This is the largest online Bengali books reading library. In this site, you can read old Bengali books pdf. Also, Bengali ghost story books pdf free download. We have a collection of best Bengali books to read. We do provide kindle Bengali books free. We have the best Bengali books of all time. We hope you enjoy Bengali books online free reading.
Showing posts with label নবনীতা দেব সেন. Show all posts
Showing posts with label নবনীতা দেব সেন. Show all posts
হে পূর্ণ তব চরণের কাছে - নবনীতা দেবসেন
ভালো-বাসার বারান্দা ৫ - নবনীতা দেব সেন (Bhalo-Basar Baranda)

বই নিয়ে শুধুমাত্র বই নিয়েই আমাদের এই প্রয়াস। ধ্বংস ও ধসের সামনে বই সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ। বই আমাদের মৌলিক চিন্তাভাবনার শাণিত অস্ত্র। বইয়ের অস্তিত্ব নিয়ে চারিদিকে আশঙ্কা, বই নিয়ে শুধু মাত্র বই নিয়েই আমাদের এই প্রয়াস। ধ্বংস ও ধসের সামনে বই সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ। বই আমাদের মৌলিক চিন্তাভাবনার শাণিত অস্ত্র। বইয়ের অস্তিত্ব নিয়ে চারিদিকে আশঙ্কা, নতুন প্রজন্ম চকঝমকের আকর্ষণে বইয়ের দিক থেকে ঘুরিয়ে নিচ্ছে মুখ। আমাদের এ আয়োজন বইয়ের সাথে মানুষের সম্পর্ককে অনিঃশেষ ও অবিচ্ছিন্ন করে রাখা। আশাকরি আপনাদের সহযোগিতায় আমাদের এই ইচ্ছা আরোও দৃঢ় হবে। দুনিয়ার পাঠক এক হও! বাংলা বই বিশ্বের বিবিধ স্থানে, সকল বাংলাভাষীর কাছে সহজলভ্য হোক! সাধ্যের মধ্যে থাকলে বইটি কিনবেন এই প্রত্যাশা রইলো।
This is the largest online Bengali books reading library. In this site, you can read old Bengali books pdf. Also, Bengali ghost story books pdf free download. We have a collection of best Bengali books to read. We do provide kindle Bengali books free. We have the best Bengali books of all time. We hope you enjoy Bengali books online free reading.
Labels:
articles,
bhalo-basar-baranda,
নবনীতা দেব সেন,
প্রবন্ধ
ভালো-বাসার বারান্দা ৪ - নবনীতা দেব সেন

বই নিয়ে শুধুমাত্র বই নিয়েই আমাদের এই প্রয়াস। ধ্বংস ও ধসের সামনে বই সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ। বই আমাদের মৌলিক চিন্তাভাবনার শাণিত অস্ত্র। বইয়ের অস্তিত্ব নিয়ে চারিদিকে আশঙ্কা, বই নিয়ে শুধু মাত্র বই নিয়েই আমাদের এই প্রয়াস। ধ্বংস ও ধসের সামনে বই সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ। বই আমাদের মৌলিক চিন্তাভাবনার শাণিত অস্ত্র। বইয়ের অস্তিত্ব নিয়ে চারিদিকে আশঙ্কা, নতুন প্রজন্ম চকঝমকের আকর্ষণে বইয়ের দিক থেকে ঘুরিয়ে নিচ্ছে মুখ। আমাদের এ আয়োজন বইয়ের সাথে মানুষের সম্পর্ককে অনিঃশেষ ও অবিচ্ছিন্ন করে রাখা। আশাকরি আপনাদের সহযোগিতায় আমাদের এই ইচ্ছা আরোও দৃঢ় হবে। দুনিয়ার পাঠক এক হও! বাংলা বই বিশ্বের বিবিধ স্থানে, সকল বাংলাভাষীর কাছে সহজলভ্য হোক! সাধ্যের মধ্যে থাকলে বইটি কিনবেন এই প্রত্যাশা রইলো।
This is the largest online Bengali books reading library. In this site, you can read old Bengali books pdf. Also, Bengali ghost story books pdf free download. We have a collection of best Bengali books to read. We do provide kindle Bengali books free. We have the best Bengali books of all time. We hope you enjoy Bengali books online free reading.
Labels:
articles,
bhalo-basar-baranda,
নবনীতা দেব সেন,
প্রবন্ধ
ভালো-বাসার বারান্দা ৩ - নবনীতা দেব সেন

বই নিয়ে শুধুমাত্র বই নিয়েই আমাদের এই প্রয়াস। ধ্বংস ও ধসের সামনে বই সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ। বই আমাদের মৌলিক চিন্তাভাবনার শাণিত অস্ত্র। বইয়ের অস্তিত্ব নিয়ে চারিদিকে আশঙ্কা, বই নিয়ে শুধু মাত্র বই নিয়েই আমাদের এই প্রয়াস। ধ্বংস ও ধসের সামনে বই সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ। বই আমাদের মৌলিক চিন্তাভাবনার শাণিত অস্ত্র। বইয়ের অস্তিত্ব নিয়ে চারিদিকে আশঙ্কা, নতুন প্রজন্ম চকঝমকের আকর্ষণে বইয়ের দিক থেকে ঘুরিয়ে নিচ্ছে মুখ। আমাদের এ আয়োজন বইয়ের সাথে মানুষের সম্পর্ককে অনিঃশেষ ও অবিচ্ছিন্ন করে রাখা। আশাকরি আপনাদের সহযোগিতায় আমাদের এই ইচ্ছা আরোও দৃঢ় হবে। দুনিয়ার পাঠক এক হও! বাংলা বই বিশ্বের বিবিধ স্থানে, সকল বাংলাভাষীর কাছে সহজলভ্য হোক! সাধ্যের মধ্যে থাকলে বইটি কিনবেন এই প্রত্যাশা রইলো।
This is the largest online Bengali books reading library. In this site, you can read old Bengali books pdf. Also, Bengali ghost story books pdf free download. We have a collection of best Bengali books to read. We do provide kindle Bengali books free. We have the best Bengali books of all time. We hope you enjoy Bengali books online free reading.
Labels:
articles,
bhalo-basar-baranda,
নবনীতা দেব সেন,
প্রবন্ধ
স্বজনসকাশে - নবনীতা দেব সেন

নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী বইটির মুখবন্ধে নবনীতা দেবসেনের সম্পর্কে বলছেন;
নবনীতা দেব সেনের কলম দু-দিকেই সমান চলে। যেমন কবিতায়, তেমনি গদ্যে। কিন্তু তা নিয়ে কোনো মন্তব্য করার আগে— কবি হিসেবেই যেহেতু তার লেখক-জীবনের সূচনা, উপরন্তু তার গদ্য-রচনাতেও যেহেতু মাঝে মাঝে তার কবি-স্বভাবের ঝিলিক দেখি, তাই কবি নবনীতা সম্পর্কে অন্তত একটি কথা এখানে বলে নেব। সেটা এই যে, তার কবিতারও আমি নিরতিশয় অনুরাগী এক পাঠক। বিশেষ করে তার ছোটো মাপের সেইসব কবিতা পড়ে আমি চমকে যাই, আকারে ছোটো হলেও যা মস্ত মাপের এক-একটা ভাবনার দরজা একেবারে হাট করে খুলে দেয়। তখন ভাবি যে, বাস রে, যে-সত্যোক্তির আভাসটুকু দিতে আমাদের মতো পাকাবুনো লেখকদের গাদাগুচ্ছের শব্দ খৰ্চা করতে হয় এবং তাতেও সেই কাজটা ঠিকমতো করে উঠতে পারি না, ইনি তো দেখছি শব্দ-প্রয়োগে এত মিতব্যয়ী হয়েও দিব্যি তার মর্মমূলে পৌছে যান। মুখে হয়তো এই প্রশংসার কথাটা নবনীতাকে কখনো জানানো হয়নি, কিন্তু মনে-মনে সবসময়েই বলেছি, শাবাশ।
Download and Comments/Join our Facebook Group
This is the largest online Bengali books reading library. In this site, you can read old Bengali books pdf. Also, Bengali ghost story books pdf free download. We have a collection of best Bengali books to read. We do provide kindle Bengali books free. We have the best Bengali books of all time. We hope you enjoy Bengali books online free reading.
Labels:
articles,
Nabanita Deb Sen,
নবনীতা দেব সেন,
প্রবন্ধ
ভালো-বাসার বারান্দা ২ - নবনীতা দেব সেন

বই নিয়ে শুধুমাত্র বই নিয়েই আমাদের এই প্রয়াস। ধ্বংস ও ধসের সামনে বই সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ। বই আমাদের মৌলিক চিন্তাভাবনার শাণিত অস্ত্র। বইয়ের অস্তিত্ব নিয়ে চারিদিকে আশঙ্কা, বই নিয়ে শুধু মাত্র বই নিয়েই আমাদের এই প্রয়াস। ধ্বংস ও ধসের সামনে বই সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ। বই আমাদের মৌলিক চিন্তাভাবনার শাণিত অস্ত্র। বইয়ের অস্তিত্ব নিয়ে চারিদিকে আশঙ্কা, নতুন প্রজন্ম চকঝমকের আকর্ষণে বইয়ের দিক থেকে ঘুরিয়ে নিচ্ছে মুখ। আমাদের এ আয়োজন বইয়ের সাথে মানুষের সম্পর্ককে অনিঃশেষ ও অবিচ্ছিন্ন করে রাখা। আশাকরি আপনাদের সহযোগিতায় আমাদের এই ইচ্ছা আরোও দৃঢ় হবে। দুনিয়ার পাঠক এক হও! বাংলা বই বিশ্বের বিবিধ স্থানে, সকল বাংলাভাষীর কাছে সহজলভ্য হোক! সাধ্যের মধ্যে থাকলে বইটি কিনবেন এই প্রত্যাশা রইলো।
This is the largest online Bengali books reading library. In this site, you can read old Bengali books pdf. Also, Bengali ghost story books pdf free download. We have a collection of best Bengali books to read. We do provide kindle Bengali books free. We have the best Bengali books of all time. We hope you enjoy Bengali books online free reading.
Labels:
articles,
bhalo-basar-baranda,
নবনীতা দেব সেন,
প্রবন্ধ
ভালো-বাসার বারান্দা ০১ - নবনীতা দেব সেন

ভালো-বাসার বারান্দা ০১ - নবনীতা দেব সেন
বই নিয়ে শুধুমাত্র বই নিয়েই আমাদের এই প্রয়াস। ধ্বংস ও ধসের সামনে বই সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ। বই আমাদের মৌলিক চিন্তাভাবনার শাণিত অস্ত্র। বইয়ের অস্তিত্ব নিয়ে চারিদিকে আশঙ্কা, বই নিয়ে শুধু মাত্র বই নিয়েই আমাদের এই প্রয়াস। ধ্বংস ও ধসের সামনে বই সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ। বই আমাদের মৌলিক চিন্তাভাবনার শাণিত অস্ত্র। বইয়ের অস্তিত্ব নিয়ে চারিদিকে আশঙ্কা, নতুন প্রজন্ম চকঝমকের আকর্ষণে বইয়ের দিক থেকে ঘুরিয়ে নিচ্ছে মুখ। আমাদের এ আয়োজন বইয়ের সাথে মানুষের সম্পর্ককে অনিঃশেষ ও অবিচ্ছিন্ন করে রাখা। আশাকরি আপনাদের সহযোগিতায় আমাদের এই ইচ্ছা আরোও দৃঢ় হবে। দুনিয়ার পাঠক এক হও! বাংলা বই বিশ্বের বিবিধ স্থানে, সকল বাংলাভাষীর কাছে সহজলভ্য হোক! সাধ্যের মধ্যে থাকলে বইটি কিনবেন এই প্রত্যাশা রইলো।
This is the largest online Bengali books reading library. In this site, you can read old Bengali books pdf. Also, Bengali ghost story books pdf free download. We have a collection of best Bengali books to read. We do provide kindle Bengali books free. We have the best Bengali books of all time. We hope you enjoy Bengali books online free reading.
Labels:
articles,
bhalo-basar-baranda,
নবনীতা দেব সেন,
প্রবন্ধ
গল্পসমগ্র ০২ নবনীতা দেব সেন
This is the largest online Bengali books reading library. In this site, you can read old Bengali books pdf. Also, Bengali ghost story books pdf free download. We have a collection of best Bengali books to read. We do provide kindle Bengali books free. We have the best Bengali books of all time. We hope you enjoy Bengali books online free reading.
Labels:
Nabanita Deb Sen,
Short-stories,
ছোটগল্প,
নবনীতা দেব সেন
রূপকথা সমগ্র - নবনীতা দেবসেন

রূপকথা সমগ্র - নবনীতা দেবসেন
নানাসময়ের নানান স্বাদের ৬১টি রূপকথার ডালি নিয়ে সাজানো হয়েছে রূপকথা সমগ্র।
বই নিয়ে শুধুমাত্র বই নিয়েই আমাদের এই প্রয়াস। ধ্বংস ও ধসের সামনে বই সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ। বই আমাদের মৌলিক চিন্তাভাবনার শাণিত অস্ত্র। বইয়ের অস্তিত্ব নিয়ে চারিদিকে আশঙ্কা, বই নিয়ে শুধু মাত্র বই নিয়েই আমাদের এই প্রয়াস। ধ্বংস ও ধসের সামনে বই সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ। বই আমাদের মৌলিক চিন্তাভাবনার শাণিত অস্ত্র। বইয়ের অস্তিত্ব নিয়ে চারিদিকে আশঙ্কা, নতুন প্রজন্ম চকঝমকের আকর্ষণে বইয়ের দিক থেকে ঘুরিয়ে নিচ্ছে মুখ। আমাদের এ আয়োজন বইয়ের সাথে মানুষের সম্পর্ককে অনিঃশেষ ও অবিচ্ছিন্ন করে রাখা। আশাকরি আপনাদের সহযোগিতায় আমাদের এই ইচ্ছা আরোও দৃঢ় হবে। দুনিয়ার পাঠক এক হও! বাংলা বই বিশ্বের বিবিধ স্থানে, সকল বাংলাভাষীর কাছে সহজলভ্য হোক!
This is the largest online Bengali books reading library. In this site, you can read old Bengali books pdf. Also, Bengali ghost story books pdf free download. We have a collection of best Bengali books to read. We do provide kindle Bengali books free. We have the best Bengali books of all time. We hope you enjoy Bengali books online free reading.
Labels:
Nabanita Deb Sen,
Novel,
Samagra,
উপন্যাস,
নবনীতা দেব সেন
নবনীতার নোটবই

এই লেখাগুলো যে কোনোদিন বই হয়ে বেরুবে, ভাবিনি। টুকরো লেখা, কিছু হাতে লিখেছি, কিছু এই যন্ত্রে, কিছু ঐ যন্ত্রে, ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে, কে জানে কোনটা কোথায়। ক'টা বেরিয়েছিল তাও মনে নেই। কে খুঁজবে? পাঁচ বছর ধরে বেরিয়েছে বাংলা লাইভের ই-পত্রিকায়। রোববারে ‘ভালো-বাসার বারান্দা শুরু হবার পরে বেশিদিন একসঙ্গে দুটো কলম লিখতে পারিনি, অপারগ হয়ে পুরোনোটা বন্ধ করলুম। কিছুদিন আগে অপু এটিকে বই করার কথা বলল যখন, সিধে না’ বলে দিলুম। এক তো আমার দ্বারা সম্ভব নয় খুঁজেপেতে পাণ্ডুলিপি তৈরি করা, আর দুই, ওসব টুকরো লেখা, ও ছেপেই বা কী হবে? কিন্তু অপু বলল, বইটা করা খুব দরকার, দিল্লি বইমেলাতে গেলে বহির্বঙ্গের পাঠকরা ওকে এই নোটবইটা বের করতে বার বার অনুরোধ করেন। আরো অবাক করে দিয়ে অপু ঘোষণা করল, পাণ্ডুলিপিও তৈরি আছে। বেশ তো, তা হলে যা খুশি তাই করো। আমার বাপু কোনো দায় নেই। ঠিক তাই হয়েছে। আমি প্রফও দেখিনি। যে অন্তর্জালের পাঠকদের আগ্রহে এ বই বেরুলো তাদের কাছে আমি যারপরনাই কৃতজ্ঞ। বই যেমনই হোক, তাদের ভালোবাসায় ভেজাল নেই। ৮৬টা টুকরো ম্যাজিক করে পরপর সাজিয়ে দিয়েছেন অমিতাভ রায় মশাই। মানছি, অনেক কপাল করলে এমন সব দূরদেশী পাঠক মেলে। এখন ভাবনা, শেষ অবধি তাদের মুখ রক্ষে হবে তো!
নবনীতা দেবসেন
১৩ জানুয়ারি ২০১১
Download and Comments/Join our Facebook Group
This is the largest online Bengali books reading library. In this site, you can read old Bengali books pdf. Also, Bengali ghost story books pdf free download. We have a collection of best Bengali books to read. We do provide kindle Bengali books free. We have the best Bengali books of all time. We hope you enjoy Bengali books online free reading.
Labels:
Biography,
Nabanita Deb Sen,
জীবনীগ্রন্থ,
নবনীতা দেব সেন
শ্রেষ্ঠ কবিতা - নবনীতা দেবসেন
This is the largest online Bengali books reading library. In this site, you can read old Bengali books pdf. Also, Bengali ghost story books pdf free download. We have a collection of best Bengali books to read. We do provide kindle Bengali books free. We have the best Bengali books of all time. We hope you enjoy Bengali books online free reading.
Labels:
kobita,
Nabanita Deb Sen,
poem,
কবিতা,
নবনীতা দেব সেন,
নারী লেখক
গল্প সমগ্র ০১ - নবনীতা দেবসেন
This is the largest online Bengali books reading library. In this site, you can read old Bengali books pdf. Also, Bengali ghost story books pdf free download. We have a collection of best Bengali books to read. We do provide kindle Bengali books free. We have the best Bengali books of all time. We hope you enjoy Bengali books online free reading.
Labels:
Nabanita Deb Sen,
Short-stories,
ছোটগল্প,
নবনীতা দেব সেন
স্বনির্বাচিত শ্রেষ্ঠ গল্প - নবনীতা দেবসেন
This is the largest online Bengali books reading library. In this site, you can read old Bengali books pdf. Also, Bengali ghost story books pdf free download. We have a collection of best Bengali books to read. We do provide kindle Bengali books free. We have the best Bengali books of all time. We hope you enjoy Bengali books online free reading.
Labels:
Nabanita Deb Sen,
Short-stories,
ছোটগল্প,
নবনীতা দেব সেন
লক্ষ্মণের নরকদর্শন - নবনীতা দেব সেন

লক্ষ্মণের নরকদর্শন
নবনীতা দেব সেন
স্বর্গের উদ্যানে বসে বসে গল্পগুজব করছিলেন তিন সখী, ত্রিজটা, শূর্পণখা আর অয়োমুখী৷
— ‘তুই যাই বলিস অয়োমুখী, তাড়কাদিকে মেরে ফেলেই মুক্তি দিয়েছিল ওরা৷ আমার মতো কাননাক কেটে রেখে দিলে আরও খারাপ হত৷’
— ‘খারাপ বলে খারাপ? তোমার তো শুধু নাসাকর্ণ ছেদন করেই তৃপ্ত হয়েছিল৷ বেচারি আমার বেলায়? শুধু তো নাককানই নয়, আমার পাকা আমের মতো স্তন দুটিও দুর্বৃত্ত লক্ষ্মণ তীর মেরে চারটুকরো করে ফেলেছিল৷ এত নির্মমতা হিংস্র মানুষকেই শোভা পায়৷ বনের পশুরা কখনও এমনি আচরণের কথা ভাবতেই পারত? তুমিই বল?’
বহুদর্শিনী ত্রিজটা শুনে বললেন, — ‘যেমন গেছলে তোমরা! বনেবাদাড়ে যেসব শহুরে মানুষগুলো ঘুরে বেড়ায় তাদের কক্ষনো বিশ্বাস করতে আছে? ওই মাথায় ঝুঁটি, পিঠে ধনুক, কোমরে ছোরাছুরি, সব কটা গুন্ডা! তারা নানান ছলাকলা জানে, মিথ্যেবাদীর একশেষ, শরীরে দুর্বুদ্ধি গুলি পাকিয়ে আছে৷ একফোঁটা মায়াদয়া নেই৷ এক যারা বনবাসী, বনেই যাদের ঘরসংসার, সেই বন্যজাতি, আর যাদের গাঁয়েগঞ্জে বসবাস, বৌ-বাচ্চা আছে, তারাই ভাল৷ ওদের তবু মায়াদয়ার প্র্যাকটিস থাকে৷ প্রেমে পড়বি তো পড় তাদের সঙ্গে৷ প্রেম যদি নাও করে, তারা অমন কেটে কুচিয়ে কুটনো কুটে ফেলবে না৷ ছুটে পালিয়ে যাবে৷ বড়জোর বৌ থাকলে ঝ্যাঁটা মেরে বিদেয় করে দিতে আসবে৷ আমাদের তো কোনও ক্ষতি করার ক্ষ্যামতাই তাদের নেই৷ আমরা রাক্ষসিনী, একটা মানুষকে যখন খুশি কুপ করে গিলেই ফেলতে পারি বেশি বেগড়বাঁই করলে৷ জি চাহে তো বাস — কাপুৎ৷ কিন্তু ওই বনেবাদাড়ে বেড়ানো ক্ষত্রিয়গুলো? ওগুলো ভারি বদ৷ কাউকে ভয় পায় না৷ বহোৎ খতরনাক চিজ—’
— ‘আর ওই যে মুনিঋষি, ব্রহ্মচারীরা, ওরাও বড্ড বদ হয় ত্রিজটামাসি,— উনকো খুনমে হি গুসসা হ্যায়৷ ওফ কী রাগ! বামুন না ছাই৷ আসলে চণ্ডাল সব৷ রাগ নাকি চণ্ডাল? তবে তো প্রত্যেকটা তপস্বীই চণ্ডাল৷ শ্মশানের কোনও রিঅ্যাল চণ্ডালকে কেউ দেখেছে শুধু শুধু রাগের চোটে কাউকে ছাই করে দিচ্ছে? যক্ষকে রাক্ষস বানাচ্ছে, দেবতাকে বাঁদর করে দিচ্ছে আর সুন্দরী অপ্সরাকে যমুনা নদীতে পেটমোটা রুইমাছ বানিয়ে ফেলছে? এসব যত রকমের কেচ্ছা-কুকীর্তি সমস্ত ওই বামুনগুলোর কাজ৷ কথায় কথায় শাপশাপান্ত৷’
— ‘আরে দূর, গেছলি কেন তোরা প্রেম করতে? রাক্ষসে মানুষে গাঁট-বন্ধন? ইয়ে তো কভি নহি হোনা চাহিয়ে৷ রাজা রাবণকে দেখলি না, কী সর্বনাশ করলেন?’
—’রাবণকা বাত অলগ হ্যায়— উসকো ভি শাপ থা’, অয়োমুখী তর্ক জুড়ে দেন৷ স্বর্গে এলেই সবায়ের স্বর্গের ভাষা৷ রাষ্ট্রভাষাটা রপ্ত হয়ে যায়৷ ‘কেন ভীমের সঙ্গে কি হিড়িম্বামাসির বিয়ে হয়নি? ভীমমেসোও তো তখন বনেবনেই ঘুরছিলেন৷’
শূর্পণখা ঠোঁট উল্টোল, ‘ঈইশ! বনেবনে ঘুরছিল না আরও কিছু! পাঁচশরিকের বৌটাকে সুদ্ধু ল্যাজে বেঁধে নিয়ে বনেবনে পিকনিক করে বেড়াচ্ছিল মা আর পাঁচ ভাইতে মিলে৷ লক্ষ্মীছেলের মতো আগে মায়ের পারমিশান নিয়ে তবেই না, ভীমমেসো বিয়েটা করল?’
অয়োমুখী ছাড়েন না— ‘কিন্তু মা তো ভীমকে অনুমতি দিয়েছিলেন৷ কুন্তিদিদা তো রামের মতো শিখিয়ে দেননি,— ‘যা বাছা, ওই রাক্ষসদের মেয়েটার নাককানগুলো ঘ্যাঁচঘ্যাঁচ করে কুচিয়ে কেটে আনগে যা! দ্রৌপদীও তো বাপু হিড়িম্বামাসিকে কিছুই গালমন্দ করেনি? অথচ কে না জানে দ্রৌপদীর মুখ? বাব-বা!’
ত্রিজটা এবার দু’পক্ষকে শান্ত করতে বলেন— ‘ওদের কথা ছেড়ে দে৷ ওরা এই ইক্ষাকু বংশীয়দের চেয়ে ঢের ভদ্র৷ দিব্যি যাজ্ঞসেনীটাকে পাঁচ ভাইতে কী সুন্দর ভাগ করে নিলে, বল দিকিনি, কেবল মায়ের একটা কথায়? তবে ওর পেছনেও কাণ্ড আছে৷ বলি শোন! সবাই জানে দ্রৌপদীর পঞ্চস্বামী তো? আর কুন্তির জীবনে কটা? গুনে দ্যাখ না? ওরও জীবনে পাঁচ পাঁচটা পুরুষ এসেছিল, ঠিক দ্রৌপদীরই মতন, তবে একসঙ্গে নয়, কিউ দিয়ে৷ ওয়ান বাই ওয়ান৷ সূর্য, পাণ্ডু, ধর্ম, পবন, ইন্দ্র৷ সোদর ভাইও নয়, পাঁচ জাতের পুরুষ পাঁচজন৷ একজন গ্রহ, একজন মানুষ, একজন কিছুই নয়, শুধু মানুষের তৈরি করা তত্ত্ব, একজন পঞ্চভূতের একভূত, আর একজন একদিকে যেমন দেবতাদের রাজা, আরেকদিকে ঝড়-বৃষ্টির কন্ট্রোলার৷ পাঁচটি পুরুষের পাঁচমূর্তি বটে৷ মজাটা কিন্তু অন্য জায়গায়৷ বিয়েটা হয়েছে যার সঙ্গে, তার সঙ্গে কুন্তির ছেলেপুলে কিসসু হয়নি৷ আর যাদের সঙ্গে পটাপট একের পর এক ছেলে হয়েছে, তাদের সঙ্গে মোটে বিয়েই হয়নি৷ কুন্তির ব্যাপারটা এক্কেবারে ইস্পেশাল— বহোৎ জবরদস্ত ঔরত থি না? সতীনের ছেলেদুটোকেও ট্যাঁকে গুঁজে রেখেছিল৷ ও তো মত দেবেই৷ না দিলে ভীম কি শুনত? ভীম তো যুধিষ্ঠির য্যায়সা ওইস্যা লড়কা থোড়াই থা! ও অনেকটাই আমাদের মতো৷ যা ট্রাইসেপ!’
অয়োমুখী আর শূর্পণখা হেসে ওঠেন, ‘তা যা বলেছ মাসি— দারুণ মাসল! তবে যুধিষ্ঠিরই বা কী এমন? দ্রৌপদী যদি দ্রৌপদী না হয়ে হিড়িম্বা হত, আমাদের মতো একটু বড়সড় দেখতে, কুলোর মতো কান দুখানা, মূলোর মতো দাঁত আর তালগাছের মতো লম্বা— তা হলে যুধিষ্ঠির কত লক্ষ্মীছেলে হয়ে মায়ের কথা শুনত জানা আছে, হ্যাঁ! দূর, পেঁচো জুয়াড়ি একটা৷ বৌ একবার জেলখানা থেকে ছাড়িয়ে দিল, লজ্জা নেই? তক্ষুনি আবার জুয়ো খেলে বনে গেল৷ যাচ্ছেতাই৷ কেন যে লোকে ওকে ধর্মপুত্তুর বলে?’
— ‘ধর্মের পুত্তুর তাই৷’ অয়োমুখী বলেন, — ‘তবে হ্যাঁ, দ্রৌপদী অত রূপবতী বলেই সবকটা ছেলে সেদিন মাতৃভক্ত হয়ে উঠেছিল৷’
ত্রিজটা হাত নেড়ে বলেন,— ‘আর কুন্তিও কি জানত না ভেবেছিস? কুঁড়েঘরের ফাঁক দিয়ে সব দেখা যায়৷ ইচ্ছে করেই অমন একটা অদ্ভুত কথা বলে দিল— ‘তোমরা পাঁচজনে... ছেলেদের সঙ্গে তুমিও কেন সেদিন ভাগ করে ভিক্ষাদ্রব্যটি খেলে না? ফলমিষ্টি কি হরিণের মাংস হলে তো খেতে?’
— ‘তা যাই বল ত্রিজটামাসি, কুন্তিটা খুব দায়িত্বহীন কাজ করেছিল কিন্তু—’
‘দায়িত্বহীন না ছাই! খুব চালুপুরিয়া ওই কুন্তি৷ উও ভি রাজনীতিকা এক কূটচাল থা— চাল! বুঝলি না? ভায়েভায়ে পাছে অশান্তি হয়, বনেবনে ঘুরছে সব, মনে শান্তি নেই এমনিতেই তায় ওই আগুনের টুকরো মেয়েকে নিয়ে এল ঘরের মধ্যে৷ তাই ওই ব্যবস্থা৷ এককথায় সবাই খুশি, সবাই ঠান্ডা৷ দরজার ফুটো দিয়ে দ্রৌপদীকে দেখেই তো অমন ন্যাকার মতন কথাটি বলেছিল৷ পাঁচছেলে যাতে এককাট্টা থাকবে৷ ঘরে শান্তি থাকবে৷ সবাই ভাগ পাবে৷’
— ‘আর তাছাড়া বৌ-ও বেশ নিজের মতোই পাঁচজন পুরুষের ভোগে লাগবে,— আর তাহলে শাশুড়ির চরিত্র নিয়ে কথা শোনাতে পারবে না৷ সে বুদ্ধিটাও ছিল নিশ্চয় ভিতরে ভিতরে৷ কি বলিস শূর্পণখা?’
— ‘ভোগে লাগবে’ আবার কী কথা অয়োমুখী? রাক্ষসবংশীয়দের মুখে তো এমন মানুষের মতন ইতর কথা মানায় না? ‘ভোগ করবে’ বল! দ্রৌপদীও কুন্তির মতোই পাঁচজন পুরুষকে ভোগ করবে৷ ফলে শাশুড়িকে হিংসে করতে পারবে না৷ এই বলতে চাস তো?’ শূর্পণখার কথা শেষ হওয়ার আগেই দেখা গেল উদ্যানপথে হর্ষিতচরণে লক্ষ্মণ আসছেন৷ যক্ষ-রক্ষ, নর-বানর স্বর্গে তো সকলকেই যেতে হয়৷ সবার সঙ্গে তখন দেখা হয়৷ পুনর্মিলনের উৎসব হয়৷ পুরনো দিনের গল্পগাছা হয়৷ পুরনো ক্রোধ ক্ষোভ সবই স্মরণপথে মুহূর্তের জন্য ভেসে ওঠে, উদয় হয়েই আবার মিলিয়ে যায়৷ আর ওই মুহূর্তটিতে ঘটে সেই ব্যক্তির নরকদর্শন৷ একটিই মোটে মুহূর্ত, — কিন্তু তার মনে হয় বুঝি সহস্র বৎসর— সময় যেন কাটতে চায় না৷
এদিকে লক্ষ্মণকে দেখামাত্রই তো অয়োমুখী ও শূর্পণখা রাগে দাঁত কিড়মিড় করে উঠল৷ স্বর্গে সকলেই কামরূপিণী৷ কি রাক্ষসী কি বান্দরী, সবাই সুন্দরী৷ যার যেমন চেহারা পাওয়ার ইচ্ছে ছিল, সে ঠিক তেমনই দেখতে হয়ে যায়৷ স্বর্গে কেউ বৃদ্ধ, রুগণ, বিকলাঙ্গ, শ্রীহীন থাকে না৷ বৃদ্ধা ত্রিজটা তাঁর যৌবনের রূপ ফিরে পেয়েছেন৷ অয়োমুখী আবার পূর্ণাঙ্গী, পূর্ণস্তনী হয়েছেন৷ শূর্পণখার গজিয়েছে একটি তিলফুল জিনি নাসা৷ আর বোগেনভিলিয়ার ফুলের মতো কানদুটি৷ লক্ষ্মণ ওঁদের দেখে চিনতে পারলেন না, চেনবার কথাও নয়৷ কিন্তু যারা চেনবার তারা লক্ষ্মণকে ঠিকই চিনেছে৷ লক্ষ্মণ তিন সুন্দরীকে দেখে আরেকবার ঘুরে তাকালেন৷ ত্রিজটা বিপদ বুঝে তাড়াতাড়ি বললেন, ‘রাজকুমার, এ পথটুকু দ্রুত পায়ে পেরিয়ে যান৷ পিছনে তাকাবেন না৷ পিছনে তাকালেই বিপদ৷’
লক্ষ্মণ চিরকেলে জেদি৷ তিনি অন্যের কথা শুনবেন কেন? এদিকে রাক্ষসীদের সেই এক মুহূর্তের জিঘাংসা তাদের স্বর্গীয় সৌন্দর্য নষ্ট করে দিয়েছিল— রাগের সময়টুকুর জন্য তারা সেই বিকলাঙ্গ বিকৃত রাক্ষসীরূপ ফিরে পেয়েছিল৷ জ্ঞানবতী, বুদ্ধিমতী, ত্রিজটার বারণ সত্ত্বেও চট করে গোঁয়ার লক্ষ্মণ একবার পিছনে তাকালেন তিন সুন্দরীকে আরেকটিবার দেখতে৷ আর ঠিক যেন দুঃস্বপ্নের মতন লক্ষ্মণ স্পষ্ট দেখতে পেলেন বিশালবপু, বিকটা, বিকৃতদর্শনা নাসিকাকর্ণস্তন ছিন্নভিন্ন, অশ্রু ও রক্তে মাখামাখি দু’জন রাক্ষসী গর্জন করতে করতে হাত বাড়িয়ে প্রচণ্ড মুখব্যাদান করে, হাঁয়ের মধ্যে লকলকে আগুনজিভ ও তীক্ষ্ণ দাঁতের শূল বের করে, তাঁকেই চিবিয়ে খেতে আসছে৷
স্বর্গে কারুর তীরধনুক থাকে না৷ লক্ষ্মণেরও নেই৷ আত্মরক্ষার একটি মাত্রই উপায় আছে, দে ছুট দে ছুট! পাঁই পাঁই করে লক্ষ্মণ দৌড় লাগালেন৷ তাঁর মনেই রইল না যে এটা স্বর্গ৷ এখানে হিংসাদ্বেষ চলে না, এখানে ভয়ভাবনা নেই, এখানে কেউ কাউকে মারতে কাটতে পারে না— তিনি ভুলেই গেলেন যে তিনি অলরেডি মৃত, আবার নতুন করে রাক্ষসের পেটে যাওয়ার বা ভয়ে মরে যাওয়ার কোনও আশঙ্কাই তাঁর নেই৷
তীব্র প্রাণভয়ে আকুল হয়ে লক্ষ্মণ আথালিবিথালি ছুট লাগালেন৷ যেন অনন্তকাল ধরে মৃত্যু তাঁকে তাড়া করে বেড়াচ্ছে৷ কত গিরিপর্বত, কত অরণ্য, মরুভূমি, কত নদনদী, কত তেপান্তরের মাঠ পার হয়ে প্রলম্বিত হল সেই প্রচণ্ড পলায়ন— শেষে হাঁপাতে হাঁপাতে ক্লান্ত বিধ্বস্ত লক্ষ্মণ ঊর্মিলার পায়ের কাছে এসে ধপাস করে পড়ে গেলেন৷ ঊর্মিলা পারিজাত ফলের বিচি বাদ দিয়ে আচার তৈরি করছিলেন৷ খুব অবাক হয়ে প্রশ্ন করলেন— ‘কী ব্যাপার স্বামী? এত ছুটছেন কেন?’ ‘বাঁচাও, ঊর্মিলা, বাঁচাও সেই সব রাক্কুসীরা আমাকে খেতে আসছে৷’ মহাবীর লক্ষ্মণের মুখে এই বালকোচিত কথা শুনে ঊর্মিলা হেসেই গড়িয়ে পড়লেন৷
— ‘আপনি নিশ্চয়ই দুঃস্বপ্ন দেখেছিলেন আর্যপুত্র— এখানে রাক্কুসী কোথায়? এ তো স্বর্গ! এখানে দেব-দানবে, নর-রাক্ষসে তো তফাত নেই৷ সবাই স্বর্গত আত্মা৷ সবাই অমৃত পান করেছেন, কেউ আপনাকে খেতে আসবেন না৷’
লক্ষ্মণের তখনও তীব্র ভয়ে বুক ধুকপুক করছে, পা টলছে, মাথার মধ্যে টালমাটাল৷ ধীরে ধীরে, শান্ত হয়ে তিনি ব্যাপারটা সম্যক অভিধাবন করতে সক্ষম হলেন৷ — ‘এই তবে আমার নরকদর্শনের পালা চুকে গেল’৷
মাত্র এক লহমার ব্যাপার কিন্তু মনে হয়েছিল বুঝি অন্তহীন পথ, অন্তহীন দৌড়, অন্তহীন মৃত্যুভয়৷ এবার লক্ষ্মণ চিনতে পারলেন— ওরা অয়োমুখী আর শূর্পণখা৷ এতদিনে টের পেলেন যে তিনি মহাপাপ করেছিলেন৷ ছোট ছেলেরা যেমন গঙ্গাফড়িঙের পা ছিঁড়ে দেয়, প্রজাপতির ডানা ছিঁড়ে ফেলে৷ এ তার চেয়েও বেশি৷ উনি একটি স্ত্রীলোকের নাসাকর্ণ ও একজনের নাসাকর্ণ, স্তনযুগল টুকরো করে কেটে ফেলে দিয়েছিলেন৷ ওদের অপরাধ, ওরা লক্ষ্মণকে প্রণয়নিবেদন করেছিল৷ লঘুপাপে গুরুদণ্ড দেওয়া হয়ে গেছে৷ লক্ষ্মণ নিজে নিজেই বুঝতে পারলেন যেখানে ক্ষমাপ্রার্থনা করে প্রত্যাখ্যানই হত যথেষ্ট, সেখানে তিনি তাদের আক্রমণ করে কুরূপা, বিকটা, অঙ্গহীনা করে দিয়েছিলেন৷ এ অন্যায়ের কোনও যুক্তি নেই৷
স্বর্গে গেলে সকলেরই সত্যদৃষ্টি খুলে যায়৷ লক্ষ্মণের সত্যদর্শন হল৷ তিনি তখন ঊর্মিলার সামনে নতজানু হয়ে বসে অয়োমুখী ও শূর্পণখার কাহিনী তাঁকে বলে, নিজের অপরাধ স্বীকার করলেন৷ ঊর্মিলা শুনে যারপরনাই দুঃখিত হয়ে বললেন— ‘যাও, তুমি আবার ওঁদের খুঁজে বের করে মার্জনাভিক্ষা করগে৷’ লক্ষ্মণ বললেন, ‘ঊর্মিলা, আমি এখন কোথায় ওঁদের খুঁজে পাব? স্বর্গ যে বড্ড বেশি বড়— এর সীমা নেই প্রান্ত নেই— বিপুল বিস্তারিত এলাকা৷ কিন্তু আমি খুবই দুঃখিত৷ যদি কখনও অয়োমুখী, শূর্পণখার সঙ্গে আবার দেখা হয়, তবে ওদের নিশ্চয়ই বলব, ‘আমাকে তোমরা ক্ষমা করে দাও৷ আমার মহা অন্যায় হয়েছিল৷’ তখুনি স্বর্গের মৃদুমলয় বায়ু সেই মার্জনাভিক্ষাটি বয়ে নিয়ে গিয়ে অয়োমুখী আর শূর্পণখার কানে কানে পৌঁছে দিল৷ আসলে লক্ষ্মণ তো বেশিদূরে যাননি৷ অয়োমুখীদের ঠিক পাশের কুঞ্জবনটিতেই ঊর্মিলা ফল পাড়ছিলেন৷ নরকদর্শনের উদ্দেশ্যে লক্ষ্মণের ওই ঊর্ধ্বশ্বাস প্রাণভয়ে দীর্ঘ দৌড়টি সম্পূর্ণ মায়ার ঘোরে সৃষ্ট এক লহমার চিত্তবিভ্রম মাত্র৷
লক্ষ্মণকে দেখে রাগত হয়ে, নরকদর্শন হয়ে গিয়েছে রাক্ষসীদেরও৷ মার্জনাভিক্ষা কানে দেহের স্বর্গীয় সৌন্দর্য অন্তরের অক্ষয় সৌন্দর্য হয়ে উঠল৷ তাঁদেরও সত্যদৃষ্টি খুলে গেল৷ ক্ষমামৃতের স্বাদ পেয়ে৷ — ‘এইবার তোদের বিউটিটার পার্মানেন্ট ট্রিটমেন্ট হয়ে গেল৷ শতবার লক্ষ্মণের সঙ্গে দেখা হলেও আর কিন্তু আগের বিকৃত রূপটি তোদের স্পর্শই করতে পারবে না’— বলতে বলতে রূপসী ত্রিজটার মুখখানি আহ্লাদে জ্যোতির্ময় হয়ে যায়৷
ভাগ্যিস স্বর্গে বিউটি কনটেস্ট হয় না, হলে কিন্তু সেই মুহূর্তে তিনজনেই ‘মিস স্বর্গ ফরএভার’ হয়ে যেতেন৷
নবনীতা দেব সেন
স্বর্গের উদ্যানে বসে বসে গল্পগুজব করছিলেন তিন সখী, ত্রিজটা, শূর্পণখা আর অয়োমুখী৷
— ‘তুই যাই বলিস অয়োমুখী, তাড়কাদিকে মেরে ফেলেই মুক্তি দিয়েছিল ওরা৷ আমার মতো কাননাক কেটে রেখে দিলে আরও খারাপ হত৷’
— ‘খারাপ বলে খারাপ? তোমার তো শুধু নাসাকর্ণ ছেদন করেই তৃপ্ত হয়েছিল৷ বেচারি আমার বেলায়? শুধু তো নাককানই নয়, আমার পাকা আমের মতো স্তন দুটিও দুর্বৃত্ত লক্ষ্মণ তীর মেরে চারটুকরো করে ফেলেছিল৷ এত নির্মমতা হিংস্র মানুষকেই শোভা পায়৷ বনের পশুরা কখনও এমনি আচরণের কথা ভাবতেই পারত? তুমিই বল?’
বহুদর্শিনী ত্রিজটা শুনে বললেন, — ‘যেমন গেছলে তোমরা! বনেবাদাড়ে যেসব শহুরে মানুষগুলো ঘুরে বেড়ায় তাদের কক্ষনো বিশ্বাস করতে আছে? ওই মাথায় ঝুঁটি, পিঠে ধনুক, কোমরে ছোরাছুরি, সব কটা গুন্ডা! তারা নানান ছলাকলা জানে, মিথ্যেবাদীর একশেষ, শরীরে দুর্বুদ্ধি গুলি পাকিয়ে আছে৷ একফোঁটা মায়াদয়া নেই৷ এক যারা বনবাসী, বনেই যাদের ঘরসংসার, সেই বন্যজাতি, আর যাদের গাঁয়েগঞ্জে বসবাস, বৌ-বাচ্চা আছে, তারাই ভাল৷ ওদের তবু মায়াদয়ার প্র্যাকটিস থাকে৷ প্রেমে পড়বি তো পড় তাদের সঙ্গে৷ প্রেম যদি নাও করে, তারা অমন কেটে কুচিয়ে কুটনো কুটে ফেলবে না৷ ছুটে পালিয়ে যাবে৷ বড়জোর বৌ থাকলে ঝ্যাঁটা মেরে বিদেয় করে দিতে আসবে৷ আমাদের তো কোনও ক্ষতি করার ক্ষ্যামতাই তাদের নেই৷ আমরা রাক্ষসিনী, একটা মানুষকে যখন খুশি কুপ করে গিলেই ফেলতে পারি বেশি বেগড়বাঁই করলে৷ জি চাহে তো বাস — কাপুৎ৷ কিন্তু ওই বনেবাদাড়ে বেড়ানো ক্ষত্রিয়গুলো? ওগুলো ভারি বদ৷ কাউকে ভয় পায় না৷ বহোৎ খতরনাক চিজ—’
— ‘আর ওই যে মুনিঋষি, ব্রহ্মচারীরা, ওরাও বড্ড বদ হয় ত্রিজটামাসি,— উনকো খুনমে হি গুসসা হ্যায়৷ ওফ কী রাগ! বামুন না ছাই৷ আসলে চণ্ডাল সব৷ রাগ নাকি চণ্ডাল? তবে তো প্রত্যেকটা তপস্বীই চণ্ডাল৷ শ্মশানের কোনও রিঅ্যাল চণ্ডালকে কেউ দেখেছে শুধু শুধু রাগের চোটে কাউকে ছাই করে দিচ্ছে? যক্ষকে রাক্ষস বানাচ্ছে, দেবতাকে বাঁদর করে দিচ্ছে আর সুন্দরী অপ্সরাকে যমুনা নদীতে পেটমোটা রুইমাছ বানিয়ে ফেলছে? এসব যত রকমের কেচ্ছা-কুকীর্তি সমস্ত ওই বামুনগুলোর কাজ৷ কথায় কথায় শাপশাপান্ত৷’
— ‘আরে দূর, গেছলি কেন তোরা প্রেম করতে? রাক্ষসে মানুষে গাঁট-বন্ধন? ইয়ে তো কভি নহি হোনা চাহিয়ে৷ রাজা রাবণকে দেখলি না, কী সর্বনাশ করলেন?’
—’রাবণকা বাত অলগ হ্যায়— উসকো ভি শাপ থা’, অয়োমুখী তর্ক জুড়ে দেন৷ স্বর্গে এলেই সবায়ের স্বর্গের ভাষা৷ রাষ্ট্রভাষাটা রপ্ত হয়ে যায়৷ ‘কেন ভীমের সঙ্গে কি হিড়িম্বামাসির বিয়ে হয়নি? ভীমমেসোও তো তখন বনেবনেই ঘুরছিলেন৷’
শূর্পণখা ঠোঁট উল্টোল, ‘ঈইশ! বনেবনে ঘুরছিল না আরও কিছু! পাঁচশরিকের বৌটাকে সুদ্ধু ল্যাজে বেঁধে নিয়ে বনেবনে পিকনিক করে বেড়াচ্ছিল মা আর পাঁচ ভাইতে মিলে৷ লক্ষ্মীছেলের মতো আগে মায়ের পারমিশান নিয়ে তবেই না, ভীমমেসো বিয়েটা করল?’
অয়োমুখী ছাড়েন না— ‘কিন্তু মা তো ভীমকে অনুমতি দিয়েছিলেন৷ কুন্তিদিদা তো রামের মতো শিখিয়ে দেননি,— ‘যা বাছা, ওই রাক্ষসদের মেয়েটার নাককানগুলো ঘ্যাঁচঘ্যাঁচ করে কুচিয়ে কেটে আনগে যা! দ্রৌপদীও তো বাপু হিড়িম্বামাসিকে কিছুই গালমন্দ করেনি? অথচ কে না জানে দ্রৌপদীর মুখ? বাব-বা!’
ত্রিজটা এবার দু’পক্ষকে শান্ত করতে বলেন— ‘ওদের কথা ছেড়ে দে৷ ওরা এই ইক্ষাকু বংশীয়দের চেয়ে ঢের ভদ্র৷ দিব্যি যাজ্ঞসেনীটাকে পাঁচ ভাইতে কী সুন্দর ভাগ করে নিলে, বল দিকিনি, কেবল মায়ের একটা কথায়? তবে ওর পেছনেও কাণ্ড আছে৷ বলি শোন! সবাই জানে দ্রৌপদীর পঞ্চস্বামী তো? আর কুন্তির জীবনে কটা? গুনে দ্যাখ না? ওরও জীবনে পাঁচ পাঁচটা পুরুষ এসেছিল, ঠিক দ্রৌপদীরই মতন, তবে একসঙ্গে নয়, কিউ দিয়ে৷ ওয়ান বাই ওয়ান৷ সূর্য, পাণ্ডু, ধর্ম, পবন, ইন্দ্র৷ সোদর ভাইও নয়, পাঁচ জাতের পুরুষ পাঁচজন৷ একজন গ্রহ, একজন মানুষ, একজন কিছুই নয়, শুধু মানুষের তৈরি করা তত্ত্ব, একজন পঞ্চভূতের একভূত, আর একজন একদিকে যেমন দেবতাদের রাজা, আরেকদিকে ঝড়-বৃষ্টির কন্ট্রোলার৷ পাঁচটি পুরুষের পাঁচমূর্তি বটে৷ মজাটা কিন্তু অন্য জায়গায়৷ বিয়েটা হয়েছে যার সঙ্গে, তার সঙ্গে কুন্তির ছেলেপুলে কিসসু হয়নি৷ আর যাদের সঙ্গে পটাপট একের পর এক ছেলে হয়েছে, তাদের সঙ্গে মোটে বিয়েই হয়নি৷ কুন্তির ব্যাপারটা এক্কেবারে ইস্পেশাল— বহোৎ জবরদস্ত ঔরত থি না? সতীনের ছেলেদুটোকেও ট্যাঁকে গুঁজে রেখেছিল৷ ও তো মত দেবেই৷ না দিলে ভীম কি শুনত? ভীম তো যুধিষ্ঠির য্যায়সা ওইস্যা লড়কা থোড়াই থা! ও অনেকটাই আমাদের মতো৷ যা ট্রাইসেপ!’
অয়োমুখী আর শূর্পণখা হেসে ওঠেন, ‘তা যা বলেছ মাসি— দারুণ মাসল! তবে যুধিষ্ঠিরই বা কী এমন? দ্রৌপদী যদি দ্রৌপদী না হয়ে হিড়িম্বা হত, আমাদের মতো একটু বড়সড় দেখতে, কুলোর মতো কান দুখানা, মূলোর মতো দাঁত আর তালগাছের মতো লম্বা— তা হলে যুধিষ্ঠির কত লক্ষ্মীছেলে হয়ে মায়ের কথা শুনত জানা আছে, হ্যাঁ! দূর, পেঁচো জুয়াড়ি একটা৷ বৌ একবার জেলখানা থেকে ছাড়িয়ে দিল, লজ্জা নেই? তক্ষুনি আবার জুয়ো খেলে বনে গেল৷ যাচ্ছেতাই৷ কেন যে লোকে ওকে ধর্মপুত্তুর বলে?’
— ‘ধর্মের পুত্তুর তাই৷’ অয়োমুখী বলেন, — ‘তবে হ্যাঁ, দ্রৌপদী অত রূপবতী বলেই সবকটা ছেলে সেদিন মাতৃভক্ত হয়ে উঠেছিল৷’
ত্রিজটা হাত নেড়ে বলেন,— ‘আর কুন্তিও কি জানত না ভেবেছিস? কুঁড়েঘরের ফাঁক দিয়ে সব দেখা যায়৷ ইচ্ছে করেই অমন একটা অদ্ভুত কথা বলে দিল— ‘তোমরা পাঁচজনে... ছেলেদের সঙ্গে তুমিও কেন সেদিন ভাগ করে ভিক্ষাদ্রব্যটি খেলে না? ফলমিষ্টি কি হরিণের মাংস হলে তো খেতে?’
— ‘তা যাই বল ত্রিজটামাসি, কুন্তিটা খুব দায়িত্বহীন কাজ করেছিল কিন্তু—’
‘দায়িত্বহীন না ছাই! খুব চালুপুরিয়া ওই কুন্তি৷ উও ভি রাজনীতিকা এক কূটচাল থা— চাল! বুঝলি না? ভায়েভায়ে পাছে অশান্তি হয়, বনেবনে ঘুরছে সব, মনে শান্তি নেই এমনিতেই তায় ওই আগুনের টুকরো মেয়েকে নিয়ে এল ঘরের মধ্যে৷ তাই ওই ব্যবস্থা৷ এককথায় সবাই খুশি, সবাই ঠান্ডা৷ দরজার ফুটো দিয়ে দ্রৌপদীকে দেখেই তো অমন ন্যাকার মতন কথাটি বলেছিল৷ পাঁচছেলে যাতে এককাট্টা থাকবে৷ ঘরে শান্তি থাকবে৷ সবাই ভাগ পাবে৷’
— ‘আর তাছাড়া বৌ-ও বেশ নিজের মতোই পাঁচজন পুরুষের ভোগে লাগবে,— আর তাহলে শাশুড়ির চরিত্র নিয়ে কথা শোনাতে পারবে না৷ সে বুদ্ধিটাও ছিল নিশ্চয় ভিতরে ভিতরে৷ কি বলিস শূর্পণখা?’
— ‘ভোগে লাগবে’ আবার কী কথা অয়োমুখী? রাক্ষসবংশীয়দের মুখে তো এমন মানুষের মতন ইতর কথা মানায় না? ‘ভোগ করবে’ বল! দ্রৌপদীও কুন্তির মতোই পাঁচজন পুরুষকে ভোগ করবে৷ ফলে শাশুড়িকে হিংসে করতে পারবে না৷ এই বলতে চাস তো?’ শূর্পণখার কথা শেষ হওয়ার আগেই দেখা গেল উদ্যানপথে হর্ষিতচরণে লক্ষ্মণ আসছেন৷ যক্ষ-রক্ষ, নর-বানর স্বর্গে তো সকলকেই যেতে হয়৷ সবার সঙ্গে তখন দেখা হয়৷ পুনর্মিলনের উৎসব হয়৷ পুরনো দিনের গল্পগাছা হয়৷ পুরনো ক্রোধ ক্ষোভ সবই স্মরণপথে মুহূর্তের জন্য ভেসে ওঠে, উদয় হয়েই আবার মিলিয়ে যায়৷ আর ওই মুহূর্তটিতে ঘটে সেই ব্যক্তির নরকদর্শন৷ একটিই মোটে মুহূর্ত, — কিন্তু তার মনে হয় বুঝি সহস্র বৎসর— সময় যেন কাটতে চায় না৷
এদিকে লক্ষ্মণকে দেখামাত্রই তো অয়োমুখী ও শূর্পণখা রাগে দাঁত কিড়মিড় করে উঠল৷ স্বর্গে সকলেই কামরূপিণী৷ কি রাক্ষসী কি বান্দরী, সবাই সুন্দরী৷ যার যেমন চেহারা পাওয়ার ইচ্ছে ছিল, সে ঠিক তেমনই দেখতে হয়ে যায়৷ স্বর্গে কেউ বৃদ্ধ, রুগণ, বিকলাঙ্গ, শ্রীহীন থাকে না৷ বৃদ্ধা ত্রিজটা তাঁর যৌবনের রূপ ফিরে পেয়েছেন৷ অয়োমুখী আবার পূর্ণাঙ্গী, পূর্ণস্তনী হয়েছেন৷ শূর্পণখার গজিয়েছে একটি তিলফুল জিনি নাসা৷ আর বোগেনভিলিয়ার ফুলের মতো কানদুটি৷ লক্ষ্মণ ওঁদের দেখে চিনতে পারলেন না, চেনবার কথাও নয়৷ কিন্তু যারা চেনবার তারা লক্ষ্মণকে ঠিকই চিনেছে৷ লক্ষ্মণ তিন সুন্দরীকে দেখে আরেকবার ঘুরে তাকালেন৷ ত্রিজটা বিপদ বুঝে তাড়াতাড়ি বললেন, ‘রাজকুমার, এ পথটুকু দ্রুত পায়ে পেরিয়ে যান৷ পিছনে তাকাবেন না৷ পিছনে তাকালেই বিপদ৷’
লক্ষ্মণ চিরকেলে জেদি৷ তিনি অন্যের কথা শুনবেন কেন? এদিকে রাক্ষসীদের সেই এক মুহূর্তের জিঘাংসা তাদের স্বর্গীয় সৌন্দর্য নষ্ট করে দিয়েছিল— রাগের সময়টুকুর জন্য তারা সেই বিকলাঙ্গ বিকৃত রাক্ষসীরূপ ফিরে পেয়েছিল৷ জ্ঞানবতী, বুদ্ধিমতী, ত্রিজটার বারণ সত্ত্বেও চট করে গোঁয়ার লক্ষ্মণ একবার পিছনে তাকালেন তিন সুন্দরীকে আরেকটিবার দেখতে৷ আর ঠিক যেন দুঃস্বপ্নের মতন লক্ষ্মণ স্পষ্ট দেখতে পেলেন বিশালবপু, বিকটা, বিকৃতদর্শনা নাসিকাকর্ণস্তন ছিন্নভিন্ন, অশ্রু ও রক্তে মাখামাখি দু’জন রাক্ষসী গর্জন করতে করতে হাত বাড়িয়ে প্রচণ্ড মুখব্যাদান করে, হাঁয়ের মধ্যে লকলকে আগুনজিভ ও তীক্ষ্ণ দাঁতের শূল বের করে, তাঁকেই চিবিয়ে খেতে আসছে৷
স্বর্গে কারুর তীরধনুক থাকে না৷ লক্ষ্মণেরও নেই৷ আত্মরক্ষার একটি মাত্রই উপায় আছে, দে ছুট দে ছুট! পাঁই পাঁই করে লক্ষ্মণ দৌড় লাগালেন৷ তাঁর মনেই রইল না যে এটা স্বর্গ৷ এখানে হিংসাদ্বেষ চলে না, এখানে ভয়ভাবনা নেই, এখানে কেউ কাউকে মারতে কাটতে পারে না— তিনি ভুলেই গেলেন যে তিনি অলরেডি মৃত, আবার নতুন করে রাক্ষসের পেটে যাওয়ার বা ভয়ে মরে যাওয়ার কোনও আশঙ্কাই তাঁর নেই৷
তীব্র প্রাণভয়ে আকুল হয়ে লক্ষ্মণ আথালিবিথালি ছুট লাগালেন৷ যেন অনন্তকাল ধরে মৃত্যু তাঁকে তাড়া করে বেড়াচ্ছে৷ কত গিরিপর্বত, কত অরণ্য, মরুভূমি, কত নদনদী, কত তেপান্তরের মাঠ পার হয়ে প্রলম্বিত হল সেই প্রচণ্ড পলায়ন— শেষে হাঁপাতে হাঁপাতে ক্লান্ত বিধ্বস্ত লক্ষ্মণ ঊর্মিলার পায়ের কাছে এসে ধপাস করে পড়ে গেলেন৷ ঊর্মিলা পারিজাত ফলের বিচি বাদ দিয়ে আচার তৈরি করছিলেন৷ খুব অবাক হয়ে প্রশ্ন করলেন— ‘কী ব্যাপার স্বামী? এত ছুটছেন কেন?’ ‘বাঁচাও, ঊর্মিলা, বাঁচাও সেই সব রাক্কুসীরা আমাকে খেতে আসছে৷’ মহাবীর লক্ষ্মণের মুখে এই বালকোচিত কথা শুনে ঊর্মিলা হেসেই গড়িয়ে পড়লেন৷
— ‘আপনি নিশ্চয়ই দুঃস্বপ্ন দেখেছিলেন আর্যপুত্র— এখানে রাক্কুসী কোথায়? এ তো স্বর্গ! এখানে দেব-দানবে, নর-রাক্ষসে তো তফাত নেই৷ সবাই স্বর্গত আত্মা৷ সবাই অমৃত পান করেছেন, কেউ আপনাকে খেতে আসবেন না৷’
লক্ষ্মণের তখনও তীব্র ভয়ে বুক ধুকপুক করছে, পা টলছে, মাথার মধ্যে টালমাটাল৷ ধীরে ধীরে, শান্ত হয়ে তিনি ব্যাপারটা সম্যক অভিধাবন করতে সক্ষম হলেন৷ — ‘এই তবে আমার নরকদর্শনের পালা চুকে গেল’৷
মাত্র এক লহমার ব্যাপার কিন্তু মনে হয়েছিল বুঝি অন্তহীন পথ, অন্তহীন দৌড়, অন্তহীন মৃত্যুভয়৷ এবার লক্ষ্মণ চিনতে পারলেন— ওরা অয়োমুখী আর শূর্পণখা৷ এতদিনে টের পেলেন যে তিনি মহাপাপ করেছিলেন৷ ছোট ছেলেরা যেমন গঙ্গাফড়িঙের পা ছিঁড়ে দেয়, প্রজাপতির ডানা ছিঁড়ে ফেলে৷ এ তার চেয়েও বেশি৷ উনি একটি স্ত্রীলোকের নাসাকর্ণ ও একজনের নাসাকর্ণ, স্তনযুগল টুকরো করে কেটে ফেলে দিয়েছিলেন৷ ওদের অপরাধ, ওরা লক্ষ্মণকে প্রণয়নিবেদন করেছিল৷ লঘুপাপে গুরুদণ্ড দেওয়া হয়ে গেছে৷ লক্ষ্মণ নিজে নিজেই বুঝতে পারলেন যেখানে ক্ষমাপ্রার্থনা করে প্রত্যাখ্যানই হত যথেষ্ট, সেখানে তিনি তাদের আক্রমণ করে কুরূপা, বিকটা, অঙ্গহীনা করে দিয়েছিলেন৷ এ অন্যায়ের কোনও যুক্তি নেই৷
স্বর্গে গেলে সকলেরই সত্যদৃষ্টি খুলে যায়৷ লক্ষ্মণের সত্যদর্শন হল৷ তিনি তখন ঊর্মিলার সামনে নতজানু হয়ে বসে অয়োমুখী ও শূর্পণখার কাহিনী তাঁকে বলে, নিজের অপরাধ স্বীকার করলেন৷ ঊর্মিলা শুনে যারপরনাই দুঃখিত হয়ে বললেন— ‘যাও, তুমি আবার ওঁদের খুঁজে বের করে মার্জনাভিক্ষা করগে৷’ লক্ষ্মণ বললেন, ‘ঊর্মিলা, আমি এখন কোথায় ওঁদের খুঁজে পাব? স্বর্গ যে বড্ড বেশি বড়— এর সীমা নেই প্রান্ত নেই— বিপুল বিস্তারিত এলাকা৷ কিন্তু আমি খুবই দুঃখিত৷ যদি কখনও অয়োমুখী, শূর্পণখার সঙ্গে আবার দেখা হয়, তবে ওদের নিশ্চয়ই বলব, ‘আমাকে তোমরা ক্ষমা করে দাও৷ আমার মহা অন্যায় হয়েছিল৷’ তখুনি স্বর্গের মৃদুমলয় বায়ু সেই মার্জনাভিক্ষাটি বয়ে নিয়ে গিয়ে অয়োমুখী আর শূর্পণখার কানে কানে পৌঁছে দিল৷ আসলে লক্ষ্মণ তো বেশিদূরে যাননি৷ অয়োমুখীদের ঠিক পাশের কুঞ্জবনটিতেই ঊর্মিলা ফল পাড়ছিলেন৷ নরকদর্শনের উদ্দেশ্যে লক্ষ্মণের ওই ঊর্ধ্বশ্বাস প্রাণভয়ে দীর্ঘ দৌড়টি সম্পূর্ণ মায়ার ঘোরে সৃষ্ট এক লহমার চিত্তবিভ্রম মাত্র৷
লক্ষ্মণকে দেখে রাগত হয়ে, নরকদর্শন হয়ে গিয়েছে রাক্ষসীদেরও৷ মার্জনাভিক্ষা কানে দেহের স্বর্গীয় সৌন্দর্য অন্তরের অক্ষয় সৌন্দর্য হয়ে উঠল৷ তাঁদেরও সত্যদৃষ্টি খুলে গেল৷ ক্ষমামৃতের স্বাদ পেয়ে৷ — ‘এইবার তোদের বিউটিটার পার্মানেন্ট ট্রিটমেন্ট হয়ে গেল৷ শতবার লক্ষ্মণের সঙ্গে দেখা হলেও আর কিন্তু আগের বিকৃত রূপটি তোদের স্পর্শই করতে পারবে না’— বলতে বলতে রূপসী ত্রিজটার মুখখানি আহ্লাদে জ্যোতির্ময় হয়ে যায়৷
ভাগ্যিস স্বর্গে বিউটি কনটেস্ট হয় না, হলে কিন্তু সেই মুহূর্তে তিনজনেই ‘মিস স্বর্গ ফরএভার’ হয়ে যেতেন৷
This is the largest online Bengali books reading library. In this site, you can read old Bengali books pdf. Also, Bengali ghost story books pdf free download. We have a collection of best Bengali books to read. We do provide kindle Bengali books free. We have the best Bengali books of all time. We hope you enjoy Bengali books online free reading.
Labels:
Nabanita Deb Sen,
Short-stories,
ছোটগল্প,
নবনীতা দেব সেন
বুদ্ধি বেচার সওদাগর - নবনীতা দেব সেন

বুদ্ধি বেচার সওদাগর
নবনীতা দেব সেন
বই নিয়ে শুধুমাত্র বই নিয়েই আমাদের এই প্রয়াস। ধ্বংস ও ধসের সামনে বই সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ। বই আমাদের মৌলিক চিন্তাভাবনার শাণিত অস্ত্র। বইয়ের অস্তিত্ব নিয়ে চারিদিকে আশঙ্কা, বই নিয়ে শুধু মাত্র বই নিয়েই আমাদের এই প্রয়াস। ধ্বংস ও ধসের সামনে বই সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ। বই আমাদের মৌলিক চিন্তাভাবনার শাণিত অস্ত্র। বইয়ের অস্তিত্ব নিয়ে চারিদিকে আশঙ্কা, নতুন প্রজন্ম চকঝমকের আকর্ষণে বইয়ের দিক থেকে ঘুরিয়ে নিচ্ছে মুখ। আমাদের এ আয়োজন বইয়ের সাথে মানুষের সম্পর্ককে অনিঃশেষ ও অবিচ্ছিন্ন করে রাখা। আশাকরি আপনাদের সহযোগিতায় আমাদের এই ইচ্ছা আরোও দৃঢ় হবে। দুনিয়ার পাঠক এক হও! বাংলা বই বিশ্বের বিবিধ স্থানে, সকল বাংলাভাষীর কাছে সহজলভ্য হোক!
This is the largest online Bengali books reading library. In this site, you can read old Bengali books pdf. Also, Bengali ghost story books pdf free download. We have a collection of best Bengali books to read. We do provide kindle Bengali books free. We have the best Bengali books of all time. We hope you enjoy Bengali books online free reading.
Labels:
Nabanita Deb Sen,
Novel,
উপন্যাস,
নবনীতা দেব সেন
নবনীতা দেব সেন একটি সাক্ষাৎকার

নবনীতা দেব সেন একটি সাক্ষাৎকার
বই নিয়ে শুধুমাত্র বই নিয়েই আমাদের এই প্রয়াস। ধ্বংস ও ধসের সামনে বই সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ। বই আমাদের মৌলিক চিন্তাভাবনার শাণিত অস্ত্র। বইয়ের অস্তিত্ব নিয়ে চারিদিকে আশঙ্কা, বই নিয়ে শুধু মাত্র বই নিয়েই আমাদের এই প্রয়াস। ধ্বংস ও ধসের সামনে বই সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ। বই আমাদের মৌলিক চিন্তাভাবনার শাণিত অস্ত্র। বইয়ের অস্তিত্ব নিয়ে চারিদিকে আশঙ্কা, নতুন প্রজন্ম চকঝমকের আকর্ষণে বইয়ের দিক থেকে ঘুরিয়ে নিচ্ছে মুখ। আমাদের এ আয়োজন বইয়ের সাথে মানুষের সম্পর্ককে অনিঃশেষ ও অবিচ্ছিন্ন করে রাখা। আশাকরি আপনাদের সহযোগিতায় আমাদের এই ইচ্ছা আরোও দৃঢ় হবে। দুনিয়ার পাঠক এক হও! বাংলা বই বিশ্বের বিবিধ স্থানে, সকল বাংলাভাষীর কাছে সহজলভ্য হোক!
This is the largest online Bengali books reading library. In this site, you can read old Bengali books pdf. Also, Bengali ghost story books pdf free download. We have a collection of best Bengali books to read. We do provide kindle Bengali books free. We have the best Bengali books of all time. We hope you enjoy Bengali books online free reading.
Labels:
Nabanita Deb Sen,
নবনীতা দেব সেন,
সাক্ষাৎকার
Authors
- অগ্নিপুত্র
- অজয় দাশগুপ্ত
- অজিত রায়
- অজিতকুমার দত্ত
- অতুলচন্দ্র গুপ্ত
- অদিতি ফাল্গুনী
- অদ্বৈত মল্লবর্মণ
- অদ্রীশ বর্ধন
- অনন্যা
- অনীশ দাস অপু
- অনীশ দেব
- অনুবাদ
- অন্তহীন
- অন্নদাশংকর রায়
- অন্যদিন
- অন্যান্য
- অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর
- অভিজিৎ রায়
- অভিধান
- অভ্র বসু
- অমর মিত্র
- অমরত্ব
- অমরেন্দ্র চক্রবর্তী
- অমর্ত্য সেন
- অমল দাশগুপ্ত
- অমিতাভ ঘোষ
- অমিতাভ চৌধুরী
- অরবিন্দ চক্রবর্তী
- অরবিন্দু আডিগা
- অরুণ সোম
- অরুন্ধতী মুখোপাধ্যায়
- অরুন্ধতী রায়
- অর্ঘ দাস
- অর্ণব সাহা
- অর্ধেক জীবন
- অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত
- অশোক ঘোষ
- অশোক মিত্র
- অ্যাইজাক আজিমভ
- অ্যালান মার্কস
- অ্যালেক্স রাদারফোর্ড
- আইন
- আকবর আলি খান
- আখতার হুসেন
- আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
- আজহার ইসলাম
- আজিজুল হক
- আত্মঘাতী বাঙ্গালী
- আত্মজীবনী
- আত্মপক্ষ
- আনন্দবাজার
- আনন্দমেলা
- আনন্দলোক
- আনা ফ্রাঙ্ক
- আনিসুজ্জামান
- আনিসুল হক
- আনু মুহাম্মদ
- আনোয়ার হোসেন মঞ্জু
- আন্দালিব রাশদী
- আপন ও পরবুদ্ধিজীবী
- আবদুল করিম সাহিত্য বিশারদ
- আবদুল গাফফার চৌধুরী
- আবদুশ শাকুর
- আবদুস সাঈদ
- আবদেল মাননান
- আবীর হাসান
- আবু ইসহাক
- আবু জাফর
- আবু জাফর শামসুদ্দীন
- আবু মোহাম্মদ ফজলুল করিম
- আবু সাইয়িদ
- আবুল আহসান চৌধুরী
- আবুল কালাম মনজুর মোরশেদ
- আবুল কাশেম
- আবুল ফজল
- আবুল বাশার
- আবুল হাসান
- আব্দুল মান্নান সৈয়দ
- আমাদের বইমেলা
- আমার ছেলেবেলা
- আয়েশা ফয়েজ
- আরজ আলী মাতুব্বর
- আরতি দাস
- আরব্য রজনী
- আলফ্রেড হিচকক
- আলম খোরশেদ
- আলমগীর রহমান
- আলাউদ্দিন আল আজাদ
- আলি দস্তি
- আলী আহমদ
- আলী যাকের
- আলেকজান্দার দ্যুমা
- আলেক্সেই তলস্তয়
- আলোর গন্ধ
- আশাপূর্ণা দেবী
- আশীফ এন্তাজ রবি
- আংশুমান চক্রবর্তী
- আসজাদুল কিবরিয়া
- আসাদ চৌধুরী
- আসাদুজ্জামান নূর
- আহমদ ছফা
- আহমদ রফিক
- আহমদ শরীফ
- আহমাদ মোস্তফা কামাল
- আহসান হাবিব
- আহসান হাবীব
- ই-বই
- ই-বুক
- ইতিহাস
- ইত্তেফাক
- ইন্দিরা গান্ধী
- ইফতেখার আমিন
- ইবনে ইসহাক
- ইমদাদুল হক মিলন
- ইয়স্তেন গার্ডার
- ইয়ান মার্টেল
- ইয়াসমীন হক
- ইরফান হাবিব
- ইরা লেভিন
- ইলা মিত্র
- ইশতিয়াক আহমেদ
- ঈদ সংখ্যা
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
- উইল ডুরান্ট
- উইলবার স্মিথ
- উজ্জ্বল কুমার দাস
- উজ্জ্বল চক্রবর্তী
- উজ্জ্বলকুমার দাস
- উত্তম কুমার
- উত্তরঙ্গ
- উৎপলকুমার দত্ত
- উনিশ কুড়ি
- উন্মাদ
- উপন্যাস
- উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী
- উম্মে মুসলিমা
- উল্লাস মল্লিক
- উল্লাসকর দত্ত
- ঊপন্যাস
- ঋতুপর্ণ ঘোষ
- ঋত্বিক ঘটক
- এ কে খন্দকার
- এ টি এম শামসুদ্দীন
- এ বি এম মূসা
- এ. জি. স্টক
- এ. পি. জে. আবদুল কালাম
- এ. বি. গুথরী
- এইচ এম মনিরুজ্জামান
- একজন জলদাসীর গল্প
- একুশের বইমেলা
- এখানে ওজন মাপা হয়
- এটিএম শামসুল হুদা
- এডওয়ার্ড সাঈদ
- এডগার অ্যালান পো
- এন্থনি হোপ
- এফ. করিম
- এম আর আখতার মুকুল
- এম.এ.খান
- এলিস মুনরো
- এষা দে
- এস এম সুলতান
- এহসান উল হক
- এ্যারিস্টটল
- ঐতিহাসিক উপন্যাস
- ওমেগা পয়েন্ট
- ওরহান পামুক
- কঙ্কর সিংহ
- কথামালা
- কন্স্তান্তিন উশিন্স্কি
- কবরখানার চাবি
- কবি
- কবিতা
- কবীর চৌধুরী
- কবীর সুমন
- কমলকুমার মজুমদার
- কমলেন্দু সরকার
- কমিকস
- কম্পিউটার
- করুণা রাণী সাহা
- কলকাতা
- কলাম
- কল্যাণী দত্ত
- কাজলের দিনরাত্রি
- কাজি মাহবুব হোসেন
- কাজী আনোয়ার হোসেন
- কাজী ইমদাদুল হক
- কাজী গোলাম গউস সিদ্দিকী
- কাজী নজরুল ইসলাম
- কাজী মাহবুব হাসান
- কাটপেষ্ট
- কাফকা
- কাফি খাঁ
- কামরুদ্দীন আহমদ
- কামাল চৌধুরী
- কামিলা শামসি
- কায়কোবাদ
- কার্ল মার্ক্স
- কালকূট
- কালি ও কলম
- কালিদাস
- কালীপ্রসন্ন বন্দ্যোপাধ্যায়
- কালেরকন্ঠ
- কিউ.এন. জামান
- কিঙ্কর আহসান
- কিঙ্কর আহ্সান
- কিশোর আলো
- কিশোর ভারতী
- কিশোর সাহিত্য
- কুটুমিয়া
- কুসুমকুমারী দাস
- কৃষণ চন্দর
- কৃষ্ণেন্দু মুখোপাধ্যায়
- কেতাবি খবর
- কোরানশরিফ
- কৌরব
- ক্যাপিটাল
- ক্যারেন আর্মস্ট্রং
- ক্লদ লেভিং স্ত্রস
- ক্লিনটন বুথ সিলি
- ক্ষিতীশ সরকার
- খবর
- খুশবন্ত সিং
- খেলাধুলা
- গঙ্গা
- গজেন্দ্রকুমার মিত্র
- গণিত
- গল্প
- গল্প সংকলন
- গান্ধি
- গান্ধী
- গাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেস
- গিরীশচন্দ্র সেন
- গীতিকা
- গুলবদন বেগম
- গোধূলি
- গোপাল ভাঁড়
- গোলাম মওলা নঈম
- গোলাম মুরশিদ
- গোঁসাইবাগানের ভূত
- গৌতম ভদ্র
- গ্রন্থ পরিচিতি
- গ্রামসি
- গ্রেজিয়া দেলেদ্দা
- ঘনাদা
- চন্দ্রিল ভট্টাচার্য
- চল অচিনপুরে
- চলচ্চিত্র
- চার্লস ডারউইন ও বিবর্তনবাদ
- চিঙ্গিস আইৎ্মাতভ
- চিঠিপত্র
- চিত্তরঞ্জন মাইতি
- চিত্রনাট্য
- চিত্রা দেব
- চিনুয়া আচেবে
- চিলেকোঠার সেপাই
- চেতন ভগত
- ছোটগল্প
- জওহরলাল নেহরু
- জগদস্বাপ্রসাদ দীক্ষিত
- জগদীশ গুপ্ত
- জগন্নাথ প্রামাণিক
- জন গ্রিসহাম
- জয় গোস্বামী
- জয়শ্রী গঙ্গোপাধ্যায়
- জর্জ অরওয়েল
- জর্জ লুকাস
- জলদাসীর গল্প
- জলপুত্র
- জসিমউদ্দিন মন্ডল
- জসীমউদ্দিন
- জসীমউদ্দীন
- জহির রায়হান
- জাকির তালুকদার
- জাফর আলম
- জাফর ইকবাল
- জাহানারা ইমাম
- জি এইচ হাবিব
- জীবন স্মৃতি
- জীবনতারা হালদার
- জীবনানন্দ
- জীবনানন্দ ও কল্লোল যুগ
- জীবনানন্দ দাশ
- জীবনীগ্রন্থ
- জুকারবার্গের দুনিয়া
- জুলভার্ন
- জে কে রাওলিং
- জে বি এস হ্যালডেন
- জে বি বিউরি
- জেমস ওয়াইজ
- জেরোম কে জেরোম
- জোকস
- জোছনা ও জননীর গল্প
- জ্যাক দেরিদা
- জ্যোতি বসু
- জ্যোতিভূষণ চাকী
- জ্যোতিরিন্দ্র নন্দী
- জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর
- ঝুম্পা লাহিড়ি
- টেকচাঁদ ঠাকুর
- ডঃ নীহার কুমার সরকার
- ডঃ মোহাম্মদ হাননান
- ডঃ সুশীলকুমার দে
- ড: ভবানীপ্রসাদ সাহু
- ড. ইসরাইল খান
- ড. নূরুন নবী
- ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
- ড. মোহাম্মদ আবদুর রশীদ
- ড. সুনীল কুমার মুখোপাধ্যায়
- ডক্টর রমেশচন্দ্র মজুমদার
- ডক্টর হরিশংকর শ্রীবাস্তব
- ডরিস লেসিং
- ডাকঘর
- ডেল কার্নেগী
- ড্যান ব্রাউন
- ড্রাগনের মুখোশ
- তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দায়ভার
- তপন বাগচী
- তপন রায়চৌধুরী
- তপন শাহেদ
- তপন সিনহা
- তপশ্রী
- তমাল বন্দ্যোপাধ্যায়
- তসলিমা নাসরিন
- তাকাশি হাইয়াকাওয়া
- তানজীম রহমান
- তানবীরা তালুকদার
- তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
- তারেক মাসুদ
- তারেক শামসুর রেহমান
- তাহমিমা আনাম
- তিলোত্তমা মজুমদার
- ত্রিপুরা বসু
- ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায়
- দর্শন
- দান্তে
- দিলারা জামান
- দিলীপ কুমার মুখোপাধ্যায়
- দিলীপ দাস
- দীনেশচন্দ্র সেন
- দুলিরামের বউ
- দুলেন্দ্র ভৌমিক
- দেবব্রত মুখোপাধ্যায়
- দেবযান
- দেবাশিস ঘোষ
- দেবাশীষ দেব
- দেবীপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায়
- দেবেশ রায়
- দেশ
- দেশ কবিতা সংকলন
- দেশ গল্প
- দ্বিজেন শর্মা
- দ্য গুড মুসলিম
- ধর্ম
- ধীরাজ ভট্টাচার্য
- ধীরেশচন্দ্র ভট্টাচার্য
- ধূর্জটিপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়
- নচিকেতা চক্রবর্তী
- নতুন বাড়ি
- নবকল্লোল
- নবকুমার বসু
- নবনীতা দেব সেন
- নবারুণ ভট্টাচার্য
- নবারুন ভট্টাচার্য
- নবীন চাওলা
- নবেন্দু ঘোষ
- নরেন্দ্রনাথ মিত্র
- নলিনী দাস
- নলিনী বাবু BSc
- নাগীব মাহফুজ
- নাজিম মাহমুদ
- নাটক
- নারায়ণ দেবনাথ
- নাসরীন জাহান
- নাসিমা আনিস
- নিকোলাই গোগোল
- নিকোলাই তিখনভ
- নিমাই ভট্টাচার্য
- নিরঞ্জন মজুমদার
- নির্বাসনের কথা
- নির্মলেন্দু গুণ
- নিশাত জাহান রানা
- নীতীশ সেনগুপ্ত
- নীরদচন্দ্র চৌধুরী
- নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী
- নীহাররঞ্জন গুপ্ত
- নেসার আহমেদ
- নোবেল প্রাইজ
- পঞ্চতন্ত্র
- পত্র সাহিত্য
- পত্রিকা
- পরমা
- পরশুরাম
- পরিতোষ সেন
- পরিমল ভট্টাচার্য
- পল্লীকবি জসীমউদ্দীনের নকশী কাঁথার মাঠ
- পাওলো কোয়েলহো
- পাঠ্যপুস্তক
- পাপিয়া ভট্টাচার্য
- পাবলো নেরুদা
- পারভেজ হোসেন
- পারমিতা ঘোষ মজুমদার
- পার্থ চট্টোপাধ্যায়
- পি জি ওডহাউস
- পিনাকী ঘোষ
- পিয়াস মজিদ
- পিরিমকুল কাদিরভ
- পুজাবার্ষিকী
- পুণ্যলতা চক্রবর্তী
- পুলক বন্দোপাধ্যায়
- পুশকিন
- পূরবী বসু
- পূর্ণিমা মিত্র
- পূর্ণেন্দু পত্রী
- পৃথ্বীরাজ সেন
- পৌলমী সেনগুপ্ত
- প্রচেত গুপ্ত
- প্রডিজি
- প্রতিভা বসু
- প্রথম আলো
- প্রদোষ চৌধুরী
- প্রফুল্ল রায়
- প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী
- প্রফেসর আব্দুর রাজ্জাক
- প্রফেসর মুহম্মদ ইউনূস
- প্রবন্ধ
- প্রবীর ঘোষ
- প্রবোধকুমার সান্যাল
- প্রমথ গুপ্ত
- প্রমথ চৌধুরী
- প্রমথনাথ বিশী
- প্রশান্ত দাস
- প্রসেনজিত দাশগুপ্ত
- প্রিসিলা রাজ
- প্রীতি কুমার মিত্র
- প্রেমচন্দ
- প্রেমময় দাশগুপ্ত
- প্রেমেন্দ্র মজুমদার
- প্রেমেন্দ্র মিত্র
- ফওজুল করিম
- ফকির লালন সাঁই
- ফজলুল আলম
- ফয়েজ আলম
- ফরিদুর রেজা সাগর
- ফল্গু কর
- ফাউনটেনপেন
- ফাতেমা জাহেরা সুলতানা
- ফাতেমা ভুট্টো
- ফারহানা মিলি
- ফারুক চৌধুরী
- ফিরে পাওয়া
- ফিরোজা বেগম
- ফিলিপ কে. হিত্তি
- ফেরদৌসী
- ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণী
- ফেরদৌসী মজুমদার
- ফেলুদা
- ফ্রানৎস কাফকা
- ফ্রেডরিক এঙ্গেলস
- ফ্রেডরিখ ফরসাইথ
- বই
- বই আলোচনা
- বই কেনা
- বইমেলা
- বইমেলা ২০১১
- বইয়ের দুনিয়া
- বইয়ের দেশ
- বঙ্কিম রচনাবলী
- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
- বদরুদ্দীন উমর
- বদিউদ্দিন নাজির
- বদিউর রহমান
- বনফুল
- বনসাই
- বরিস পাস্টেরনাক
- বরুণ মজুমদার
- বরেন বসু
- বর্তমান
- বশীর বারহান
- বাউল
- বাণী বসু
- বারাক ওবামা
- বার্ট্রান্ড রাসেল
- বাংলা ইপাব
- বাংলা একাডেমি
- বাংলা কবিতা
- বাংলা বই
- বাংলা রহস্য গল্প
- বাংলাদেশ
- বাংলাভাষা
- বাংলার পাখি
- বাল্মীকি
- বি এম বরকতউল্লাহ
- বিকাশ ভট্টাচার্য
- বিজনবাবুর রহস্যময় ছবি
- বিজয়া রায়
- বিজিত ঘোষ
- বিজ্ঞান
- বিজ্ঞান তৃষা
- বিধান চন্দ্র পাল
- বিপুল দাস
- বিপ্লব দাশগুপ্ত
- বিবেকানন্দ ঝা
- বিবেকানান্দ
- বিভাস দাসগুপ্ত
- বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
- বিমল কর
- বিমল মিত্র
- বিমল মুখার্জি
- বিমল রায়
- বিষ্ণু প্রভাকর
- বীরবল
- বুদ্ধদেব গুহ
- বুদ্ধদেব বসু
- বুলবুল চৌধুরী
- বৃক্ষকথা
- বৃন্দাবন কর্মকার
- বেগম রোকেয়া
- বেঞ্জামিন ওয়াকার
- বেলাল চৌধুরী
- বেলাল বেগ
- বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীর
- ব্যাকরণ
- ভক্তি প্রসাদ মল্লিক
- ভগত সিং
- ভাঙা বাড়ির রহস্য
- ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়
- ভি এস নইপাল
- ভিক্টর হুগো
- ভিন ভাষার চারটি গল্প
- ভুল ভোর
- ভূতের গল্প
- ভূমেন্দ্র গুহ
- ভ্রমণ কাহিনী
- ভ্রমন কাহিনী
- ভ্সেভলোদ নেস্তাইকো
- মঈদুল হাসান
- মঈনুল আহসান সাবের
- মওদুদ আহমদ
- মকবুল ফিদা হুসেইন
- মঞ্জু সরকার
- মণিলাল গঙ্গোপাধ্যায়
- মতি নন্দী
- মতিউর রহমান
- মনসুর মুসা
- মনিরউদ্দীন ইউসুফ
- মনের মানুষ
- মনোরঞ্জন রায়
- মন্দাক্রান্তা সেন
- মফিদুল হক
- মমতা ব্যানার্জি
- মমতাজ শহীদ
- মমতাজউদদীন আহমদ
- মলয় বসু
- মল্লিকা সেনগুপ্ত
- মশিউল আলম
- মহাদেব সাহা
- মহাভারত
- মহাশ্বেতা দেবী
- মহিউদ্দিন আহমদ
- মহুয়ার বান্ধবী
- মাই নেম ইজ রেড
- মাইক জান
- মাইকেল মধুসূদন দত্ত
- মাওলানা ভাসানী
- মাজহারুল ইসলাম
- মাঠরঙ্গ
- মাদার তেরিজা
- মানদা দেবী
- মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
- মান্না দে
- মামুনুর রশীদ
- মারিও পূজো
- মাসরুর আরেফিন
- মাসুদ রানা
- মাসুদুজ্জামান
- মাহবুব আলম
- মাহবুবুল আলম
- মাহবুবুল হক
- মাহমুদুল হক
- মিখহল শলোখফ
- মিগেল দে থের্ভান্তেস সাভেদ্রা
- মিজানুর রহমান কল্লোল
- মির্জা গালিব
- মিশেল ফুকো
- মিহির সেনগুপ্ত
- মীজানুর রহমান
- মীনাক্ষী দত্ত
- মীর মশাররফ হোসেন
- মীর মোশাররফ হোসেন
- মুক্তিযুদ্ধ
- মুখোমুখি
- মুজফফর আহমদ
- মুনতাসীর মামুন
- মুনীর আহমেদ
- মুনীর চৌধুরী
- মুহম্মদ জালালউদ্দীন বিশ্বাস
- মুহম্মদ নূরুল হুদা
- মুহম্মদ হান্নান
- মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান
- মেঘের উপর বাড়ি
- মেজর কামরুল হাসান ভূঁইয়া
- মৈত্রেয়ী দেবী
- মোঃ আবদুল হামিদ
- মোজাফফ্র হোসেন
- মোতাহের হোসেন চৌধুরী
- মোনাজাত উদ্দিন
- মোবাশ্বের আলী
- মোবাশ্বের খানম
- মোশাররফ হোসেন ভূঞা
- মোস্তফা কামাল
- মোস্তফা সরয়ার ফারুকী
- মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী
- মোহাম্মদ আবদুল হাই
- মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন
- মোহিতলাল মজুমদার
- মৌ ভট্টাচার্য
- মৌর্য যুগ
- ম্যাক্সিম গোর্কি
- ম্যাজিক
- যতীন সরকার
- যদুনাথ সরকার
- যশোধরা রায়চৌধুরী
- যশোবন্ত সিংহ
- যামিনীকান্ত সোম
- যাযাবর
- যুগান্তর
- রং পেন্সিল
- রইসউদ্দিন আরিফ
- রকিব হাসান
- রচনাবলী
- রচনাসমগ্র
- রঞ্জন
- রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়
- রঞ্জিত মজুমদার
- রঞ্জিত সেন
- রফিক উল ইসলাম
- রফিক-উম-মুনীর চৌধুরী
- রফিকুর রশীদ
- রবিঠাকুর
- রবিশংকর
- রবিশংকর বল
- রবীন্দ্র কুমার দাশগুপ্ত
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
- রমাপদ চৌধুরী
- রমেন মজুমদার
- রমেশদা’র আত্মকথা
- রম্যরচনা
- রশীদ করিম
- রশীদ হায়দার
- রহস্য পত্রিকা
- রহীম উদ্দীন সিদ্দিকী
- রাও ফরমান আলী
- রাজনীতি
- রাজশেখর বসু
- রাজা রামমোহন রায়
- রাজেশ বসু
- রাফিক হারিরি
- রামকিঙ্কর বেইজ
- রামচন্দ্র গুহ
- রামতনু লাহিড়ী
- রামশরণ শর্মা
- রায়হান আবীর
- রাশিফল
- রাসসুন্দরী দাসী
- রাহুল সাংকৃত্যায়ন
- রিচার্ড ডকিন্স
- রিজিয়া রহমান
- রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ
- রুশ অনুবাদ
- রূপক সাহা
- রূপকথা
- রেজা ঘটক
- রেজাউর রহমান
- রোকন রহমান
- রোজা লুক্সেমবুর্গ
- রোনডা বার্ন
- রোববার
- রোমিলা থাপার
- লাবণ্য দাশ
- লালন
- লালবিহারী দে
- লি কুন শিন
- লিওনার্দ ম্লডিনাও
- লিলিয়ান তুমি অন্ধ বালিকা
- লীলা মজুমদার
- লুৎফর রহমান রিটন
- লুস্যুন
- লেখক
- লেনিন
- লেভ কাস্সিল
- লেম্যান ফ্রাঙ্ক বউম
- শ ম রেজাউল করিম
- শওকত আলী
- শওকত ওসমান
- শওকত হোসেন
- শংকর
- শংকরলাল ভট্টাচার্য
- শকুন্তলা
- শক্তিপদ রাজগুরু
- শঙ্কু মহারাজ
- শঙ্খ ঘোষ
- শচীন দেববর্মন
- শফিকুর রহমান
- শরৎচন্দ্র
- শরৎচন্দ্র রচনাবলী
- শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়
- শহিদ হোসেন খোকন
- শহিদুল্লাহ কায়সার
- শহীদ আখন্দ
- শহীদ কাদরী
- শহীদুল জহির
- শহীদুল্লা কায়সার
- শাকুর মজিদ
- শান্তনু মজুমদার
- শামসুদ্দিন চৌধুরি
- শামসুদ্দীন আবুল কালাম
- শামসুর রাহমান
- শামসুল আলম সাঈদ
- শামিম আহমেদ
- শারদীয়া পত্রিকা
- শার্লক হোমস
- শাহ আহমদ রেজা
- শাহজাহান মানিক
- শাহাদুজ্জামান
- শাহানা কায়েস
- শিক্ষামূলক
- শিবব্রত বর্মন
- শিবরাম চক্রবর্তী
- শিশির চক্রবর্তী
- শিশু-কিশোর সাহিত্য
- শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
- শুকতারা
- শুভ দাশগুপ্ত
- শুভ নববর্ষ
- শুভেন্দু দত্ত
- শেকসপিয়র
- শেখ আবদুল হাকিম
- শেখ মুজিবুর রহমান
- শেখ মুহম্মদ নূরুল ইসলাম
- শেখ হাসিনা
- শেখর সেনগুপ্ত
- শৈলেন ঘোষ
- শৈলেশ দে
- শৈলেশ্বর ঘোষ
- শ্বাশত নিপ্পন
- শ্রাবণ সন্ধ্যাটুকু
- শ্রী প্রহ্লাদকুমার প্রামাণিক
- শ্রী বসন্তকুমার পাল
- শ্রী ভূদেব চৌধুরী
- শ্রীজাত
- শ্রীপান্থ
- শ্রীপারাবত
- শ্রীভুবনচন্দ্র মুখোপাধ্যায়
- শ্রীলাল শুক্লা
- শ্রীশচন্দ্র দাশ
- ষষ্টীপদ চট্টোপাধ্যায়
- সংকলন
- সঙ্গীতা বন্দ্যোপাধ্যায়
- সচিত্র ভারত প্রদক্ষিন
- সতীনাথ ভাদুড়ী
- সত্য গুপ্ত
- সত্যজিৎ রায়
- সনৎকুমার সাহা
- সন্জীদা খাতুন
- সন্দীপ রায়
- সন্দীপন চট্টোপাধ্যায়
- সফোক্লিস
- সংবর্ধনা
- সংবিধান
- সব্যসাচী চক্রবর্তী
- সমকাল
- সমর সেন
- সমরেশ বসু
- সমাজবিজ্ঞান
- সমীর সেনগুপ্ত
- সমীরণ গুহ
- সম্রাট
- সম্রাট অশোক
- সম্রাট জাহাঙ্গীর
- সরদার ফজলুল করিম
- সলিমুল্লাহ খান
- সলিল চৌধুরী
- সলিল বিশ্বাস
- সা’দ উল্লাহ
- সাইমন সেবাগ মন্টেফিওরি
- সাক্ষাৎকার
- সাদাত হোসেন মান্টো
- সাদেকুল আহসান
- সাদেকুল আহসান কল্লোল
- সানজিদা আখতার
- সানন্দা
- সান্টাক্লজের উপহার
- সাপ্তাহিক
- সায়ন্তনী পূততুন্ড
- সাযযাদ কাদির
- সালমান রুশদি
- সালেহ চোধুরী
- সালেহ চৌধুরী
- সাহানা দেবী
- সাহিত্যের সেরা গল্প
- সিদ্দিকা কবীর
- সিদ্দিকুর রহমান স্বপন
- সিদ্ধার্থ ধর
- সিনেমা
- সিমোন দ্য বোভোয়ার
- সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
- সুইসাইড
- সুকন্যা
- সুকান্ত গঙ্গোপাধ্যায়
- সুকুমার রায়
- সুকুমার সেন
- সুকুমারী ভট্টাচার্য
- সুকোমল সেন
- সুচিত্রা ভট্টাচার্য
- সুচিত্রা সেন
- সুজন দাসগুপ্ত
- সুধাংশুরঞ্জন ঘোষ
- সুধীন্দ্রনাথ দত্ত
- সুধীর চক্রবর্তী
- সুধীরচন্দ্র সরকার
- সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
- সুন্দর মুখোপাধ্যায়
- সুফিয়া কামাল
- সুবীর রায়চৌধুরী
- সুবীর সরকার
- সুবোধ ঘোষ
- সুব্রত চৌধুরী
- সুব্রত মুখোপাধ্যায়
- সুভাষ ভট্টাচার্য
- সুমন গুপ্ত
- সুমন্ত আসলাম
- সুরজিত দাশগুপ্ত
- সুরমা ঘটক
- সুরেন্দ্রনাথ ঠাকুর
- সুস্মিতা চক্রবর্তী
- সেই সাপ জ্যান্ত
- সেজান মাহমুদ
- সেবা প্রকাশনী
- সের্গেই স্মির্নভ
- সেলিনা বাহার জামান
- সেলিনা হোসেন
- সেলিম আল দীন
- সেলিম রেজা নিউটন
- সৈকত চৌধুরী
- সৈয়দ আমীরুজ্জামান বীরবিক্রম
- সৈয়দ মঞ্জুরুল ইসলাম
- সৈয়দ মঞ্জুরুল হক
- সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
- সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ
- সৈয়দ শামসুল হক
- সোমেন চন্দ্র
- সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়
- সৌম্যেন পাল
- সৌরীন নাগ
- স্টিফেন কিং
- স্টিফেন ডব্লিউ হকিং
- স্টিভ জবস
- স্বপ্ন দেখব বলে
- স্বপ্নগ্রস্ত
- স্বপ্নময় চক্রবর্তী
- স্মরণজিত চক্রবর্তী
- স্মরণজিৎ চক্রবর্তী
- স্মৃতিকথা
- স্যামুয়েল পি. হান্টিংটন
- স্যামুয়েল বেকেট
- স্যার আর্থার কন্যান ডয়্যাল
- হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
- হরিদাসের গুপ্তকথা
- হরিপদ ভৌমিক
- হরিশংকর জলদাস
- হলুদ মলাট
- হাছন রাজা
- হানিফ সংকেত
- হাফিজ
- হায়দার আকবর খান রনো
- হায়াত মামুদ
- হারুনুর রশীদ
- হালখাতা
- হাসন রাজা
- হাসনাত আবদুল হাই
- হাসান আজিজুল হক
- হাসান খুরশীদ রুমী
- হাসান ফেরদৌস
- হিমাদ্রিকিশোর দাসগুপ্ত
- হিমানীশ গোস্বামী
- হিমু
- হিরনকুমার সান্যাল
- হিরোডোটাস
- হিলারী রডহ্যাম ক্লিনটন
- হীরেন চট্টোপাধ্যায়
- হুতোম প্যাঁচার জলসা
- হুতোম প্যাঁচার নকশা
- হুমায়ুন আজাদ
- হুমায়ুন কবীর
- হুমায়ূন আহমেদ
- হুমায়ূন মালিক
- হেনরী রাইডার হ্যাগার্ড
- হেমচন্দ্র ভট্টাচার্য
- হেলাল হাফিজ