Ticker

6/recent/ticker-posts

Header Widget

রচনাসমগ্র উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী

amarboi
রচনাসমগ্র
উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী

বেশ মেধাবী ছাত্র ছিলেন কামদারঞ্জন রায়। কিন্তু ওই নামে কেউ আর তাঁকে চেনেন না আজ। সবার কাছে তিনি পরিচিত উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী নামে। নাম বদলের পেছনে একটি ঘটনা আছে। সেটা বলা যাক। কামদারঞ্জনের বাবা কালিনাথ রায় ছিলেন সুদর্শন পুরুষ। আরবি, ফার্সি ও সংস্কৃতে ছিলেন সুপণ্ডিত। ডাকনাম ছিল তাঁর শ্যামসুন্দর মুন্সী। কামদারঞ্জন ছিল শ্যামসুন্দরের আট সন্তানের মধ্যে তৃতীয়। জন্ম তাঁর ১২৭০ বঙ্গাব্দের ২৭ বৈশাখ, অর্থাৎ ১৮৬৩ সালের ১০ মে বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলার মসুয়া গ্রামে। বাবার ঘরে কামদারঞ্জন বেড়ে উঠছিলেন অন্য ছেলেদের মতো করেই। পাঁচ বছরেরও কম বয়সে তাঁর বাবার এক পুত্রসন্তানহীন আত্মীয় জমিদার হরিকিশোর রায়চৌধুরী দত্তক নেন কামদারঞ্জনকে। ওই পরিবারে গিয়ে কামদারঞ্জনের নতুন নামকরণ হয় উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী।

শিশুসাহিত্যিক, বাংলা ছাপাখানার অগ্রপথিক উপেন্দ্রকিশোর রায় চৌধুরী ছিলেন একাধারে লেখক, চিত্রকর, প্রকাশক, শখের জ্যোতির্বিদ, বেহালা বাদক ও সুরকার। ‘সন্দেশ’ পত্রিকা তিনিই শুরু করেন, যা পরে তাঁর বড় ছেলে সুকুমার রায় ও নাতি, বিখ্যাত চলচ্চিত্রকার-লেখক সত্যজিৎ রায় সম্পাদনা করেন। ১৯১৫ সালের ২০ ডিসেম্বর মাত্র ৫২ বছর বয়সে প্রয়াত হন উপেন্দ্রকিশোর।

বই নিয়ে শুধুমাত্র বই নিয়েই আমাদের এই প্রয়াস। ধ্বংস ও ধসের সামনে বই সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ। বই আমাদের মৌলিক চিন্তাভাবনার শাণিত অস্ত্র। বইয়ের অস্তিত্ব নিয়ে চারিদিকে আশঙ্কা, বই নিয়ে শুধু মাত্র বই নিয়েই আমাদের এই প্রয়াস। ধ্বংস ও ধসের সামনে বই সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ। বই আমাদের মৌলিক চিন্তাভাবনার শাণিত অস্ত্র। বইয়ের অস্তিত্ব নিয়ে চারিদিকে আশঙ্কা, নতুন প্রজন্ম চকঝমকের আকর্ষণে বইয়ের দিক থেকে ঘুরিয়ে নিচ্ছে মুখ। আমাদের এ আয়োজন বইয়ের সাথে মানুষের সম্পর্ককে অনিঃশেষ ও অবিচ্ছিন্ন করে রাখা। আশাকরি আপনাদের সহযোগিতায় আমাদের এই ইচ্ছা আরোও দৃঢ় হবে। দুনিয়ার পাঠক এক হও! বাংলা বই বিশ্বের বিবিধ স্থানে, সকল বাংলাভাষীর কাছে সহজলভ্য হোক!