![amarboi](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEij6CCJG6Hb9OiJUhOPTpi9GkwKaTWb6qcm6LvlzUeQ9ITXZZPoqmBdi58gQrP9B1N9z6HEmgbxlsEd2D-Bt1tSRCZvIxXmtoqBuqLcByIncCJRkV4ofCXEG7845jjwchu4vOwXKSgcT9L0/s1600-rw/marx.png)
“হেগেল ও এরিস্টটল দার্শনিক ছিলেন এতে সন্দেহ নেই । কিন্তু কার্ল মার্কস কোন অর্থে দার্শনিক? ... তিনি দার্শনিক মনের প্রতি তীব্র শ্লেষ ছুঁড়ে দিয়েছেন. .....।
..তিনি ঘোষণা দিয়েছেন যে, “দার্শনিকরা কেবল জগতকে বিভিন্নভাবে ব্যাখ্যা
করেছেন, আসল কাজ হল একে বদলানো” । পালটা কেউ একথা বলতেই পারেন, যে
জগতকে বুঝলাম না তাকে পালটানোর কাজটা সহজ হবে না ।
....চিন্তার জায়গায় ভাবনাহীন কাজ বসিয়ে দেয়ার কথা মার্কস বলেন নি । তিনি এমন একটা হাতে-কলমের দর্শন চালু করতে চেয়েছেন যা সেই দর্শন যাকে বুঝতে চাইছে তাকে রূপান্তর করতে সাহায্য করবে। মার্কস যখন চেতনা এবং বস্তু জগতকে এক সঙ্গে বাঁধতে চাইছেন, তার এক রাজনৈতিক অৰ্থ আছে ।
... মার্কসের কাছে আমরা তখনই সবচেয়ে বেশি মানবিক এবং সবচেয়ে কম জান্তব যখন আমরা কোন প্রত্যক্ষ বস্তুগত চাহিদার থেকে স্বাধীন হয়ে মুক্ত, উদারভাবে উৎপাদন করি। মুক্তি মার্কসের কাছে বস্তুগত আবশ্যিকতা ছাপিয়ে এক সৃজনশীল অতি প্রাচুর্যতা। এই সৃজনশীলতা হিসেবের গণ্ডি ছাপিয়ে গিয়ে নিজেই নিজের মানদণ্ড হয়ে ওঠে।”
বই নিয়ে শুধুমাত্র বই নিয়েই আমাদের এই প্রয়াস। ধ্বংস ও ধসের সামনে বই সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ। বই আমাদের মৌলিক চিন্তাভাবনার শাণিত অস্ত্র। বইয়ের অস্তিত্ব নিয়ে চারিদিকে আশঙ্কা, বই নিয়ে শুধু মাত্র বই নিয়েই আমাদের এই প্রয়াস। ধ্বংস ও ধসের সামনে বই সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ। বই আমাদের মৌলিক চিন্তাভাবনার শাণিত অস্ত্র। বইয়ের অস্তিত্ব নিয়ে চারিদিকে আশঙ্কা, নতুন প্রজন্ম চকঝমকের আকর্ষণে বইয়ের দিক থেকে ঘুরিয়ে নিচ্ছে মুখ। আমাদের এ আয়োজন বইয়ের সাথে মানুষের সম্পর্ককে অনিঃশেষ ও অবিচ্ছিন্ন করে রাখা। আশাকরি আপনাদের সহযোগিতায় আমাদের এই ইচ্ছা আরোও দৃঢ় হবে। দুনিয়ার পাঠক এক হও! বাংলা বই বিশ্বের বিবিধ স্থানে, সকল বাংলাভাষীর কাছে সহজলভ্য হোক! সাধ্যের মধ্যে থাকলে বইটি কিনবেন এই প্রত্যাশা রইলো।
0 Comments