবর্ধনা
- সবিতেন্দ্রনাথ রায়
- সংবিধান
- সব্যসাচী চক্রবর্তী
- সমকাল
- সমর সেন
- সমরেশ বসু
- সমরেশ মজুমদার
- সমাজবিজ্ঞান
- সমীর সেনগুপ্ত
- সমীরণ গুহ
- সম্রাট
- সম্রাট অশোক
- সম্রাট জাহাঙ্গীর
- সরদার ফজলুল করিম
- সলিমুল্লাহ খান
- সলিল চৌধুরী
- সলিল বিশ্বাস
- সা’দ উল্লাহ
- সাইমন সেবাগ মন্টেফিওরি
- সাক্ষাৎকার
- সাদাত হোসেন মান্টো
- সাদেকুল আহসান
- সাদেকুল আহসান কল্লোল
- সানজিদা আখতার
- সানন্দা
- সান্টাক্লজের উপহার
- সাপ্তাহিক
- সায়ন্তনী পূততুন্ড
- সাযযাদ কাদির
- সালমান রুশদি
- সালেহ চোধুরী
- সালেহ চৌধুরী
- সাহানা দেবী
- সাহিত্যের সেরা গল্প
- সিদ্দিকা কবীর
- সিদ্দিকুর রহমান স্বপন
- সিদ্ধার্থ ধর
- সিনেমা
- সিমোন দ্য বোভোয়ার
- সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
- সুইসাইড
- সুকন্যা
- সুকান্ত গঙ্গোপাধ্যায়
- সুকুমার রায়
- সুকুমার সেন
- সুকুমারী ভট্টাচার্য
- সুকোমল সেন
- সুচিত্রা ভট্টাচার্য
- সুচিত্রা সেন
- সুজন দাসগুপ্ত
- সুধাংশুরঞ্জন ঘোষ
- সুধীন্দ্রনাথ দত্ত
- সুধীর চক্রবর্তী
- সুধীরচন্দ্র সরকার
- সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
- সুন্দর মুখোপাধ্যায়
- সুফিয়া কামাল
- সুবীর রায়চৌধুরী
- সুবীর সরকার
- সুবোধ ঘোষ
- সুব্রত চৌধুরী
- সুব্রত মুখোপাধ্যায়
- সুভাষ ভট্টাচার্য
- সুমন গুপ্ত
- সুমন্ত আসলাম
- সুরজিত দাশগুপ্ত
- সুরমা ঘটক
- সুরেন্দ্রনাথ ঠাকুর
- সুস্মিতা চক্রবর্তী
- সেই সাপ জ্যান্ত
- সেজান মাহমুদ
- সেবা প্রকাশনী
- সের্গেই স্মির্নভ
- সেলিনা বাহার জামান
- সেলিনা হোসেন
- সেলিম আল দীন
- সেলিম রেজা নিউটন
- সৈকত চৌধুরী
- সৈয়দ আমীরুজ্জামান বীরবিক্রম
- সৈয়দ মঞ্জুরুল ইসলাম
- সৈয়দ মঞ্জুরুল হক
- সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
- সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ
- সৈয়দ শামসুল হক
- সোমেন চন্দ্র
- সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়
- সৌম্যেন পাল
- সৌরীন নাগ
- স্টিফেন কিং
- স্টিফেন ডব্লিউ হকিং
- স্টিভ জবস
- স্ত্যাদেল
- স্বপ্ন দেখব বলে
- স্বপ্নগ্রস্ত
- স্বপ্নময় চক্রবর্তী
- স্মরণজিত চক্রবর্তী
- স্মরণজিৎ চক্রবর্তী
- স্মৃতিকথা
- স্যামুয়েল পি. হান্টিংটন
- স্যামুয়েল বেকেট
- স্যার আর্থার কন্যান ডয়্যাল
- হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
- হরিদাসের গুপ্তকথা
- হরিপদ ভৌমিক
- হরিশংকর জলদাস
- হলুদ মলাট
- হাছন রাজা
- হানিফ সংকেত
- হাফিজ
- হায়দার আকবর খান রনো
- হায়াত মামুদ
- হারুনুর রশীদ
- হালখাতা
- হাসন রাজা
- হাসনাত আবদুল হাই
- হাসান আজিজুল হক
- হাসান খুরশীদ রুমী
- হাসান ফেরদৌস
- হিমাদ্রিকিশোর দাসগুপ্ত
- হিমানীশ গোস্বামী
- হিমু
- হিরনকুমার সান্যাল
- হিরোডোটাস
- হিলারী রডহ্যাম ক্লিনটন
- হীরেন চট্টোপাধ্যায়
- হুতোম প্যাঁচার জলসা
- হুতোম প্যাঁচার নকশা
- হুমায়ুন আজাদ
- হুমায়ুন কবীর
- হুমায়ূন আহমেদ
- হুমায়ূন মালিক
- হেনরী রাইডার হ্যাগার্ড
- হেমচন্দ্র ভট্টাচার্য
- হেলাল হাফিজ
