![পৃথিবীর পথে হেঁটে - অলকনন্দা প্যাটেল](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiHo83di_YRIFuIvU6qsOokO84bxT5uWHWdlODcaxIO2mVtt893jyHRUR4D3DeFupDrKfqABjjgefWyqWuROqniA39UAWREyAwCzv2boor2SbNE5Nbn4avqaUJerOs7xWRtGNINZpDUKjUU/s800-rw/Alaknanda-Patel.jpg)
পৃথিবীর পথে হেঁটে
অলকনন্দা প্যাটেল
‘পৃথিবীর পথে হেঁটে’ গ্রন্থটি অলকনন্দা প্যাটেলের ছেলেবেলার স্মৃতিকথা। এর কেন্দ্রে রয়েছেন তাঁর পিতা অর্থনীতিবিদ-অধ্যাপক অমিয়কুমার দাশগুপ্ত (১৯০৩-৯২)। আর সে-সূত্র ধরেই অনেকটা সাংগীতিক-গড়নে, নানাভাবে নানারকম মানুষকে ছুঁয়ে দেখার চেষ্টা। সেইসঙ্গে জীবনের বিচিত্র ঘটনা ও তার অভিঘাতের বিবরণ। এককথায় তাঁর ছেলেবেলার ওপর ভর দিয়ে অলকনন্দা প্যাটেলের গোটা জীবনের একটা পরিচয় পাওয়া যাবে এ বইয়ে।
অলকনন্দা তাঁর স্মৃতিকথার শুরুতেই জানিয়েছেন, ‘দুটি জিনিস মানুষের অবিচ্ছেদ্য সম্পদ, কেউ তা কেড়ে নিতে পারে না। যতদিন মানুষ জীবিত থাকে। অনুভূতি ও স্মৃতি।’ তাঁর স্মৃতিকথায় আমরা ঘটনার বিবরণের পাশাপাশি এই অনুভূতি আর স্মৃতির নানা পরিক্রম দেখতে পাই। স্মৃতি তো কখনো-কখনো বেপথু হয়। সেইটি জানতেন বলেই অলকনন্দা নিজের অন্তর্গত তাগিদ থেকেই এ-বিষয়ে তাঁর ‘মায়ের চিঠির ঝাঁপি ও ডায়েরির পাতা’র সহায়তা নিয়েছেন। তুলে ধরেছেন ‘১৯৩৩-এর পর থেকে অন্তত ষাট বছরের ইতিহাস।’ যার কেন্দ্রে রয়েছে শহর ঢাকা। একেবারে নিজের কথা, নিজেদের পরিবারের কথাই তিনি বলেছেন, সেইসঙ্গে এমনটিও আশা করেছেন যে, ‘আমাদের নিজস্ব কথা থেকে ঢাকা শহরের একটি সমাজের কিছুটা ছবি পাওয়া যাবে।’ হিন্দু-মুসলমান সম্পর্কের ব্যাপারটিও অলকানন্দার স্মৃতিকথায় নানাভাবে উঠে এসেছে। এছাড়া সে সময়ের হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা এবং তার অভিঘাতে দেশভাগ, দেশছাড়ার যে বেদনার্ত ছবি তাও উঠে এসেছে তাঁর সাবলীল লেখনীতে। গুণগত মান ও শৈল্পিক বিচারে বাংলা একাডেমি গ্রন্থমেলা পুরস্কার- মুনীর চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার-২০১৮।
অলকনন্দা প্যাটেল
‘পৃথিবীর পথে হেঁটে’ গ্রন্থটি অলকনন্দা প্যাটেলের ছেলেবেলার স্মৃতিকথা। এর কেন্দ্রে রয়েছেন তাঁর পিতা অর্থনীতিবিদ-অধ্যাপক অমিয়কুমার দাশগুপ্ত (১৯০৩-৯২)। আর সে-সূত্র ধরেই অনেকটা সাংগীতিক-গড়নে, নানাভাবে নানারকম মানুষকে ছুঁয়ে দেখার চেষ্টা। সেইসঙ্গে জীবনের বিচিত্র ঘটনা ও তার অভিঘাতের বিবরণ। এককথায় তাঁর ছেলেবেলার ওপর ভর দিয়ে অলকনন্দা প্যাটেলের গোটা জীবনের একটা পরিচয় পাওয়া যাবে এ বইয়ে।
অলকনন্দা তাঁর স্মৃতিকথার শুরুতেই জানিয়েছেন, ‘দুটি জিনিস মানুষের অবিচ্ছেদ্য সম্পদ, কেউ তা কেড়ে নিতে পারে না। যতদিন মানুষ জীবিত থাকে। অনুভূতি ও স্মৃতি।’ তাঁর স্মৃতিকথায় আমরা ঘটনার বিবরণের পাশাপাশি এই অনুভূতি আর স্মৃতির নানা পরিক্রম দেখতে পাই। স্মৃতি তো কখনো-কখনো বেপথু হয়। সেইটি জানতেন বলেই অলকনন্দা নিজের অন্তর্গত তাগিদ থেকেই এ-বিষয়ে তাঁর ‘মায়ের চিঠির ঝাঁপি ও ডায়েরির পাতা’র সহায়তা নিয়েছেন। তুলে ধরেছেন ‘১৯৩৩-এর পর থেকে অন্তত ষাট বছরের ইতিহাস।’ যার কেন্দ্রে রয়েছে শহর ঢাকা। একেবারে নিজের কথা, নিজেদের পরিবারের কথাই তিনি বলেছেন, সেইসঙ্গে এমনটিও আশা করেছেন যে, ‘আমাদের নিজস্ব কথা থেকে ঢাকা শহরের একটি সমাজের কিছুটা ছবি পাওয়া যাবে।’ হিন্দু-মুসলমান সম্পর্কের ব্যাপারটিও অলকানন্দার স্মৃতিকথায় নানাভাবে উঠে এসেছে। এছাড়া সে সময়ের হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা এবং তার অভিঘাতে দেশভাগ, দেশছাড়ার যে বেদনার্ত ছবি তাও উঠে এসেছে তাঁর সাবলীল লেখনীতে। গুণগত মান ও শৈল্পিক বিচারে বাংলা একাডেমি গ্রন্থমেলা পুরস্কার- মুনীর চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার-২০১৮।
বই নিয়ে শুধুমাত্র বই নিয়েই আমাদের এই প্রয়াস। ধ্বংস ও ধসের সামনে বই সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ। বই আমাদের মৌলিক চিন্তাভাবনার শাণিত অস্ত্র। বইয়ের অস্তিত্ব নিয়ে চারিদিকে আশঙ্কা, বই নিয়ে শুধু মাত্র বই নিয়েই আমাদের এই প্রয়াস। ধ্বংস ও ধসের সামনে বই সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ। বই আমাদের মৌলিক চিন্তাভাবনার শাণিত অস্ত্র। বইয়ের অস্তিত্ব নিয়ে চারিদিকে আশঙ্কা, নতুন প্রজন্ম চকঝমকের আকর্ষণে বইয়ের দিক থেকে ঘুরিয়ে নিচ্ছে মুখ। আমাদের এ আয়োজন বইয়ের সাথে মানুষের সম্পর্ককে অনিঃশেষ ও অবিচ্ছিন্ন করে রাখা। আশাকরি আপনাদের সহযোগিতায় আমাদের এই ইচ্ছা আরোও দৃঢ় হবে। দুনিয়ার পাঠক এক হও! বাংলা বই বিশ্বের বিবিধ স্থানে, সকল বাংলাভাষীর কাছে সহজলভ্য হোক!