Showing posts with label Anubad. Show all posts
Showing posts with label Anubad. Show all posts
রুশ দেশের উপকথা
This is the largest online Bengali books reading library. In this site, you can read old Bengali books pdf. Also, Bengali ghost story books pdf free download. We have a collection of best Bengali books to read. We do provide kindle Bengali books free. We have the best Bengali books of all time. We hope you enjoy Bengali books online free reading.
দ্য ডে অব দি জ্যাকেল - ফ্রেডরিক ফরসাইথ'র

দ্য ডে অব দি জ্যাকেল - ফ্রেডরিক ফরসাইথ'র
This is the largest online Bengali books reading library. In this site, you can read old Bengali books pdf. Also, Bengali ghost story books pdf free download. We have a collection of best Bengali books to read. We do provide kindle Bengali books free. We have the best Bengali books of all time. We hope you enjoy Bengali books online free reading.
থ্রী কমরেডস

থ্রী কমরেডস
This is the largest online Bengali books reading library. In this site, you can read old Bengali books pdf. Also, Bengali ghost story books pdf free download. We have a collection of best Bengali books to read. We do provide kindle Bengali books free. We have the best Bengali books of all time. We hope you enjoy Bengali books online free reading.
ফেরা - শেখ আবদুল হাকিম
ফেরা
শেখ আবদুল হাকিম
১৯৮৫ সালে আমার বয়স ছিল তেইশ, ভাষা আর সাহিত্যে শিক্ষকতা করার জন্য একটা প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে লেখাপড়া করছি। সে বছর শীত কেটে গিয়ে বসন্ত একটু তাড়াতাড়ি চলে এসেছে। সময়টা তখন খুব সকাল। মিরপুর বোটানিক্যাল গার্ডেনের পেছন দিকটায় নতুন জমি বরাদ্দ পেয়ে দু-একটা করে বাড়ি তৈরি করছে মানুষজন। এই রোডে আমাদেরটাই একমাত্র অ্যাপার্টমেন্ট বিল্ডিং। আমি আমার ঘরে বসে পড়াশোনা করছি। আমরা ছয়তলায় থাকি।
ছাত্র হিসেবে আমি খানিকটা অলস, অভ্যাসমতো বই-খাতা থেকে মুখ তুলে মাঝেমধ্যে জানালা দিয়ে এদিক-সেদিক তাকাচ্ছি। এখান থেকে রাস্তাটা বেশ ভালোই দেখতে পাই। এ মুহূর্তে দেখতে পাচ্ছি রাস্তার ডান মাথায় জসিম কাকুর পাঁচ কোনা বাড়ির বাগান। বাড়িটা আগে পাঁচ কোনা ছিল না, তিন দিকে রাস্তা দিতে হওয়ায় ছোট-বড় বাহু নিয়ে পেন্টাগন হয়ে গেছে।
জসিম কাকুর পাশের বাড়িটা খাদেম চৌধুরীর। খুবই সুন্দর মানুষ ওঁরা, দুস্থ মানুষকে সাহায্য করার জন্য সবার আগে এগিয়ে আসেন। সব ভালো কাজে সবার আগে। খাদেম চৌধুরীর তিন মেয়ে; বড় মেয়ে তানির সঙ্গে আমার সম্পর্ক। তো স্রেফ অভ্যাসবশেই চোখ বোলাচ্ছি ওদিকটায়, আসলে এত সকাল-সকাল ওকে দেখতে পাব বলে আশা করছি না। ওর পড়াশোনার চাপও তো কম নয়।
প্রবীণ ভদ্রলোকের যেমন রুটিন, পাঁচ কোনা বাড়ির জসিম কাকু নিজের শখের বাগানের যত্ন নিচ্ছেন, থেমে থেমে প্রতিটি গাছের গোড়ায় পানি দিচ্ছেন। বাগানটা লোহার নিচু রেলিং আর তিনটে পাথুরে ধাপ দিয়ে রাস্তা থেকে আলাদা করা।
রাস্তা ফাঁকা, কাজেই পাশের সড়ক থেকে সরু গলিপথ হয়ে আমাদের এদিকে চলে আসা সচল ব্যক্তিটির ওপর আমার চোখ পড়লই। একটু পর জসিম কাকু আর খাদেম চৌধুরীর বাড়ি দুটোকে পাশ কাটাবে সে, আদৌ যদি আরও এগোতে থাকে। লোকটা আমার দৃষ্টি ধরে রাখল, কারণ তার পরনে গাঢ় রঙের শতচ্ছিন্ন ন্যাকড়া নোংরা রংধনুর মতো লাগছে। মিরপুর মাজার থেকে ছিটকে আসা কোনো পাগল? এত সকালবেলা সাধারণত কোনো ভিখারিকে এদিকে দেখা যায় না।
মুখে দাড়ি, হাড্ডিসার, মাথায় গেরুয়া রঙের কাপড় জড়ানো। গরম পড়া সত্ত্বেও ছেঁড়া আধখানা কম্বল কাঁধে ফেলে রেখেছে। তার ওপর বড়সড় নোংরা একটা চটের বস্তা বয়ে আনছে সে। ভাত-রুটি কিংবা টুকিটাকি যা পায়, কুড়িয়ে ভরে রাখে ওটায়।
আমি তাকিয়ে আছি। পাগলটা জসিম কাকুর বাড়ির সামনে দাঁড়াল। একটা হাত আকাশের দিকে তাক করা, অপর হাতটা নেড়ে জসিম কাকুর কাছ থেকে কিছু চাইছে। নিশ্চয় সাহায্য, মানে ভিক্ষাই হবে। জসিম কাকু খুব নিচ-প্রকৃতির বদমেজাজি মানুষ, হাড়কিপটে হিসেবে খুব দুর্নাম, লোকটাকে মোটেও পাত্তা না দিয়ে হাত ঝাঁকাচ্ছেন, অর্থাৎ আপদ বিদায় হতে বলছেন। কিন্তু ভিখারিটা মনে হলো নিচুগলায় ঘ্যানঘ্যান করে যাচ্ছে। তারপর জসিম কাকুর চিৎকার শুনতে পেলাম আমি।
‘ভাগো বলছি, ভাগো, দূর হও এখান থেকে, আমাকে একদম বিরক্ত করবে না!’
তা সত্ত্বেও নাছোড়বান্দা ভিখারি অসহায় কাতর ভঙ্গিতে অনুনয়-বিনয় করতে লাগল। এবার সে পাথরের ধাপ তিনটে বেয়ে ওপরে উঠে পড়ল, রেলিং ধরে ঝাঁকাচ্ছে। ওই ঝাঁকানোটাই কাল হলো। অনুদার জসিম কাকু তাঁর সমস্ত ধৈর্য এক নিমেষে হারিয়ে ফেললেন। লোকটার বুকে দু হাত দিয়ে প্রচণ্ড জোরে ধাক্কা দিলেন তিনি। ভেজা পাথরে পা হড়কে গেল, হাত ছুটে গেল রেলিং থেকে, পাকা ফুটপাতে পিঠ দিয়ে পড়ল লোকটা। আমি তার পা দুটোকে আকাশের গায়ে মোটা দাগ টানতে দেখলাম। আর যে আওয়াজটা শুনেছি, তা শুধু কারও খুলি ফাটলেই সৃষ্টি হতে পারে। বাকি শরীর রাস্তার ওপর পড়লেও লোকটার মাথা পড়েছে প্রথম ধাপটার কিনারায়।
গেট খুলে হন্তদন্ত হয়ে বাগান থেকে রাস্তায় নেমে এলেন জমিস কাকু, লোকটার ওপর ঝুঁকলেন, হাতের কবজি ধরে পালস দেখলেন, বুক পরীক্ষা করলেন। ভয়ে কাবু, তার পরও উপস্থিত বুদ্ধি ধরে রেখেছেন। লোকটার পা ধরে টেনে ফুটপাত থেকে রাস্তায় নামিয়ে দিলেন। রাস্তার ফাঁকা দুটো দিক দ্রুত একবার দেখে নিয়ে বাড়ির ভেতর ঢুকে পড়লেন, বাগানের গেট লাগালেন, বাড়ির ভেতর ঢুকে বন্ধ করে দিলেন সদর দরজা। তিনি নিশ্চিত, তাঁর অনিচ্ছাকৃত অপরাধ কেউ দেখতে পায়নি।
একমাত্র সাক্ষী আমি। একটু পরই এক পথিক পাশ কাটানোর সময় মৃত ভিখারির পাশে থামল। তারপর আরও লোকজন এল। আসতেই থাকল। একসময় আঞ্জুমানে মফিদুল ইসলামের অ্যাম্বুলেন্স এসে লাশ নিয়ে চলে গেল।
এই হলো ঘটনা। এরপর আর কিছু নেই। ব্যাপারটা নিয়ে কেউ কখনো আলাপ করেনি।
আমার কথা যদি বলেন, মুখ না খোলার ব্যাপারে আমি খুব সতর্ক ছিলাম। আমি হয়তো কাজটা ভালো করিনি, কিন্তু প্রবীণ একজন মানুষের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে কী লাভ হতো আমার, যিনি কখনো আমার কোনো ক্ষতি করেননি? ভেবে দেখুন, ভিখারি লোকটাকে মেরে ফেলার কোনো ইচ্ছে তাঁর ছিল না। স্রেফ একটা দুর্ঘটনাই ছিল ওটা। জীবনের শেষ কটা বছর খুনের মামলায় জড়িয়ে ভুগবেন, মনে হয়েছে এটা আমার চাওয়া উচিত নয়। আমি চেয়েছি, শাস্তি যা পাওয়ার তা তিনি নিজের বিবেকের কাছ থেকে পাবেন।
একটু একটু করে ব্যাপারটা আমি ভুলে যাচ্ছি, কিন্তু জসিম কাকুকে যখনই দেখি, অদ্ভুত একটা অনুভূতি নিয়ে আমি চিন্তা করি, ভয়াবহ সত্যটা দুনিয়ায় একমাত্র আমি জানি। কী জানি কেন, তাঁকে আমি এড়িয়ে চলার চেষ্টা করি। সেই ঘটনার পর থেকে তাঁর সঙ্গে কথা বলার সাহস হয়নি আমার।
১৯৮৯ সালে আমার বয়স ছাব্বিশ, ভাষা আর সাহিত্যের ওপর লেখাপড়া শেষ করে আমি এখন কলেজে পড়ানোর জন্য প্রায় তৈরি। খাদেম চৌধুরীর বড় মেয়ে তানি আমাকে নয়, বিয়ে করেছে অন্য এক তরুণকে। কে জানে তানিকে সে আমার মতো ভালোবাসতে পারছে কি না, কিংবা তানিকে পাওয়ার অধিকার আমার চেয়ে তার বেশি ছিল কি না।
যা-ই হোক, ওই সময় তানি সন্তানসম্ভবা, প্রসব হতে খুব বেশি দিন আর বাকি নেই। আমার চোখের সামনে প্রতিদিন আরও অপরূপ হয়ে উঠছে তানি। আগের মতোই নিজেদের সুন্দর বাড়িটায় থাকে সে, স্বামীকে সঙ্গে নিয়ে।
আমার রেজাল্ট বেরোতে দেরি হচ্ছে, সকালবেলা কয়েকজন ছাত্রকে বাড়িতে বসে ব্যাকরণ পড়াই আমি। পড়ানোর ফাঁকে, আমার যেমন অভ্যেস, মুখ তুলে এদিক-ওদিক তাকাই। ডিসেম্বরের ঠান্ডা হিম সকালটিতেও চোখ বুলাচ্ছি রাস্তার ওপর।
হঠাৎ আমার হূৎপিণ্ড ডাঙায় তোলা মাছের মতো লাফাতে শুরু করল। তারপর আমার সন্দেহ হলো, হয় আমি পাগল হয়ে গেছি আর নয়তো দৃষ্টিভ্রমের শিকার।
রাস্তা ধরে হেঁটে আসছে চার বছর আগে দেখা সেই ভিখারি বা পাগল, জসিম কাকু যাকে খুন করেছিলেন। পরনে সেই রংচঙে, নোংরা ন্যাকড়া। মাথায় গেরুয়া রঙের কাপড় জড়ানো। কাঁধে ছেঁড়া আধখানা কম্বল। মুখে দাড়ি, হাড্ডিসার শরীর। এক হাতে বোঝা—সেই চটের বস্তাটা।
ছাত্রদের কথা ভুলে গিয়ে লাফ দিয়ে জানালার সামনে চলে গেলাম। হাঁটার গতি ধীরে ধীরে কমিয়ে আনছে পাগলটা, ভাবটা যেন সে তার গন্তব্যে পৌঁছে গেছে।
‘লোকটা প্রাণ ফিরে পেয়েছে?’ ভাবলাম আমি। ‘জসিম কাকুর ওপর প্রতিশোধ নেবে?’
কিন্তু লোকটা ওই বাড়ির সামনে থামল না। বাগান আর লোহার গেটকে পাশ কাটিয়ে হাঁটছে সে, পাশ কাটাল রেলিংটাকেও। তবে থামল চৌধুরীদের বাড়ির গেটে। ঠিক থামলও না, ওদের গেট খুলে ভেতরে ঢুকে পড়ল। পাথর ফেলা সরু পথ ধরে বাড়ির দরজার সামনে চলে গেল। তারপর আধখোলা কবাট পুরোটা ফাঁক করে ঢুকে পড়ল ভেতরে।
‘এখনই আসছি!’ ছাত্রদের বসতে বলে ছুটলাম আমি। উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় পাগল হয়ে যাচ্ছি। এলিভেটরে চড়ে নিচে নামলাম, ছুটলাম রাস্তা ধরে, তানিদের বাড়ির গেটে পৌঁছে হাঁপাচ্ছি। ভেতরে যখন ঢুকেছে, একসময় তো লোকটা বেরোবে। আমি অপেক্ষা করছি।
কিন্তু এ রকম অবস্থায় কি স্থির থাকা সম্ভব? ওই লোক কি আমার-আপনার মতো সাধারণ কেউ? প্রবল উত্তেজনায় বাড়িটার সামনে পায়চারি করছি; না পারছি ভেতরে ঢুকতে, না পারছি বাইরে থাকতে। ওদের কেউ যদি দরজা খুলে বাইরে বের হতো, তাকে আমি লোকটার কথা জিজ্ঞেস করতে পারতাম। কিংবা সতর্ক করতে পারতাম।
কী বলতাম? বলতাম তোমাদের বাড়িতে নতুন জীবন ফিরে পাওয়া একজন লোক ঢুকে পড়েছে? শুনে ওরা এ রকম ধরে নেবে না তো, তানিকে বিয়ে করতে না পেরে আমি পাগল হয়ে গেছি?
দেখতে দেখতে চল্লিশ মিনিট হয়ে গেল, লোকটা তানিদের বাড়ি থেকে বেরোচ্ছে না। এরপর আর নিজেকে আমি ধরে রাখতে পারলাম না। গেট খুলে, দরজা ঠেলে ঢুকে পড়লাম বাড়ির ভেতর।
চোখমুখে অপার হাসি আর আনন্দ নিয়ে আমার সামনে পড়লেন তানির মা। তিনি যেন আমার অপেক্ষাতেই দরজার সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন, কিংবা বাইরে বেরোতে যাচ্ছিলেন। ‘কী চাও...কে তুমি...আরে, তুমি? এখানে? কী আশ্চর্য!’
তানির মা চিরকাল আমার প্রতি সদয়। আমার মুখে-মাথায় হাত বুলিয়ে দিলেন তিনি। কিন্তু বাড়ির ভেতর কী ঘটছে আমি ঠিক বুঝতে পারলাম না। বাড়ির সবাইকে সামনের ঘরে দেখা যাচ্ছে। সবাই খুব উত্তেজিত। ভীষণ খুশি। তারপর বুঝলাম।
মাত্র আধঘণ্টা আগে মা হয়েছে তানি। যিনি খবরটা দিলেন, সেই বিজয়ী প্রতিদ্বন্দ্বীর সঙ্গে বাধ্য হয়ে হ্যান্ডসেক করতে হলো আমাকে।
প্রসঙ্গটা কীভাবে তুলব বুঝতে পারছি না। ভাবলাম, নাকি চুপ করে থাকাটাই ভালো? কিন্তু এ রকম একটা সময় হঠাৎ আমার অনধিকার প্রবেশ একটা ব্যাখ্যা দাবি করে না? দ্বিধায় পড়ে আমি মধ্যপন্থা অবলম্বন করলাম। ওদের বললাম, ‘বেল না বাজিয়ে ঢুকে পড়লাম, তার কারণ নোংরা একটা বস্তা নিয়ে আমি একজন ভিখারিকে আপনাদের বাড়িতে ঢুকতে দেখেছি। ভাবলাম কিছু চুরি করে কিনা...।’
আমার দিকে অবাক হয়ে তাকাল ওরা। ভিখারি? বস্তা? কিন্তু তা তো সম্ভব নয়। ওরা সবাই সামনের এই বৈঠকখানায় কয়েক ঘণ্টা হলো বসে আছে। কই, কাউকে তো বাড়ির ভেতর ঢুকতে দেখেনি।
মান-সম্মান বাঁচানোর জন্য আমাকে বলতে হলো, ‘তা হলে দেখতে ভুল করেছি আমি।’
তানির স্বামী আমাকে তানির কামরায় নিয়ে গেল। এ রকম পরিস্থিতিতে কী বলতে হয় জানি না। তানিকে বললাম, ‘খুশির খবর। ভালো থাকো।’ শিশুর দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করলাম, ‘কী নাম রাখবে?’
তানি জবাব দিল, ‘আমার সাত কি আট নম্বর দেবর ফোন করে জানিয়েছে, ওর নাম রাখতে হবে শক্তি।’
মনে মনে একটা বিস্ময়ের ধাক্কা খেলাম। আমার আর তানির ব্যক্তিগত একটা মুহূর্তে আমরা দুজন একমত হয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম, বিয়ের পর আমাদের প্রথম সন্তান ছেলে হলে তার নাম রাখা হবে শক্তি। কি না কি ধরা পড়ে যায়, ভয়ে আমি আর তানির দিকে তাকালামই না। আর কিছু না বলে বিদায় নিয়ে চলে এলাম ওদের ওখান থেকে।
বাড়ি ফিরে ভাবলাম, ‘এই লোকই যে সেই ভিখারি, তাতে কোনো সন্দেহ নেই আমার মনে। একেই জসিম কাকু মেরে ফেলেছিলেন। লোকটা প্রতিশোধ নিতে আসেনি, বরং তানির ছেলে হিসেবে পুনর্জন্ম নিতে এসেছিল।’
যা-ই হোক, দু-তিন দিন পর আমার বিশ্লেষণ উদ্ভট বলে মনে হলো এবং ধীরে ধীরে সব আবার আমি ভুলে গেলাম।
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সম্পূর্ণই ভুলে যাওয়ার কথা, কিন্তু ১৯৯৯ সালের একটা ঘটনা আবার আমাকে সব মনে করিয়ে দিল। বয়স বাড়ছে, যত দিন যাচ্ছে ততই বুঝতে পারছি আমার ক্ষমতা কত কম। জানালার সামনে বসে বই পড়ে অবসর সময় কাটাই। তবে বই খুলে মুখ তোলার অভ্যাসটা এখনো আমার আছে।
তানির ছেলে, শক্তি, ওদের বাড়ির রেলিং দেওয়া ছাদে একা একা খেলছে। ওর বয়সী একটা ছেলেকে এই কাণ্ডজ্ঞানহীন খেলাটা ঠিক মানাচ্ছে না। ও নিশ্চয়ই ওর বাপের মতো কম বুদ্ধি পেয়েছে। ও আমার ছেলে হলে আনন্দ পাওয়ার জন্য এ রকম একটা কর্কশ খেলা খেলত না।
রেলিংয়ের মাথায় টিনের কয়েকটা খালি কৌটা সাজিয়েছে সে, তারপর চার গজ দূর থেকে নুড়িপাথর ছুড়ে ওগুলোর একটায় লাগানোর চেষ্টা করছে। স্বভাবতই প্রায় সব পাথর ছুটে গিয়ে পাশের বাড়ির বাগানে পড়ছে। আর ওই বাগানটার মালিক আমাদের পাড়াতুতো জসিম কাকু। যাঁকে সবাই বদমেজাজি হিসেবে ভয় পায়।
জসিম কাকু এ মুহূর্তে বাগানে নেই। কিন্তু গাছের প্রচুর ফুল নষ্ট হয়েছে দেখলে তিনি না আবার রাগে [হিতাহিত] জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন।
আর ঠিক সেই মুহূর্তে দরজা খুলে বাড়ি থেকে বাগানে বেরোলেন জসিম কাকু। এত দিনে একেবারে থুত্থুড়ে বুড়ো হয়ে গেছেন তিনি, কুঁজো হয়ে এক পা-দুই পা করে হাঁটেন, হাতে ধরা লাঠিটা ঠকঠক করে কাঁপে। বাগানে তিনি থামলেন না, সরু পাকা পথটা ধরে গেটের দিকে হাঁটছেন। নষ্ট হওয়া ফুলগুলো এখনো তিনি দেখতে পাননি। একটু স্বস্তি বোধ করলাম। বাগান থেকে রাস্তায় বেরোনোর জন্য লোহার গেটটা খুললেন তিনি, ধাপ তিনটে টপকে ফুটপাতে নামার প্রস্তুতি নিচ্ছেন আস্তে-ধীরে।
ওই একই সময়ে শক্তি—জসিম কাকুকে সে দেখতে পাচ্ছে না—অবশেষে টিনের একটা কৌটায় পাথর লাগাতে পারল। কান ঝালাপালা করা বিচ্ছিরি একটা আওয়াজ হলো। রেলিং থেকে ছিটকে গিয়ে ছাদের কার্নিশে দু-তিনটে বাড়ি খেল, তারপর পড়ল পাশের বাগানের এক ধারে—প্রতিটি ধাক্কা প্রচণ্ড কর্কশ শব্দ ছড়াল। জসিম কাকু তখন ছোট্ট সিঁড়িটার মাঝখানে রয়েছেন। কর্কশ টিনের একাধিক আওয়াজ চমকে দিল তাঁকে, আকস্মিক রাগে অন্ধ হয়ে সেদিকে ঘুরতে গেলেন তিনি, অমনি তাঁর পা হড়কে গেল, ভারসাম্য হারিয়ে পড়ে গেলেন সিঁড়ির ওপর, প্রথম ধাপটায় বাড়ি খেয়ে ফেটে খেল খুলি।
আমি সবটুকুই দেখলাম, তবে শিশুটি জসিম কাকুকে, কিংবা জসিম কাকু শিশুটিকে দেখেননি। কোনো কারণে খেলা ছেড়ে ছাদ থেকে নেমে গেল শক্তি। কয়েক মুহূর্তের মধ্যে জসিম কাকুর লাশকে ঘিরে লোকজনের ভিড় জমে গেল। সবার কাছেই ব্যাপারটা পরিষ্কার যে দুর্ঘটনাবশত নিজের বাড়ির সামনে পড়ে মারা গেছেন তিনি।
দুপুরের খানিক আগে রাস্তা আর ফুটপাতের ওপর লোকজন জড়ো হয়েছে। একটু পরই বাগানের ভেতর ফাঁকা জায়গায় জসিম কাকুর জানাজা পড়া হবে। জসিম কাকুর আত্মীয়স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশীদের সঙ্গে আমিও আছি।
হঠাৎ দেখলাম লোকজন চোখমুখে অস্বস্তি আর অসন্তোষ নিয়ে দুই ভাগ হয়ে দুই পাশে সরে যাচ্ছে। কেউ কেউ এমনকি নাকে রুমালও চাপা দিচ্ছে। কী ব্যাপার বোঝার জন্য ভ্রূ কুঁচকে তাকিয়ে আছি। তারপর দেখতে পেলাম তাকে। সেই ভিখারি, জসিম কাকু যাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে মেরে ফেলেছিলেন। গায়ে বহুরঙা নোংরা ন্যাকড়া, মাথায় হলুদ পট্টি, একটা চটের বস্তা টেনে আনছে। লোকজনের ভিড় ঠেলে, কারও দিকে না তাকিয়ে, সোজা চলে গেল সে। একসময় তাকে আমি আর দেখতে পেলাম না। যেদিক থেকে এসেছিল সেদিকেই ফিরে গেল—দুবার।
জসিম কাকুকে কবর দিয়ে ফিরে আসার পর দুঃসংবাদটা জানতে পারলাম আমি। তানির ছেলে শক্তিকে কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। নেই তো নেই-ই। চৌধুরী পরিবার হন্যে হয়ে কোথাও আর খুঁজতে বাকি রাখল না, কিন্তু আজও সেই ছেলের কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি। ওদের অনুসন্ধান থেমে নেই। মিথ্যে আশা নিয়ে আজও ওরা শক্তিকে খুঁজছে। ওদেরকে আমার থামতে বলতে মন চায় না।
[মূল: ফার্নান্দো সরেনটিনো]
This is the largest online Bengali books reading library. In this site, you can read old Bengali books pdf. Also, Bengali ghost story books pdf free download. We have a collection of best Bengali books to read. We do provide kindle Bengali books free. We have the best Bengali books of all time. We hope you enjoy Bengali books online free reading.
Labels:
Abdul Hakim,
Anubad,
ebooks,
Short-stories,
অনুবাদ,
ই-বই,
ছোটগল্প,
শেখ আবদুল হাকিম
Authors
- অগ্নিপুত্র
- অজয় দাশগুপ্ত
- অজিত রায়
- অজিতকুমার দত্ত
- অতুলচন্দ্র গুপ্ত
- অদিতি ফাল্গুনী
- অদ্বৈত মল্লবর্মণ
- অদ্রীশ বর্ধন
- অনন্যা
- অনীশ দাস অপু
- অনীশ দেব
- অনুবাদ
- অন্তহীন
- অন্নদাশংকর রায়
- অন্যদিন
- অন্যান্য
- অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর
- অভিজিৎ রায়
- অভিধান
- অভ্র বসু
- অমর মিত্র
- অমরত্ব
- অমরেন্দ্র চক্রবর্তী
- অমর্ত্য সেন
- অমল দাশগুপ্ত
- অমিতাভ ঘোষ
- অমিতাভ চৌধুরী
- অরবিন্দ চক্রবর্তী
- অরবিন্দু আডিগা
- অরুণ সোম
- অরুন্ধতী মুখোপাধ্যায়
- অরুন্ধতী রায়
- অর্ঘ দাস
- অর্ণব সাহা
- অর্ধেক জীবন
- অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত
- অশোক ঘোষ
- অশোক মিত্র
- অ্যাইজাক আজিমভ
- অ্যালান মার্কস
- অ্যালেক্স রাদারফোর্ড
- আইন
- আকবর আলি খান
- আখতার হুসেন
- আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
- আজহার ইসলাম
- আজিজুল হক
- আত্মঘাতী বাঙ্গালী
- আত্মজীবনী
- আত্মপক্ষ
- আনন্দবাজার
- আনন্দমেলা
- আনন্দলোক
- আনা ফ্রাঙ্ক
- আনিসুজ্জামান
- আনিসুল হক
- আনু মুহাম্মদ
- আনোয়ার হোসেন মঞ্জু
- আন্দালিব রাশদী
- আপন ও পরবুদ্ধিজীবী
- আবদুল করিম সাহিত্য বিশারদ
- আবদুল গাফফার চৌধুরী
- আবদুশ শাকুর
- আবদুস সাঈদ
- আবদেল মাননান
- আবীর হাসান
- আবু ইসহাক
- আবু জাফর
- আবু জাফর শামসুদ্দীন
- আবু মোহাম্মদ ফজলুল করিম
- আবু সাইয়িদ
- আবুল আহসান চৌধুরী
- আবুল কালাম মনজুর মোরশেদ
- আবুল কাশেম
- আবুল ফজল
- আবুল বাশার
- আবুল হাসান
- আব্দুল মান্নান সৈয়দ
- আমাদের বইমেলা
- আমার ছেলেবেলা
- আয়েশা ফয়েজ
- আরজ আলী মাতুব্বর
- আরতি দাস
- আরব্য রজনী
- আলফ্রেড হিচকক
- আলম খোরশেদ
- আলমগীর রহমান
- আলাউদ্দিন আল আজাদ
- আলি দস্তি
- আলী আহমদ
- আলী যাকের
- আলেকজান্দার দ্যুমা
- আলেক্সেই তলস্তয়
- আলোর গন্ধ
- আশাপূর্ণা দেবী
- আশীফ এন্তাজ রবি
- আংশুমান চক্রবর্তী
- আসজাদুল কিবরিয়া
- আসাদ চৌধুরী
- আসাদুজ্জামান নূর
- আহমদ ছফা
- আহমদ রফিক
- আহমদ শরীফ
- আহমাদ মোস্তফা কামাল
- আহসান হাবিব
- আহসান হাবীব
- ই-বই
- ই-বুক
- ইতিহাস
- ইত্তেফাক
- ইন্দিরা গান্ধী
- ইফতেখার আমিন
- ইবনে ইসহাক
- ইমদাদুল হক মিলন
- ইয়স্তেন গার্ডার
- ইয়ান মার্টেল
- ইয়াসমীন হক
- ইরফান হাবিব
- ইরা লেভিন
- ইলা মিত্র
- ইশতিয়াক আহমেদ
- ঈদ সংখ্যা
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
- উইল ডুরান্ট
- উইলবার স্মিথ
- উজ্জ্বল কুমার দাস
- উজ্জ্বল চক্রবর্তী
- উজ্জ্বলকুমার দাস
- উত্তম কুমার
- উত্তরঙ্গ
- উৎপলকুমার দত্ত
- উনিশ কুড়ি
- উন্মাদ
- উপন্যাস
- উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী
- উম্মে মুসলিমা
- উল্লাস মল্লিক
- উল্লাসকর দত্ত
- ঊপন্যাস
- ঋতুপর্ণ ঘোষ
- ঋত্বিক ঘটক
- এ কে খন্দকার
- এ টি এম শামসুদ্দীন
- এ বি এম মূসা
- এ. জি. স্টক
- এ. পি. জে. আবদুল কালাম
- এ. বি. গুথরী
- এইচ এম মনিরুজ্জামান
- একজন জলদাসীর গল্প
- একুশের বইমেলা
- এখানে ওজন মাপা হয়
- এটিএম শামসুল হুদা
- এডওয়ার্ড সাঈদ
- এডগার অ্যালান পো
- এন্থনি হোপ
- এফ. করিম
- এম আর আখতার মুকুল
- এম.এ.খান
- এলিস মুনরো
- এষা দে
- এস এম সুলতান
- এহসান উল হক
- এ্যারিস্টটল
- ঐতিহাসিক উপন্যাস
- ওমেগা পয়েন্ট
- ওরহান পামুক
- কঙ্কর সিংহ
- কথামালা
- কন্স্তান্তিন উশিন্স্কি
- কবরখানার চাবি
- কবি
- কবিতা
- কবীর চৌধুরী
- কবীর সুমন
- কমলকুমার মজুমদার
- কমলেন্দু সরকার
- কমিকস
- কম্পিউটার
- করুণা রাণী সাহা
- কলকাতা
- কলাম
- কল্যাণী দত্ত
- কাজলের দিনরাত্রি
- কাজি মাহবুব হোসেন
- কাজী আনোয়ার হোসেন
- কাজী ইমদাদুল হক
- কাজী গোলাম গউস সিদ্দিকী
- কাজী নজরুল ইসলাম
- কাজী মাহবুব হাসান
- কাটপেষ্ট
- কাফকা
- কাফি খাঁ
- কামরুদ্দীন আহমদ
- কামাল চৌধুরী
- কামিলা শামসি
- কায়কোবাদ
- কার্ল মার্ক্স
- কালকূট
- কালি ও কলম
- কালিদাস
- কালীপ্রসন্ন বন্দ্যোপাধ্যায়
- কালেরকন্ঠ
- কিউ.এন. জামান
- কিঙ্কর আহসান
- কিঙ্কর আহ্সান
- কিশোর আলো
- কিশোর ভারতী
- কিশোর সাহিত্য
- কুটুমিয়া
- কুসুমকুমারী দাস
- কৃষণ চন্দর
- কৃষ্ণেন্দু মুখোপাধ্যায়
- কেতাবি খবর
- কোরানশরিফ
- কৌরব
- ক্যাপিটাল
- ক্যারেন আর্মস্ট্রং
- ক্লদ লেভিং স্ত্রস
- ক্লিনটন বুথ সিলি
- ক্ষিতীশ সরকার
- খবর
- খুশবন্ত সিং
- খেলাধুলা
- গঙ্গা
- গজেন্দ্রকুমার মিত্র
- গণিত
- গল্প
- গল্প সংকলন
- গান্ধি
- গান্ধী
- গাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেস
- গিরীশচন্দ্র সেন
- গীতিকা
- গুলবদন বেগম
- গোধূলি
- গোপাল ভাঁড়
- গোলাম মওলা নঈম
- গোলাম মুরশিদ
- গোঁসাইবাগানের ভূত
- গৌতম ভদ্র
- গ্রন্থ পরিচিতি
- গ্রামসি
- গ্রেজিয়া দেলেদ্দা
- ঘনাদা
- চন্দ্রিল ভট্টাচার্য
- চল অচিনপুরে
- চলচ্চিত্র
- চার্লস ডারউইন ও বিবর্তনবাদ
- চিঙ্গিস আইৎ্মাতভ
- চিঠিপত্র
- চিত্তরঞ্জন মাইতি
- চিত্রনাট্য
- চিত্রা দেব
- চিনুয়া আচেবে
- চিলেকোঠার সেপাই
- চেতন ভগত
- ছোটগল্প
- জওহরলাল নেহরু
- জগদস্বাপ্রসাদ দীক্ষিত
- জগদীশ গুপ্ত
- জগন্নাথ প্রামাণিক
- জন গ্রিসহাম
- জয় গোস্বামী
- জয়শ্রী গঙ্গোপাধ্যায়
- জর্জ অরওয়েল
- জর্জ লুকাস
- জলদাসীর গল্প
- জলপুত্র
- জসিমউদ্দিন মন্ডল
- জসীমউদ্দিন
- জসীমউদ্দীন
- জহির রায়হান
- জাকির তালুকদার
- জাফর আলম
- জাফর ইকবাল
- জাহানারা ইমাম
- জি এইচ হাবিব
- জীবন স্মৃতি
- জীবনতারা হালদার
- জীবনানন্দ
- জীবনানন্দ ও কল্লোল যুগ
- জীবনানন্দ দাশ
- জীবনীগ্রন্থ
- জুকারবার্গের দুনিয়া
- জুলভার্ন
- জে কে রাওলিং
- জে বি এস হ্যালডেন
- জে বি বিউরি
- জেমস ওয়াইজ
- জেরোম কে জেরোম
- জোকস
- জোছনা ও জননীর গল্প
- জ্যাক দেরিদা
- জ্যোতি বসু
- জ্যোতিভূষণ চাকী
- জ্যোতিরিন্দ্র নন্দী
- জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর
- ঝুম্পা লাহিড়ি
- টেকচাঁদ ঠাকুর
- ডঃ নীহার কুমার সরকার
- ডঃ মোহাম্মদ হাননান
- ডঃ সুশীলকুমার দে
- ড: ভবানীপ্রসাদ সাহু
- ড. ইসরাইল খান
- ড. নূরুন নবী
- ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
- ড. মোহাম্মদ আবদুর রশীদ
- ড. সুনীল কুমার মুখোপাধ্যায়
- ডক্টর রমেশচন্দ্র মজুমদার
- ডক্টর হরিশংকর শ্রীবাস্তব
- ডরিস লেসিং
- ডাকঘর
- ডেল কার্নেগী
- ড্যান ব্রাউন
- ড্রাগনের মুখোশ
- তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দায়ভার
- তপন বাগচী
- তপন রায়চৌধুরী
- তপন শাহেদ
- তপন সিনহা
- তপশ্রী
- তমাল বন্দ্যোপাধ্যায়
- তসলিমা নাসরিন
- তাকাশি হাইয়াকাওয়া
- তানজীম রহমান
- তানবীরা তালুকদার
- তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
- তারেক মাসুদ
- তারেক শামসুর রেহমান
- তাহমিমা আনাম
- তিলোত্তমা মজুমদার
- ত্রিপুরা বসু
- ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায়
- দর্শন
- দান্তে
- দিলারা জামান
- দিলীপ কুমার মুখোপাধ্যায়
- দিলীপ দাস
- দীনেশচন্দ্র সেন
- দুলিরামের বউ
- দুলেন্দ্র ভৌমিক
- দেবব্রত মুখোপাধ্যায়
- দেবযান
- দেবাশিস ঘোষ
- দেবাশীষ দেব
- দেবীপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায়
- দেবেশ রায়
- দেশ
- দেশ কবিতা সংকলন
- দেশ গল্প
- দ্বিজেন শর্মা
- দ্য গুড মুসলিম
- ধর্ম
- ধীরাজ ভট্টাচার্য
- ধীরেশচন্দ্র ভট্টাচার্য
- ধূর্জটিপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়
- নচিকেতা চক্রবর্তী
- নতুন বাড়ি
- নবকল্লোল
- নবকুমার বসু
- নবনীতা দেব সেন
- নবারুণ ভট্টাচার্য
- নবারুন ভট্টাচার্য
- নবীন চাওলা
- নবেন্দু ঘোষ
- নরেন্দ্রনাথ মিত্র
- নলিনী দাস
- নলিনী বাবু BSc
- নাগীব মাহফুজ
- নাজিম মাহমুদ
- নাটক
- নারায়ণ দেবনাথ
- নাসরীন জাহান
- নাসিমা আনিস
- নিকোলাই গোগোল
- নিকোলাই তিখনভ
- নিমাই ভট্টাচার্য
- নিরঞ্জন মজুমদার
- নির্বাসনের কথা
- নির্মলেন্দু গুণ
- নিশাত জাহান রানা
- নীতীশ সেনগুপ্ত
- নীরদচন্দ্র চৌধুরী
- নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী
- নীহাররঞ্জন গুপ্ত
- নেসার আহমেদ
- নোবেল প্রাইজ
- পঞ্চতন্ত্র
- পত্র সাহিত্য
- পত্রিকা
- পরমা
- পরশুরাম
- পরিতোষ সেন
- পরিমল ভট্টাচার্য
- পল্লীকবি জসীমউদ্দীনের নকশী কাঁথার মাঠ
- পাওলো কোয়েলহো
- পাঠ্যপুস্তক
- পাপিয়া ভট্টাচার্য
- পাবলো নেরুদা
- পারভেজ হোসেন
- পারমিতা ঘোষ মজুমদার
- পার্থ চট্টোপাধ্যায়
- পি জি ওডহাউস
- পিনাকী ঘোষ
- পিয়াস মজিদ
- পিরিমকুল কাদিরভ
- পুজাবার্ষিকী
- পুণ্যলতা চক্রবর্তী
- পুলক বন্দোপাধ্যায়
- পুশকিন
- পূরবী বসু
- পূর্ণিমা মিত্র
- পূর্ণেন্দু পত্রী
- পৃথ্বীরাজ সেন
- পৌলমী সেনগুপ্ত
- প্রচেত গুপ্ত
- প্রডিজি
- প্রতিভা বসু
- প্রথম আলো
- প্রদোষ চৌধুরী
- প্রফুল্ল রায়
- প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী
- প্রফেসর আব্দুর রাজ্জাক
- প্রফেসর মুহম্মদ ইউনূস
- প্রবন্ধ
- প্রবীর ঘোষ
- প্রবোধকুমার সান্যাল
- প্রমথ গুপ্ত
- প্রমথ চৌধুরী
- প্রমথনাথ বিশী
- প্রশান্ত দাস
- প্রসেনজিত দাশগুপ্ত
- প্রিসিলা রাজ
- প্রীতি কুমার মিত্র
- প্রেমচন্দ
- প্রেমময় দাশগুপ্ত
- প্রেমেন্দ্র মজুমদার
- প্রেমেন্দ্র মিত্র
- ফওজুল করিম
- ফকির লালন সাঁই
- ফজলুল আলম
- ফয়েজ আলম
- ফরিদুর রেজা সাগর
- ফল্গু কর
- ফাউনটেনপেন
- ফাতেমা জাহেরা সুলতানা
- ফাতেমা ভুট্টো
- ফারহানা মিলি
- ফারুক চৌধুরী
- ফিরে পাওয়া
- ফিরোজা বেগম
- ফিলিপ কে. হিত্তি
- ফেরদৌসী
- ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণী
- ফেরদৌসী মজুমদার
- ফেলুদা
- ফ্রানৎস কাফকা
- ফ্রেডরিক এঙ্গেলস
- ফ্রেডরিখ ফরসাইথ
- বই
- বই আলোচনা
- বই কেনা
- বইমেলা
- বইমেলা ২০১১
- বইয়ের দুনিয়া
- বইয়ের দেশ
- বঙ্কিম রচনাবলী
- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
- বদরুদ্দীন উমর
- বদিউদ্দিন নাজির
- বদিউর রহমান
- বনফুল
- বনসাই
- বরিস পাস্টেরনাক
- বরুণ মজুমদার
- বরেন বসু
- বর্তমান
- বশীর বারহান
- বাউল
- বাণী বসু
- বারাক ওবামা
- বার্ট্রান্ড রাসেল
- বাংলা ইপাব
- বাংলা একাডেমি
- বাংলা কবিতা
- বাংলা বই
- বাংলা রহস্য গল্প
- বাংলাদেশ
- বাংলাভাষা
- বাংলার পাখি
- বাল্মীকি
- বি এম বরকতউল্লাহ
- বিকাশ ভট্টাচার্য
- বিজনবাবুর রহস্যময় ছবি
- বিজয়া রায়
- বিজিত ঘোষ
- বিজ্ঞান
- বিজ্ঞান তৃষা
- বিধান চন্দ্র পাল
- বিপুল দাস
- বিপ্লব দাশগুপ্ত
- বিবেকানন্দ ঝা
- বিবেকানান্দ
- বিভাস দাসগুপ্ত
- বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
- বিমল কর
- বিমল মিত্র
- বিমল মুখার্জি
- বিমল রায়
- বিষ্ণু প্রভাকর
- বীরবল
- বুদ্ধদেব গুহ
- বুদ্ধদেব বসু
- বুলবুল চৌধুরী
- বৃক্ষকথা
- বৃন্দাবন কর্মকার
- বেগম রোকেয়া
- বেঞ্জামিন ওয়াকার
- বেলাল চৌধুরী
- বেলাল বেগ
- বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীর
- ব্যাকরণ
- ভক্তি প্রসাদ মল্লিক
- ভগত সিং
- ভাঙা বাড়ির রহস্য
- ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়
- ভি এস নইপাল
- ভিক্টর হুগো
- ভিন ভাষার চারটি গল্প
- ভুল ভোর
- ভূতের গল্প
- ভূমেন্দ্র গুহ
- ভ্রমণ কাহিনী
- ভ্রমন কাহিনী
- ভ্সেভলোদ নেস্তাইকো
- মঈদুল হাসান
- মঈনুল আহসান সাবের
- মওদুদ আহমদ
- মকবুল ফিদা হুসেইন
- মঞ্জু সরকার
- মণিলাল গঙ্গোপাধ্যায়
- মতি নন্দী
- মতিউর রহমান
- মনসুর মুসা
- মনিরউদ্দীন ইউসুফ
- মনের মানুষ
- মনোরঞ্জন রায়
- মন্দাক্রান্তা সেন
- মফিদুল হক
- মমতা ব্যানার্জি
- মমতাজ শহীদ
- মমতাজউদদীন আহমদ
- মলয় বসু
- মল্লিকা সেনগুপ্ত
- মশিউল আলম
- মহাদেব সাহা
- মহাভারত
- মহাশ্বেতা দেবী
- মহিউদ্দিন আহমদ
- মহুয়ার বান্ধবী
- মাই নেম ইজ রেড
- মাইক জান
- মাইকেল মধুসূদন দত্ত
- মাওলানা ভাসানী
- মাজহারুল ইসলাম
- মাঠরঙ্গ
- মাদার তেরিজা
- মানদা দেবী
- মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
- মান্না দে
- মামুনুর রশীদ
- মারিও পূজো
- মাসরুর আরেফিন
- মাসুদ রানা
- মাসুদুজ্জামান
- মাহবুব আলম
- মাহবুবুল আলম
- মাহবুবুল হক
- মাহমুদুল হক
- মিখহল শলোখফ
- মিগেল দে থের্ভান্তেস সাভেদ্রা
- মিজানুর রহমান কল্লোল
- মির্জা গালিব
- মিশেল ফুকো
- মিহির সেনগুপ্ত
- মীজানুর রহমান
- মীনাক্ষী দত্ত
- মীর মশাররফ হোসেন
- মীর মোশাররফ হোসেন
- মুক্তিযুদ্ধ
- মুখোমুখি
- মুজফফর আহমদ
- মুনতাসীর মামুন
- মুনীর আহমেদ
- মুনীর চৌধুরী
- মুহম্মদ জালালউদ্দীন বিশ্বাস
- মুহম্মদ নূরুল হুদা
- মুহম্মদ হান্নান
- মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান
- মেঘের উপর বাড়ি
- মেজর কামরুল হাসান ভূঁইয়া
- মৈত্রেয়ী দেবী
- মোঃ আবদুল হামিদ
- মোজাফফ্র হোসেন
- মোতাহের হোসেন চৌধুরী
- মোনাজাত উদ্দিন
- মোবাশ্বের আলী
- মোবাশ্বের খানম
- মোশাররফ হোসেন ভূঞা
- মোস্তফা কামাল
- মোস্তফা সরয়ার ফারুকী
- মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী
- মোহাম্মদ আবদুল হাই
- মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন
- মোহিতলাল মজুমদার
- মৌ ভট্টাচার্য
- মৌর্য যুগ
- ম্যাক্সিম গোর্কি
- ম্যাজিক
- যতীন সরকার
- যদুনাথ সরকার
- যশোধরা রায়চৌধুরী
- যশোবন্ত সিংহ
- যামিনীকান্ত সোম
- যাযাবর
- যুগান্তর
- রং পেন্সিল
- রইসউদ্দিন আরিফ
- রকিব হাসান
- রচনাবলী
- রচনাসমগ্র
- রঞ্জন
- রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়
- রঞ্জিত মজুমদার
- রঞ্জিত সেন
- রফিক উল ইসলাম
- রফিক-উম-মুনীর চৌধুরী
- রফিকুর রশীদ
- রবিঠাকুর
- রবিশংকর
- রবিশংকর বল
- রবীন্দ্র কুমার দাশগুপ্ত
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
- রমাপদ চৌধুরী
- রমেন মজুমদার
- রমেশদা’র আত্মকথা
- রম্যরচনা
- রশীদ করিম
- রশীদ হায়দার
- রহস্য পত্রিকা
- রহীম উদ্দীন সিদ্দিকী
- রাও ফরমান আলী
- রাজনীতি
- রাজশেখর বসু
- রাজা রামমোহন রায়
- রাজেশ বসু
- রাফিক হারিরি
- রামকিঙ্কর বেইজ
- রামচন্দ্র গুহ
- রামতনু লাহিড়ী
- রামশরণ শর্মা
- রায়হান আবীর
- রাশিফল
- রাসসুন্দরী দাসী
- রাহুল সাংকৃত্যায়ন
- রিচার্ড ডকিন্স
- রিজিয়া রহমান
- রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ
- রুশ অনুবাদ
- রূপক সাহা
- রূপকথা
- রেজা ঘটক
- রেজাউর রহমান
- রোকন রহমান
- রোজা লুক্সেমবুর্গ
- রোনডা বার্ন
- রোববার
- রোমিলা থাপার
- লাবণ্য দাশ
- লালন
- লালবিহারী দে
- লি কুন শিন
- লিওনার্দ ম্লডিনাও
- লিলিয়ান তুমি অন্ধ বালিকা
- লীলা মজুমদার
- লুৎফর রহমান রিটন
- লুস্যুন
- লেখক
- লেনিন
- লেভ কাস্সিল
- লেম্যান ফ্রাঙ্ক বউম
- শ ম রেজাউল করিম
- শওকত আলী
- শওকত ওসমান
- শওকত হোসেন
- শংকর
- শংকরলাল ভট্টাচার্য
- শকুন্তলা
- শক্তিপদ রাজগুরু
- শঙ্কু মহারাজ
- শঙ্খ ঘোষ
- শচীন দেববর্মন
- শফিকুর রহমান
- শরৎচন্দ্র
- শরৎচন্দ্র রচনাবলী
- শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়
- শহিদ হোসেন খোকন
- শহিদুল্লাহ কায়সার
- শহীদ আখন্দ
- শহীদ কাদরী
- শহীদুল জহির
- শহীদুল্লা কায়সার
- শাকুর মজিদ
- শান্তনু মজুমদার
- শামসুদ্দিন চৌধুরি
- শামসুদ্দীন আবুল কালাম
- শামসুর রাহমান
- শামসুল আলম সাঈদ
- শামিম আহমেদ
- শারদীয়া পত্রিকা
- শার্লক হোমস
- শাহ আহমদ রেজা
- শাহজাহান মানিক
- শাহাদুজ্জামান
- শাহানা কায়েস
- শিক্ষামূলক
- শিবব্রত বর্মন
- শিবরাম চক্রবর্তী
- শিশির চক্রবর্তী
- শিশু-কিশোর সাহিত্য
- শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
- শুকতারা
- শুভ দাশগুপ্ত
- শুভ নববর্ষ
- শুভেন্দু দত্ত
- শেকসপিয়র
- শেখ আবদুল হাকিম
- শেখ মুজিবুর রহমান
- শেখ মুহম্মদ নূরুল ইসলাম
- শেখ হাসিনা
- শেখর সেনগুপ্ত
- শৈলেন ঘোষ
- শৈলেশ দে
- শৈলেশ্বর ঘোষ
- শ্বাশত নিপ্পন
- শ্রাবণ সন্ধ্যাটুকু
- শ্রী প্রহ্লাদকুমার প্রামাণিক
- শ্রী বসন্তকুমার পাল
- শ্রী ভূদেব চৌধুরী
- শ্রীজাত
- শ্রীপান্থ
- শ্রীপারাবত
- শ্রীভুবনচন্দ্র মুখোপাধ্যায়
- শ্রীলাল শুক্লা
- শ্রীশচন্দ্র দাশ
- ষষ্টীপদ চট্টোপাধ্যায়
- সংকলন
- সঙ্গীতা বন্দ্যোপাধ্যায়
- সচিত্র ভারত প্রদক্ষিন
- সতীনাথ ভাদুড়ী
- সত্য গুপ্ত
- সত্যজিৎ রায়
- সনৎকুমার সাহা
- সন্জীদা খাতুন
- সন্দীপ রায়
- সন্দীপন চট্টোপাধ্যায়
- সফোক্লিস
- সংবর্ধনা
- সংবিধান
- সব্যসাচী চক্রবর্তী
- সমকাল
- সমর সেন
- সমরেশ বসু
- সমাজবিজ্ঞান
- সমীর সেনগুপ্ত
- সমীরণ গুহ
- সম্রাট
- সম্রাট অশোক
- সম্রাট জাহাঙ্গীর
- সরদার ফজলুল করিম
- সলিমুল্লাহ খান
- সলিল চৌধুরী
- সলিল বিশ্বাস
- সা’দ উল্লাহ
- সাইমন সেবাগ মন্টেফিওরি
- সাক্ষাৎকার
- সাদাত হোসেন মান্টো
- সাদেকুল আহসান
- সাদেকুল আহসান কল্লোল
- সানজিদা আখতার
- সানন্দা
- সান্টাক্লজের উপহার
- সাপ্তাহিক
- সায়ন্তনী পূততুন্ড
- সাযযাদ কাদির
- সালমান রুশদি
- সালেহ চোধুরী
- সালেহ চৌধুরী
- সাহানা দেবী
- সাহিত্যের সেরা গল্প
- সিদ্দিকা কবীর
- সিদ্দিকুর রহমান স্বপন
- সিদ্ধার্থ ধর
- সিনেমা
- সিমোন দ্য বোভোয়ার
- সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
- সুইসাইড
- সুকন্যা
- সুকান্ত গঙ্গোপাধ্যায়
- সুকুমার রায়
- সুকুমার সেন
- সুকুমারী ভট্টাচার্য
- সুকোমল সেন
- সুচিত্রা ভট্টাচার্য
- সুচিত্রা সেন
- সুজন দাসগুপ্ত
- সুধাংশুরঞ্জন ঘোষ
- সুধীন্দ্রনাথ দত্ত
- সুধীর চক্রবর্তী
- সুধীরচন্দ্র সরকার
- সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
- সুন্দর মুখোপাধ্যায়
- সুফিয়া কামাল
- সুবীর রায়চৌধুরী
- সুবীর সরকার
- সুবোধ ঘোষ
- সুব্রত চৌধুরী
- সুব্রত মুখোপাধ্যায়
- সুভাষ ভট্টাচার্য
- সুমন গুপ্ত
- সুমন্ত আসলাম
- সুরজিত দাশগুপ্ত
- সুরমা ঘটক
- সুরেন্দ্রনাথ ঠাকুর
- সুস্মিতা চক্রবর্তী
- সেই সাপ জ্যান্ত
- সেজান মাহমুদ
- সেবা প্রকাশনী
- সের্গেই স্মির্নভ
- সেলিনা বাহার জামান
- সেলিনা হোসেন
- সেলিম আল দীন
- সেলিম রেজা নিউটন
- সৈকত চৌধুরী
- সৈয়দ আমীরুজ্জামান বীরবিক্রম
- সৈয়দ মঞ্জুরুল ইসলাম
- সৈয়দ মঞ্জুরুল হক
- সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
- সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ
- সৈয়দ শামসুল হক
- সোমেন চন্দ্র
- সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়
- সৌম্যেন পাল
- সৌরীন নাগ
- স্টিফেন কিং
- স্টিফেন ডব্লিউ হকিং
- স্টিভ জবস
- স্বপ্ন দেখব বলে
- স্বপ্নগ্রস্ত
- স্বপ্নময় চক্রবর্তী
- স্মরণজিত চক্রবর্তী
- স্মরণজিৎ চক্রবর্তী
- স্মৃতিকথা
- স্যামুয়েল পি. হান্টিংটন
- স্যামুয়েল বেকেট
- স্যার আর্থার কন্যান ডয়্যাল
- হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
- হরিদাসের গুপ্তকথা
- হরিপদ ভৌমিক
- হরিশংকর জলদাস
- হলুদ মলাট
- হাছন রাজা
- হানিফ সংকেত
- হাফিজ
- হায়দার আকবর খান রনো
- হায়াত মামুদ
- হারুনুর রশীদ
- হালখাতা
- হাসন রাজা
- হাসনাত আবদুল হাই
- হাসান আজিজুল হক
- হাসান খুরশীদ রুমী
- হাসান ফেরদৌস
- হিমাদ্রিকিশোর দাসগুপ্ত
- হিমানীশ গোস্বামী
- হিমু
- হিরনকুমার সান্যাল
- হিরোডোটাস
- হিলারী রডহ্যাম ক্লিনটন
- হীরেন চট্টোপাধ্যায়
- হুতোম প্যাঁচার জলসা
- হুতোম প্যাঁচার নকশা
- হুমায়ুন আজাদ
- হুমায়ুন কবীর
- হুমায়ূন আহমেদ
- হুমায়ূন মালিক
- হেনরী রাইডার হ্যাগার্ড
- হেমচন্দ্র ভট্টাচার্য
- হেলাল হাফিজ